কয়েক'শো বছরের প্রাচীন রহস্য সামনে আসতেই বিজ্ঞানীরা কার্যত বাকরূদ্ধ। এও কী সম্ভব! রহস্যের মূলে কয়েকটি বই। মধ্যযুগের। আপাত নিরিহ বইগুলির পাতা ওল্টাতেও ভয় পাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। আসলে মনের মধ্যে কাজ করছে ঘেন্না। প্রথম যখন রহস্যটি সামনে আসে, ঠান্ডা স্রোত বয়ে গিয়েছিল শিরদাঁড়া বেয়ে। বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল। শতাব্দী প্রাচীন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে পাওয়া গেল সপ্তদশ শতকের কিছু বই। বইগুলি বাঁধানো হয়েছিল মানুষের চামড়া দিয়ে। হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন।
সম্প্রতি হার্ভাডের লাইব্রেরিতে বেশ কিছু প্রাচীন বই পাওয়া গিয়েছে। সপ্তদশ শতকে বইগুলিকে বলা হত অ্যানথ্রোপোডারমিক বিবলিওপেগি। বইগুলি আপাদমস্তক মানুষের চামড়া দিয়ে বাঁধানো। বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের চামড়া দিয়ে বই বাঁধানোর পরিকল্পনাটি ছিল তত্কালীন চিকিত্সকদের। তাঁদের বক্তব্য ছিল, কোনও কিছুই নষ্ট না করে কাজে লাগানো যেতে পারে। তাই মৃতদেহ থেকে চামড়া খুলে নিয়ে বই বাঁধানো হত সেই সময়।
মোট তিনটি বই পাওয়া গিয়েছে হার্ভার্ডের লাইব্রেরিতে। বইগুলি যথাক্রমে, রোমান কাব্যের, ফরাসি দর্শন ও মেডিয়াভেল স্পেনীয় আইনের। গবেষণায় উঠে আসা তথ্য বলছে, যেসব প্রকাশকরা মানুষের চামড়া দিয়ে বই বাঁধাই করত, তারা নিজেদের বা প্রকাশনা সংস্থার নাম বইতে দিত না। মানুষ যাতে জানতে না পারে, তাই গোটা প্রক্রিয়াটিই চলত অত্যন্ত গোপনে।
-
কয়েক'শো বছরের প্রাচীন রহস্য সামনে আসতেই বিজ্ঞানীরা কার্যত বাকরূদ্ধ। এও কী সম্ভব! রহস্যের মূলে কয়েকটি বই। মধ্যযুগের। আপাত নিরিহ বইগুলির পাতা ওল্টাতেও ভয় পাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। আসলে মনের মধ্যে কাজ করছে ঘেন্না। প্রথম যখন রহস্যটি সামনে আসে, ঠান্ডা স্রোত বয়ে গিয়েছিল শিরদাঁড়া বেয়ে। বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল। শতাব্দী প্রাচীন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে পাওয়া গেল সপ্তদশ শতকের কিছু বই। বইগুলি বাঁধানো হয়েছিল মানুষের চামড়া দিয়ে। হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন।
সম্প্রতি হার্ভাডের লাইব্রেরিতে বেশ কিছু প্রাচীন বই পাওয়া গিয়েছে। সপ্তদশ শতকে বইগুলিকে বলা হত অ্যানথ্রোপোডারমিক বিবলিওপেগি। বইগুলি আপাদমস্তক মানুষের চামড়া দিয়ে বাঁধানো। বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের চামড়া দিয়ে বই বাঁধানোর পরিকল্পনাটি ছিল তত্কালীন চিকিত্সকদের। তাঁদের বক্তব্য ছিল, কোনও কিছুই নষ্ট না করে কাজে লাগানো যেতে পারে। তাই মৃতদেহ থেকে চামড়া খুলে নিয়ে বই বাঁধানো হত সেই সময়।
মোট তিনটি বই পাওয়া গিয়েছে হার্ভার্ডের লাইব্রেরিতে। বইগুলি যথাক্রমে, রোমান কাব্যের, ফরাসি দর্শন ও মেডিয়াভেল স্পেনীয় আইনের। গবেষণায় উঠে আসা তথ্য বলছে, যেসব প্রকাশকরা মানুষের চামড়া দিয়ে বই বাঁধাই করত, তারা নিজেদের বা প্রকাশনা সংস্থার নাম বইতে দিত না। মানুষ যাতে জানতে না পারে, তাই গোটা প্রক্রিয়াটিই চলত অত্যন্ত গোপনে।
-
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন