বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৭

হিন্দু জাতিটা হচ্ছে বর্বর পিশাচ শ্রেণীর জাতি

আপনারা জানেন ইন্ডিয়ার বর্তমান উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রি বিজেপি নেতা কুখ্যাত হিন্দু আদিত্যনাথ এক সমাবেশে তার দলের লোকদের বলেছিল,
"মুসলমান মহিলাদের লাশ কবর থেকে তুলে ধর্ষন কর।" নাউযুবিল্লাহ !
(ইউটিউব লিঙ্ক- https://m.facebook.com/story.php…)
আসলে এই হিন্দু জাতিটা হচ্ছে বর্বর পিশাচ শ্রেণীর জাতি। এদের মন, চিন্তা, চেতনা সবই চরম পৈশাচিক, বিকৃত এবং অশ্লীল। যেকারনে হিন্দুরা নিজেদের মা, মেয়ে, বোন, মামী, চাচীর সাথেও যৌন সম্পর্ক তৈরী করতে কুন্ঠিত হয় না। যেহেতু এরা ধর্মগত ভাবেই পিশাচ শ্রেনীর সেকারনে মুসলমান মহিলাদের লাশকেও ধর্ষনের কথা বলা এদের পক্ষে সম্ভব হয়েছে।
কতটুকু বর্বর এবং পৈশাচিক মনোভাব হিন্দুদের সে বিষয়ে কিঞ্চিৎ ধারনা অর্জন করা দরকার। নিম্নের সংবাদটি মন দিয়ে পড়ুন-
আসামে ধর্ষণ উৎসব!
নভেম্বর ৮, ২০১৩
ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক : ভারতের আসামে ‘বার্ষিক ধর্ষণ উৎসব’ নামে একটি অদ্ভুত অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে। শিগগিরই তথাকথিত এই উৎসব শুরু হচ্ছে। ৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী সকল মেয়েকে হয় এলাকা ছেড়ে পালাতে হবে, নইলে ধর্ষিত হতে হবে।
মধুবন আহলুওয়ালিয়া এই বার্ষিক উৎসবের প্রধান। তিনি এই উৎসবের গুরুত্ব তুলে ধরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আসামে কয়েক হাজার বছর ধরে এই অনুষ্ঠান চলে আসছে। আমরা ধর্ষণ করে মেয়েদের মধ্য থেকে অশুভ দানবীয় আত্মাকে বিতাড়িত করি, নইলে এই মেয়েরা আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করবে এবং আমরা তাদের হত্যা করতে বাধ্য হবো।’
আসাম ধর্ষণ উৎসব শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ৪৩ অব্দে। এ সময় বালকৃশাণ তামিলনাড়ু তার দুমদুমা গ্রামের সবাইকে ধর্ষণ করেন। এই উৎসবের মধ্য দিয়ে তাকে স্মরণ করা হয়। প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি ধর্ষণকারীকে সেরা ধর্ষক হিসেবে বালকৃশাণ শিরোপা দেয়া হয়। ২৪ বছর বয়সী হরিকৃষ্ণ মজুমদার উৎসবের শিরোপা লাভের জন্য সারা বছর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমি এ বছর সবচেয়ে বেশি মেয়েকে ধর্ষণের জন্য শিরোপা লাভ করতে যাচ্ছি। আমি সারা বছর এজন্য অনুশীলন করেছি। আমি প্রতিদিন আমার বোন ও তার বন্ধুদের ধর্ষণ করি। আমি হবো ধর্ষণের এক নম্বর সুপারস্টার। আমি এ বছর নিশ্চিতভাবে বালকৃশাণ ট্রফি জিতব।
১২ বছর বয়সী জয়তাশ্রী মজুমদার সাংবাদিকদের বলেছে, ‘আমি গত বছর অনুষ্ঠানকালে ধর্ষণ থেকে অল্পের জন্য রেহাই পাইনি। শহরের প্রান্তভাগে ধর্ষণমুক্ত এলাকায় আমি ঢুকে যাচ্ছিলাম। এমন সময় নয় ব্যক্তি আমার ওপর লাফিয়ে পড়ে আমাকে ধর্ষণ করে। সৌভাগ্যবশত আমি সেরে উঠেছি। যাতে এ বছরের ধর্ষণযজ্ঞে আমি অংশ নিতে পারি। নইলে আমাকে ওরা পাথর ছুড়ে হত্যা করবে।"
দেখলেনতো , ধর্ষণ করার জন্য এরা একটা উৎসবই পালন করে। রীতিমত প্রতিযোগিতা করে থাকে। কারন তাদের দেবতারাও এসব করতো। সূতরাং এসকল বর্বর পিশাচ নাপাক হিন্দু মালাউনদের মুখে এধরনের কথাই শোভা পায়। রুচিশীল মানবজাতির উচিত এখুনি হিন্দুদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে সভ্যজগৎ থেকে বের করে দেয়া। "

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন