৩. হাউজ অফ উইজডম ছিল সেই সময়কার বিখ্যাত জ্ঞানী, দার্শনিক, চিন্তাবিদ, লেখক, প্রকাশক, বিজ্ঞানীদের নিত্যদিনের মিলন মেলা। সেখানে তারা নিয়মিত অনুবাদ, লেখালেখি ও গবেষণার কাজগুলো করতেন।
৪. হাইজ অফ উইসডমে নানা ভাষায় বই অনূদিত হতো। খলিফা আল-মামুন অনুবাদে এবং স্কলারদের নতুন নতুন বই যোগ করতে সবাইকে উৎসাহ দিতেন। লেখকদের সম্মানী হিসেবে দেওয়া হতো বইয়ের ওজন সমপরিমাণ স্বর্ণ।
৫. ১২শ’ শতাব্দীতে স্পেনের মুসলমান সাম্রাজ্য বিস্তারের পর সেখানেও জ্ঞান চর্চা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। সেখানে প্রচুর পরিমাণে অনুবাদের কাজ হতো। এই সময় কাজটি বেশি ছিল আরবি থেকে ল্যাটিন। কারণ ইউরোপীয়দের কাছে নিজ সভ্যতা পৌঁছাতে এটা করা দরকার ছিল।
৬. এভাবেই জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার মাধ্যমে সমগ্র বিশ্বে মুসলমানরা নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিল... আর এখন...
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন