শুক্রবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৬

*কা'বা ঘরের অপমানেতে কাঁদেনা যার মন কে বলেছে মুসলিম তারে সে মুনাফিকদের একজন।



১৪০০ বৎসর আগে আব্রাহা ক্বাবা ধ্বংস করতে পারেনাই আবাবিল দ্বারা রাব্বে ক্বাবা ক্বাবা ঘর রক্ষা করেছেন, সেই ক্বাবা এবং রাব্বে ক্বাবা এখনো আছেন আবাবিলও কিন্তু আছে, তাই কোন হিন্দু কিবা অন্য কোন ধর্মালম্বী সে যদি হয় নাস্তিক মার্কা মুসলমানও তবুও তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। মুসলমানদের আত্তার সাথে মিশে আছে ক্বাবা, মুসলমানের হ্রদয়ে আছে ক্বাবা, মুসলমানের শিরায় শিরায় রক্ত কণিকাতে মিশে অাছে ক্বাবার আযমত। তাই ক্বাবাকে নিয়ে কোন কুলাঙ্গার ব্যঙ্গ, অবমাননা করলে রাব্বে কারীম সাময়িক ছাড় দেন তবে ছেড়ে দিবেন না। মুসলমান সহনশীল শালীন ও ধৈর্যশীল জতি না হলে তোমাদের এই অবমাননা করার মজা সাথে সাথে সাথে বুঝিয়ে দেওয়া হতো।

একজন মুসলমান হয়তো শয়তানের ধোকায় নামাজ পড়েনা সেও ক্বাবাকে সম্মান করে শ্রদ্ধা করে, তাই ক্বাবার দিকে পা দেয় না। ক্বাবার অসম্মান হবে ভেবে। এই সেই ক্বাবা যার দিকে ফিরে আমরা নামাজ পড়ি ক্বিবলা ঠিক করি। যেই ক্বাবার দিকে ফিরে পুরা পৃথীবির মুসলমান ২৪ ঘন্টা সিজদা দেয়, তাওয়াফ করে, সেই ক্বাবাকে নিয়ে তথা রাব্বে ক্বাবাকে নিয়ে ছিনিমিনি তা কখনই বরদাশত করা যায়না, যেতে পারে না। যেখানে নেতা নেত্রীকে ব্যঙ্গ / অবমাননা করলে বিচার হয় হওয়াটাই স্বাভাবিক, সেখানে আহকামুল হাকিমীন রাব্বে ক্বাবার ক্বাবাকে নিয়ে অবমাননা করা হবে বিচার হবে না, তাহলে মদীনা সনদের দোহাই দিয়ে লাভ কি হবে। রাব্বে ক্বাবার কাছে জওয়াব দিহিতা করতেই হবে, উনি ছাড় দেন ছেড়ে দেন না। ফেরাউন, নমরুদ, আবুজেহেল সহ এদের দোষরদের ছাড় দিয়েছেন ছেড়ে দেন নাই, বর্তমানেও ছাড় দিচ্ছেন ছেড়ে দিবেন না।

তাই সাধু হুশিয়ার যে যার ধর্ম শান্তি মতে পালণ করুক ইসলাম নিষেধ করে নাই, কিন্তু বাক স্বাধীনতার নাম দিয়া ইসলাম, মুসলমান, ক্বাবা, আল্লাহ, নবীকে নিয়া ব্যঙ্গ অবমাননা করবে তা কিন্তু বরদাশত করা হবে না। ৯২ পার্সেন মুসলমানদের এই দেশে মুসলমানদের ক্বাবা নিয়া ব্যঙ্গ, কলিজায় রক্ত ক্ষরণ যেন থামছেই না। আল্লাহ কিন্তু ধরেন না, ধরলে কিন্তু ছাড়েন না। সেকেন্ডেই বুঝিয়ে দিবেন বেয়াদবি সহ ওদেরকে শাস্তির আওতায় না এনে সহযোগিতার পরিনাম।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন