ধর্ষণের মাধ্যমে শুরু হলো,বাংলার নববর্ষের প্রথম সূচনা।ইসলামি বিধি নিষেধ না মানলে যা হওয়ার তাই হয়েছে।আজ পর্যন্ত আমি শুনিনি পর্দা করেছে এমন নারী বখাটেদের হাতে ধর্ষিতা হয়েছে।
আজ পত্রিকা দেখা মাত্রই চোখটা বন্ধ হয়ে গেলো।কারণটা সবাইর জানারি কথা। ঢাকার অদুরে টি এস সি এর মোড়ে বাংলার নির্লজ্জ কিছু ছেলেরা, একটি মেয়েকে হেয় প্রতিপন্ন করেছে।আর এ নিয়ে ফেসবুকে চলছে ইতিবাচক নিতিবাচক মন্তব্য।কেও পক্ষে কেওবা বিপক্ষে।কিন্তু একটা কথা সত্য হলো যে,আপনি শুটকি শুকাতে দিবেন, কিন্তু উপড়ে ঢাকনা দিবেন না,আবার বিড়াল আসলে লাঠি নিয়ে যাবেন তা হবেনা।তাই বিড়াল আশার আগে আপনাকে ঢাকনার ব্যবস্তা করতে হবে নয়তো বা............
যামানা এমন হয়েছে যে মেয়েরা বুকে উড়না দিতে লজ্জা বোধ করে,এবং জিন্স প্যন্ট না পড়লে তাদের ভাল লাগেনা, পর্দা আর উড়না পড়া যেন আদিম যুগের মানুষের অভ্যাস।বস্তুত পর্দা আর হিজাবের ভিতরেই মেয়েরা পরিপূর্ণ নিরাপদে থাকে। কিন্তু স্কুল,ভার্সিটিতে পর্দা করলে টিচার কর্তৃক হেয় এর বস্তু হতে হয়।তাই আজ বাংলাদেশের মেয়েরা ধর্ষণের স্বীকার হতে হয়।
যামানা এমন হয়েছে যে মেয়েরা বুকে উড়না দিতে লজ্জা বোধ করে,এবং জিন্স প্যন্ট না পড়লে তাদের ভাল লাগেনা, পর্দা আর উড়না পড়া যেন আদিম যুগের মানুষের অভ্যাস।বস্তুত পর্দা আর হিজাবের ভিতরেই মেয়েরা পরিপূর্ণ নিরাপদে থাকে। কিন্তু স্কুল,ভার্সিটিতে পর্দা করলে টিচার কর্তৃক হেয় এর বস্তু হতে হয়।তাই আজ বাংলাদেশের মেয়েরা ধর্ষণের স্বীকার হতে হয়।
ইমরান হুসাইন আদিব
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন