মালেকী মাযহাবেরটা পাইনি। খুঁজছি। পেলে দিয়ে দেব। ইনশাআল্লাহ।
এটা আমার নিজের জন্যে। হয়তো অন্য কারো কাজে লাগবে।
.
কিতাগুলোর নাম নজরের সামনে থাকলে, অনেক সময় চিন্তা করতে সুবিধা হয়। হাতের কাছে রাখার তাকিদ থাকে।
.
মাযহাব মূলত দুইটা।
১: হানাফী
২: শাফেয়ী।
অল্প কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া, বাকী দুই মাযহাবের প্রায় সব মাসয়ালাই উপরের দুই মাযহাবের সাথে মিলে যায়। মালেকীদের বেশির ভাগ মাসয়ালা হানাফী মাযহাবের সাথে মিলে। কিছু শাফেয়ীদের সাথে মেলে। হাম্বলীদের বেশির ভাগ মাসয়ালা শাফেয়ী মাযহাবের সাথে মিলে।
.
মালেকী বিশেষ করে হাম্বলী মাযহাবের যেসব মাসয়ালা উপরের দুই মাযহাবের কোনও মাযহাবের সাথে মেলে না, সেসব মাসয়ালা ‘তাফাককুহ’-এর মাণদণ্ডে পুরোপুরি উত্তীর্ণ নয়। সরাসরি কোনও হাদীসের তরজমা।
.
শাহ ওয়ালি উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী রহ.--এর মতে ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহ. আসলে মুহাদ্দিস। তিনি ফকীহ নন। কারণ দেখা যায়, কোনও কোনও মাসয়ালায়, ইমাম আহমদ রহ.-এর তিন চারটা কখনো আরও বেশি মতামত। তিনি আসলেই মুহাদ্দিস। যখন যে হাদীস পেয়েছেন, সেটার উপর ভিত্তি করেই মাসয়ালা দিয়েছেন।
.
বর্তমানে বিশ্বে কোনও মুসলমানই, মাসয়ালার দিক থেকে, এই চার মাযহাবের বাইরে নেই। হয় হানাফী না হয় শাফেয়ী। হয় হাম্বলী না হয় মালেকী। যে যত স্বাধীনভাবেই ইসলাম মানুক, ঘুরে ফিরে এই চার মাযহাব থেকেই মাসয়ালা নিতে হবে। নিতে হয়। এর বাইরে নতুন কোনও মত সৃষ্টি করা অসম্ভব
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন