শনিবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৭

কেন মূর্তি সরাতে হবে ? 👤👤👤👤এটা কি ন্যায় বিচারের প্রতীক নয় ?

Emran Hossain Adib


প্রথমত ঢাকা মসজিদের শহর।যার অলি গলি প্রতিনিয়ত পাঁচবার আজানের সুমধুর ধ্বনিতে মুখরিত হয়।অন্যদিকে এটা বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ মুসলিম কান্ট্রি।যেখানে ৯২% মুসলমানের বসবাস। 
,
কিন্তু ভরাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে বলতে হয়।দিন দিন মূর্তির উৎপাত যেন বেড়েই চলছে।ঢাকা যেন এখন মূর্তির শহর।কারন সুপ্রিম কোর্টের গ্রীক মূর্তি যদি উৎখাত না করা হয়,তাহলে এমন সময় আসবে যখন,ওরা দেশের প্রতিটি জনপদ,অফিস,আদালত মূর্তির দ্বারা আচ্ছাদিত করে ফলবে।তা ছাড়া এখন ঘরে ঘরে খেলনা সহ বিভিন্ন আইটেমের মূর্তি পরিলক্ষিত হয়। তাই এখনি সময়।মূর্তি সরাও,ঈমান বাচাও। 
 ,
এটা কি ন্যায় বিচারের প্রতীক ? একটি মূর্তি কিভাবে ন্যায় বিচারের প্রতীক হতে পারে তা আমার জানা নেই।তবে এটা দ্বারা হিন্দু ধর্মাম্বলিদের মনে তৃপ্তির ঢেঁকুর উঠে। কেননা এটা ওদের পূজার মূর্তি সাদৃশ্য।তাই তারা এটার পক্ষে কথা বলছে।কিন্তু ওরা সংখ্যা লঘূ হওয়া সত্যেও যদি মূর্তি নির্মাণ করা হয়,তাহলে আমরা সংখ্যা গরিষ্ঠ হওয়া সত্যেও কেন মিনারা বা রেহাল নির্মিত কোরআনের ভাস্কর্য তৈরি করা হবেনা ? জাতী জানতে চায়।মূর্তি নির্মাণ করতে চাইলে ইন্ডিয়ায় যাও।এটা বাংলাদেশ একটি মুসলিম দেশ। 
 ,
সবচাইতে বড় বিষয় হচ্ছে ইসলাম প্রতিমা,মূর্তি,ভাস্কর্য সাপোর্ট করেনা।বিশেষ করে মানব বা প্রাণী মূর্তি।কারন শয়তান এই মূর্তি নির্মাণে খোদার ইবাদাত থেকে মানব জাতীকে পথভ্রষ্টতার এক অভিনব পন্থা বাতলিয়ে দিয়ে ধ্বংসের মুখে ঢেলে দিয়েছে।যার দরুন আজ তারা ইসলামের ছায়া থেকে বহু দূরে।যাদের চিরস্থায়ী ঠিকানা হবে জাহান্নাম।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন