১।জালেমকে ক্ষমা করা মজলুমের উপর জুলুম করার সামিল। -হযরত ওমর রাঃ
২।দুনিয়াকে যে যত বেশী চিনেছে, সে এর দিক থেকে ততবেশী নিস্পৃহ হয়েছে।- হযরত ওসমান রা:
৩।শান্তির সাথে জীবন যাপন করার পরও যে ব্যক্তির আকাঙ্খা মিটে না,তার পক্ষে তৃপ্ত হওয়া সম্ভব না।- হযরত ওসমান রা:
৪।আমল বিহীন এলেম অনেক সময় উপকারী হতে পারে কিন্তু এলেম বিহীন আমল কখনও উপকারী হয় বলে আমার জানা নেই।- হযরত ওসমান রা:
৫।নিজের বোঝা যত কমই হোক তা অন্যের উপর চাপাতে চেষ্টা করোনা।- হযরত ওসমান রা:
৬।মুখ বন্ধ করে ফেলাই ক্রোধের সর্বোত্তম চিকিৎসা।- হযরত ওসমান রা:
৭।জিহ্বার স্খলন পদস্খলনের চেয়েও বেশী বিপদজনক। - হযরত ওসমান রা:
৮।মানুষের হক সম্পর্কে যে ব্যক্তি সচেতন নয়,সে আল্লাহর হক সম্পর্কে সচেতন হতে পারে না। - হযরত ওসমান রা:
৯।বছরান্তেও যে ব্যক্তি কোন দুঃখ-বেদনার সন্মুখীন হয় না,তার উচিৎ ভেবে দেখা যে,আল্লাহ পাক তার প্রতি অসন্তুষ্ট নয়তো ? -হযরত আলী রা:
১০।সুস্হ থাকার জন্য হলেও হিংসা পরিত্যগ কর।কারন হিংসা মানুষকে ভিতর হতে গলিয়ে দেয়। -হযরত আলী রা:
১১।ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব।যারা এই দুই গুনে গুনান্বিত হবে তারাই প্রকৃত বীর পুরুষ।-হযরত আলী রা:
১২।অক্ষমের সর্বশেষ অস্ত্র পরনিন্দা। -হযরত আলী রা:
১৩।কারো প্রতি ভালবাসায় অন্ধ হওয়া এবং মতবিরোধ হলেই যা-তা সমালোচনা করা নিজের হাতে ঈমান ধ্বংস করার আলামত। -হযরত আলী রা:
১৪।অন্যের প্রতি কুধারনা করাও অন্যায়। -হযরত আলী রা:
১৫।প্রয়োজনের সময় মুখ না খোলা এবং অপ্রয়োজনে কথা বলা ,সমান দোষের কাজ।-হযরত আলী রা:
১৬।অল্পেতুষ্টি এমন একটি সম্পদ যা কখনো ফুরায় না।-হযরত আলী রা:
১৭। হাসিখুশি ব্যবহার সৎকর্মের সুচনা বিশেষ।-হযরত আলী রা:
১৮।স্রষ্টার সৃষ্টি রহস্য নিয়ে চিন্তা করাও একটি এবাদত।-হযরত আলী রা:
১৯।ক্ষমাই হচ্ছে সর্বাপেক্ষা বড় প্রতিশোধ । -হযরত আলী রা:
২০।কেউ স্বীকৃত না দিলেও তুমি তোমার সদাচরন অব্যাহত রাখবে। -হযরত আলী রা:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন