মুফতি মুহিউদ্দিন কাসেমি
************************** **************
এমন মানুষ মিলবে কি আর? গৌরবময় ইতিহাসে তাঁর মতো কয়জন আছে??
===============
👉১) যার জীবদ্দশাতেই ২৫টি থিসিস বা পি.এইচ.ডি হয়েছে তাঁর জীবন ও কর্মের উপর।
.
👉২) তিনি মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম স্বপ্নদ্রষ্টা।
.
👉৩) তাঁর জীবদ্দশায়ই রাসুলে আরাবীর শহর মদীনায় তাঁর নামে সড়কের নামকরণ করা হয়।
.
👉৪) তাঁর লিখিত দুই শতাধিক গ্রন্থ প্রাচ্য ও প্রাশ্চাত্যে পৃথিবীর প্রধান প্রধান সকল ভাষায় অনূদিত হয়েছ।
.
👉৫) কাবা শরীফের চাবী তাঁর হাতে তুলে দিয়ে বিরল সম্মান জানানো হয়েছিল তাঁকে, নিজ হাতে দরজা খুলে এর ভিতরে প্রবেশ করে তিনি মহান রবের শুকর আদায় করেছেন।
.
👉৬) একজন বিরল প্রজন্মের শিক্ষাবিদ হিসাবে সারা পৃথিবীব্যাপী তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল। তাঁর জীবদ্দশায় তাঁর চেয়ে বড় কোনো পণ্ডিতের নাম শুনা যায়নি পৃথিবীজুড়ে।
.
👉৭) ইউরোপের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ইসলামিক স্টাডিজ সেন্টারের তিনি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।
.
👉৮) ইসলামিক সেন্টার জেনেভা, ইউ এস এ আরবী একাডেমি, লন্ডনের ইসলামিক সেন্টার সহ ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ পূর্বএশিয়ার অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের তিনি প্রাণপুরুষ ছিলেন।
.
👉৯) ছিলেন ভিজিটিং প্রফেসার, রাবেতা আলমে ইসলামীর পুরোধা, রাবেতা আল আদব আর ইসলামী বিশ্ব সাহিত্য পরিষদের সভাপতি।
.
👉১০) একেবারে মামুলী বিছানায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী চন্দ্র শেখর থেকে বাজপেয়ী পর্যন্ত বড় বড় প্রধানমন্ত্রী আর রাজনীতি বিদ তাঁর পাশে বসে পরামর্শ নিতেন।
.
👉১১) ভারত সরকারের সম্মান সুচক সবকটি পদক তিনি পেয়েছেন।
.
👉১২) ১৯৯৮ সালে শতাব্দীর এই শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্বকে আরব আমিরাত সরকার রাজকীয় সংবর্ধনা প্রদান করে, তিনি যেতে অস্বীকার করলে তাঁকে জানানো হয় আরব প্রজন্মের বুদ্বিজীবী ছাত্র ও তরুণরা আপনাকে দেখতে চায়।
.
👉১৩) ঐদিন হিন্দুস্তান টাইমস লিড নিউজ করে একজন ভারতীয় মনীষীর জন্য বিমানের সিডিউল পরির্বতন, আকাশে নিরাপত্তা ব্যবস্হা পুনঃবিন্যাস।
.
👉১৪) সেদিন এই মনীষাকে বহন করার জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে দামি বিমান পাঠানো হয় সরাসরি উত্তর ভারতের লখনৌতে, সাথে আরো বহু ছোট বড় বিমান, সাজ সাজ রব পড়ে গোটা উপমহাদেশে।
.
👉১৫) দারুল উলুম দেওবন্দের আজীবন সভাপতি ছিলেন।
.
👉১৬) নদওয়াতুল উলামার প্রধান পরিচালক।
.
👉১৭) দাওয়াতে তাবলীগের অন্যতম মুরুব্বী ছিলেন।
.
===============
👉১) যার জীবদ্দশাতেই ২৫টি থিসিস বা পি.এইচ.ডি হয়েছে তাঁর জীবন ও কর্মের উপর।
.
👉২) তিনি মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম স্বপ্নদ্রষ্টা।
.
👉৩) তাঁর জীবদ্দশায়ই রাসুলে আরাবীর শহর মদীনায় তাঁর নামে সড়কের নামকরণ করা হয়।
.
👉৪) তাঁর লিখিত দুই শতাধিক গ্রন্থ প্রাচ্য ও প্রাশ্চাত্যে পৃথিবীর প্রধান প্রধান সকল ভাষায় অনূদিত হয়েছ।
.
👉৫) কাবা শরীফের চাবী তাঁর হাতে তুলে দিয়ে বিরল সম্মান জানানো হয়েছিল তাঁকে, নিজ হাতে দরজা খুলে এর ভিতরে প্রবেশ করে তিনি মহান রবের শুকর আদায় করেছেন।
.
👉৬) একজন বিরল প্রজন্মের শিক্ষাবিদ হিসাবে সারা পৃথিবীব্যাপী তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল। তাঁর জীবদ্দশায় তাঁর চেয়ে বড় কোনো পণ্ডিতের নাম শুনা যায়নি পৃথিবীজুড়ে।
.
👉৭) ইউরোপের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ইসলামিক স্টাডিজ সেন্টারের তিনি প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।
.
👉৮) ইসলামিক সেন্টার জেনেভা, ইউ এস এ আরবী একাডেমি, লন্ডনের ইসলামিক সেন্টার সহ ইউরোপ, আমেরিকা, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ পূর্বএশিয়ার অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের তিনি প্রাণপুরুষ ছিলেন।
.
👉৯) ছিলেন ভিজিটিং প্রফেসার, রাবেতা আলমে ইসলামীর পুরোধা, রাবেতা আল আদব আর ইসলামী বিশ্ব সাহিত্য পরিষদের সভাপতি।
.
👉১০) একেবারে মামুলী বিছানায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী চন্দ্র শেখর থেকে বাজপেয়ী পর্যন্ত বড় বড় প্রধানমন্ত্রী আর রাজনীতি বিদ তাঁর পাশে বসে পরামর্শ নিতেন।
.
👉১১) ভারত সরকারের সম্মান সুচক সবকটি পদক তিনি পেয়েছেন।
.
👉১২) ১৯৯৮ সালে শতাব্দীর এই শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্বকে আরব আমিরাত সরকার রাজকীয় সংবর্ধনা প্রদান করে, তিনি যেতে অস্বীকার করলে তাঁকে জানানো হয় আরব প্রজন্মের বুদ্বিজীবী ছাত্র ও তরুণরা আপনাকে দেখতে চায়।
.
👉১৩) ঐদিন হিন্দুস্তান টাইমস লিড নিউজ করে একজন ভারতীয় মনীষীর জন্য বিমানের সিডিউল পরির্বতন, আকাশে নিরাপত্তা ব্যবস্হা পুনঃবিন্যাস।
.
👉১৪) সেদিন এই মনীষাকে বহন করার জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে দামি বিমান পাঠানো হয় সরাসরি উত্তর ভারতের লখনৌতে, সাথে আরো বহু ছোট বড় বিমান, সাজ সাজ রব পড়ে গোটা উপমহাদেশে।
.
👉১৫) দারুল উলুম দেওবন্দের আজীবন সভাপতি ছিলেন।
.
👉১৬) নদওয়াতুল উলামার প্রধান পরিচালক।
.
👉১৭) দাওয়াতে তাবলীগের অন্যতম মুরুব্বী ছিলেন।
.
ইন্দোনেশিয়া থেকে মরোক্ক পর্যন্ত পৃথিবীর সকল আলেমরা যাকে ভালোবাসেন। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন আকাবীরে দেওবন্দের গত শতাব্দীর শেষ "সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী ওরফে আলী মিয়া নদভী রহ.।
.
নিচের ছবিতে তাকিয়ে দেখুন, এমন একজন মনীষী নিজের সাদাসিদা কুঠরি থেকে বেরিয়ে আসছেন। তার একটি বইয়ের রয়্যালিটি গ্রহণ করলে মুম্বাই ও বেঙ্গালুরু নয় দুবাইয়েও আলীশান প্রাসাদ নির্মাণ করা যেত। আর আমরা সামান্য কিছু টাকা ও সুবিধা পাওয়ার জন্য নিজের ঈমান ও আদর্শ পর্যন্ত বিকিয়ে দিতে কুণ্ঠিত হই না!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন