- হোম
- রেডিও
- ইসলামিক পুস্তক.
- কওমি মাদ্রাসার নেসাব ভুক্ত উর্দু কিতাবাদি
- কওমি সিলিভাস ভুক্ত কিতাবাদি
- উর্দু ইসলামিক কিতাবাদি
- মাদানি নেসাবের কিতাব
- ইসলামিক Mp3 সং
- ওয়াজ নসিহত বয়ান
- কোরআন তেলোয়াত Mp3
- ভিডিও বয়ান ওয়াজ
- ভিডিও ইসলামিক সং
- ইসলামি গল্প
- ইসলামি ঘটনা
- চার ইমাম
- ইসলামি ইতিহাস
- মাসালা-মাসায়েল
- মাযহাব ও তাকলিদ
- প্রশ্ন উত্তর
- যোগাযোগ
- কোরআন এবং হাদিস
- আহলে হাদিস সমাচার
- গুণী মানুষের কিছু বানী
বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৭
তসলিমা নাসরিন বাঁয়ের ছবিটা টুইটারে পোস্ট দিয়েছেন
তসলিমা নাসরিন বাঁয়ের ছবিটা টুইটারে পোস্ট দিয়েছেন। ছবিটা এখনো এক্টিভ আছে। দেখা যাচ্ছে একজন বৃদ্ধ মুসলমান একজন হিন্দু সাধুর গ্লাসে হুইস্কি ঢেলে দিচ্ছেন। তার মানে তিনি বলতে চাইছেন, "হে হে দেখ এই দুইটা কেমন বদ"।
ডানদিকের আসল ছবিটা ঋষি কাপুরের টুইটার একাউন্টে আছে। বৃদ্ধ মুসলমান হিন্দু সাধুর গ্লাসে মিনারাল ওয়াটার ঢেলে দিচ্ছেন। একটা অপূর্ব সামাজিক সম্প্রীতির ছবি। এই সুন্দর একটা ছবি এই মহিলার ফটোশপ করে বিকৃত করার দরকার পড়লো কেন? বড়ই আজিব এবং প্যাথলজিক্যাল তার চিন্তার ক্ষেত্র।
জেরুজালেমকে অফিশিয়ালি ইসরাইলের রাজধানী ঘোষনা দিল মাথা মোটা ডোনাল্ড ট্রাম্প।
অারব বিশ্বের পশ্চিমাদের গোলামি, ট্রাম্পের হাতে তলোয়ার ধরিয়ে নাচানো, তার মেয়ের জন্য মূল্যবান উপহার পাঠানো, এই কাজগুলো মুসলমানদের জন্য কতটা উপকার বয়ে অানছে.....? মুসলমানদের প্রথম কেবলা কি তবে শেষ পর্যন্ত ইহুদিদের দখলেই চলে যাবে......?
বাংলাদেশ সময় বুধবার রাত সোয়া ১২টার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী স্বীকৃতি দিয়ে মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশেষ করে বলতে গেলে গোটা মুসলিমজাতিকে অারও একবার উত্তাল করে তুলল । পবিত্র জেরুজালেম শহরকে শেষ পর্যন্ত ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েই দিল জানোয়ারটা। দীর্ঘদিন ধরেই টালবাহানা চলছিল, অার ট্রাম্পের ক্ষমতায় অাসাটা যে মুসলমানদের জন্য ছিল প্রাথমিকভাবে হুমকি তার উপযুক্ত প্রমানটা সে দিয়েই যাচ্ছে।
একতরফা এই সিদ্ধান্ত ঘোষণার ক্ষেত্রে ট্রাম্প জাতিসংঘ, আরব ও মুসলমান-অধ্যুষিত দেশ, এমনকি তাদের মিত্রদের আপত্তিও মানেনি এই মাধামোটা ট্রাম্প। শেষপর্যন্ত নিজের একগুঁয়েমি সিদ্ধান্তেই অনড় রইল। নিজের নির্বাচনী ইশতেহারের মধ্যেই বলেছিল যে, জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানীর স্বীকৃতি দিবে, অার এবার তার প্রতিফলনটাও হল।
এই ঘোষণায় সব কুলাঙ্গারের গুষ্টিগুলো লোক দেখানো ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। ফ্রান্স,চীন এছাড়াও খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয়গুরু পোপ ফ্রান্সিস। জাতিসংঘও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তবে এসব যে মুসলমানদের সাথে কৌতুক ছাড়া অার কিছুই না সেটা অার বলার অপেক্ষা রাখে না। জাতিসংঘ এখানে বলেছে, ফিলিস্তিন সংকটে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের কোনো বিকল্প নেই। মানে ব্যাপারটা এমন যে, অামার বাড়িতে কাউকে কিছুদিন থাকার জন্য অাশ্রয় দিলাম, পরে সে অামার ঘরটাই দাবি করে বসল অার অামার প্রতিবেশীরা অামাকে বলছে "দেন ভাই, থাকতে যখন দিয়েছেন এবার ঘরটাই ছেড়ে দেন।"
গতকাল হোয়াইট হাউস থেকে দেওয়া এক ভাষণে ট্রাম্প বলে, "এখন থেকে যুক্তরাষ্ট্র জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে।" অার মি.ট্রাম্প তাঁর এমন উদ্যোগকে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তিপ্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে ‘দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা পদক্ষেপ’ বলেও মন্তব্য করে।
হায়! অাফসোস! অসংখ্য নবীদের স্মৃতি বিজড়িত প্রানের প্রথম কেবলাকে নাকি জালিমের করতলে দেখতে হবে।
আমার একজন উস্তাদের জবান থেকে শুনেছিলাম অাল্লাহ পাক ক্বাবা শরীফের জিম্মাদারি নিজেই নিয়েছেন, তবে বায়তুল মুকাদ্দাস তথা প্রথম কেবলা রক্ষা করার দায়িত্বটা মুসলমানদের হাতে ন্যস্ত করেছেন, যদি বায়তুল মুকাদ্দাস রক্ষায় কোনো ত্রুটি হয় তবে মুসলমানদের উপর অাযাব নেমে অাসবে। তাহলে সে সময়টা কি এসেই গেল যে, বায়তুল মুকাদ্দাস তথা মুসলমানদের প্রথম কেবলা ইহুদীদের করতলে চলে যাবে.....?
ইতিপূর্বে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের নীতি ছিল তারা উভয় পক্ষের মাঝে সমঝোতা করে এই বিষয়টার সুরাহা করত, সরাসরি ইসরাইলের রাজধানী জেরুজালেমে হবে এই ঘোষনা কেউ করেনি। তবে তলে তলে মার্কিন দূতাবাসকে বর্তমান রাজধানী তেলঅাবিব থেকে সরিয়ে জেরুজালেম এ স্থানান্তর করার ষড়যন্ত্র ১৯৯৫ থেকেই চলে অাসছিল। এবার সুধু সুযোগে বদ ব্যবহারটা করল।
মূলত ট্রাম্প ক্ষমতার লড়াইয়ে টিকে থাকতেই জেরুজালেমের উপর খড়গটা ব্যবহার করল, আর তার জন্য এই অাচরন করাটা খুব স্বাভাবিকই ছিল, কেননা নির্যাতিত অামরা মুসলিমরা বহু অাগ থেকেই। এবার রোহিঙ্গাদের উপর এধরনের অমানবিক নির্যাতনের পরও যখন অাং সং সূচির কিছুই হয়নি, দেশে দেশে এতো মিছিল-মিটিং, এতো সভা সমাবেশ দিনশেষে ফলাফলটা শূন্যের কোটায়ই রয়ে গেল। তখনই ট্রাম্প বুঝতে পারল যে এটাই মোক্ষম সময়, অার তাই হয়ত সে তার ক্ষমতার বলটা নিপীড়িত জেরুজালেমের মুসলমানদের উপর প্রয়োগ করল। তবে সব ক্ষমতার উৎস অাল্লাহর কাছেই অামরা এই জালিমের দুঃশাষন থেকে মুক্তি চাই।
গত সাপ্তাহেই এক জায়গায় দেখেছিলাম, অারব বিশ্বে যারা আমেরিকার দোসর তারা যুক্তরাষ্ট্রকে বলছিল যে, এই দ্বিরাষ্টভিত্তিক সমস্যা নিরসনের চেষ্টা মধ্যপ্রাচ্যে অশান্তির সৃষ্টি করবে, কই তাদের এতো পা-চাটা মনেভাব তো ঐ ট্রাম্পের অবস্থানকে পরিবর্তন করতে পারেনি। তবে কেন শুধু শুধু এই গোলামী। তবুও কি মনে হয় ওদের সাহায্য অামাদের প্রয়োজন অাছে......?
জানিনা কি প্রয়োজনে অারব বিশ্ব তারা পশ্চিমাদের গোলামি করছে, কারো কাছে স্পষ্ট ধারনা থাকলে জানাবার অনুরোধ রইল।
কাল জুমাবার খুলে দেওয়া হচ্ছে নবিজীর মেহরাব:
মসজিদে নববীতে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মেহরাব দীর্ঘ ২৫ বছর বন্ধ থাকার পর কাল জুমআর সালাতের মাধ্যমে পূনরায় উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।আগামীকালের জুমআর খুতবা দিবেন শায়খ ড: আবদুল্লাহ আল বুআইজান হাফি:।পচিশ বছর পুর্বে ১৪১৪ হিজরীর ৩০ রমযানের বিত্ র সালাতে নবিজীর এই মেহরাবে দাড়িয়ে সর্বশেষ ইমামতি করেন শায়খ ড: আবদুর রহমান আল হুযাইফি হা:। এর পর এই মেহরাবটি মসজিদে নববীর সম্প্রসারণের কারনে বন্ধ করে দেওয়া হয়। অবশ্য এটি আগামীকাল পরিক্ষামূলক ভাবে চালু হচ্ছে। সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা ও বিবেচনার পর পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
আস্তিক নাস্তিকঃ ( রোবট সোফিয়া )
Emran Hossain Adib
আস্তিকঃ সোফিয়া ! ? সেতো প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্ট। সোফিয়ার মা তাকে প্রসব করেছে। তারও বাচ্চা হওয়ার সম্ভবনা আছে। তার বাবার নাম ডেভিড হ্যানসেন,স্বমীর নাম মাইকেল ব্রন্ড।
,
নাস্তিকঃ তুই একটা রাম ছাগল। সে একটা রোবট,সে কথা বলতে জানে। কাজ কর্ম সম্পাদন করতে জানে। আর এই গুলো বিজ্ঞানীদের আবিস্কার। তার পিছনে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়েছে।
,
আস্তিকঃ দোস্ত তাহলে তোমরা যে,বল মানুষ প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্টি, তার কোন স্রস্টা নেই। অথচ সোফিয়ার স্রষ্টা হচ্ছে একজন মানুষ,তাহলে এটা সম্ভম নয় কেন?সেই বিজ্ঞানী মানুষটারও একজন সৃষ্টা আছে ? যে তাকে কথা বলা,কর্ম সম্পাদন করার শক্তি বা সেই মেধা দান করেছেন ?
,
নাস্তিকঃ তোমগো মোল্লাগো খাইয়া আর কাম নাই। কেমনে আমগোরে ঠেকাইবা সেই চিন্তা কর ? দূর মিয়া যাও 😫🤔😪😯
,
আস্তিক মোল্লাঃ 😀😁😂🤣
মহান আল্লাহ কত বড় কারিগর আল্লাহ শুকরিয়া কোন দিন আমরা শেষ করতে পারবোনা। মানুষের তৈরী করা সোফিয়া আর আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে কত পার্থক্য। যাকে দেখে কোন সৌন্দর্য বা ভক্তি আসেনা যার পিছনে বৈদ্যুতিক তার ঝুলানো ছাড়া সে চলতে পারেনা। কম্পিউটার দিয়ে যে ভাষা ইনষ্টল করবে ওটার বাহিরে একটা কোথাও বলতে পারবেনা এই হল মানুষের সৃষ্টি। অথচ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন দুনিয়াটা কত সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন আকাশ বাতাস পানি পাহাড় পর্বত সৌন্দর্য কোন শেষ নেই। দুনিয়াতে কত ধরনের প্রানী সৃষ্টি করেছেন যেই সব প্রাণী এক একটা একধরনের সুন্দর যত দেখি ততই মুগ্ধ হই ভালো লাগে। মহান আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ বানাইছে কত সুন্দর করে এক মানুষ আরেক মানুষের সাথে কোন মিল নেই। কালো মানুষ এক সুন্দর সাদা মানুষ আরেক সুন্দর যেই আল্লাহ এত সুন্দর করে আমাদের বানাইছে ওই আল্লাহ কত সুন্দর। মৃত্যুর পর আমরা যেন সুন্দর আল্লাহকে দেখতে পাই
আল্লাহ আমাদের নসীবে আপনাকে দেখার তৌফিক দান করবেন। আমিন
মহান আল্লাহ কত বড় কারিগর আল্লাহ শুকরিয়া কোন দিন আমরা শেষ করতে পারবোনা। মানুষের তৈরী করা সোফিয়া আর আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে কত পার্থক্য। যাকে দেখে কোন সৌন্দর্য বা ভক্তি আসেনা যার পিছনে বৈদ্যুতিক তার ঝুলানো ছাড়া সে চলতে পারেনা। কম্পিউটার দিয়ে যে ভাষা ইনষ্টল করবে ওটার বাহিরে একটা কোথাও বলতে পারবেনা এই হল মানুষের সৃষ্টি। অথচ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন দুনিয়াটা কত সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন আকাশ বাতাস পানি পাহাড় পর্বত সৌন্দর্য কোন শেষ নেই। দুনিয়াতে কত ধরনের প্রানী সৃষ্টি করেছেন যেই সব প্রাণী এক একটা একধরনের সুন্দর যত দেখি ততই মুগ্ধ হই ভালো লাগে। মহান আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ বানাইছে কত সুন্দর করে এক মানুষ আরেক মানুষের সাথে কোন মিল নেই। কালো মানুষ এক সুন্দর সাদা মানুষ আরেক সুন্দর যেই আল্লাহ এত সুন্দর করে আমাদের বানাইছে ওই আল্লাহ কত সুন্দর। মৃত্যুর পর আমরা যেন সুন্দর আল্লাহকে দেখতে পাই
আল্লাহ আমাদের নসীবে আপনাকে দেখার তৌফিক দান করবেন। আমিন
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)