বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৫

সুতরাং প্রমানিত হলো একজন স্রষ্টা আছেন।

এখন আমাদের দেখতে হবে সেই স্রষ্টা কি আমাদের রাখাল বিহীন পশুর পালের মত ছেড়ে দিয়েছেন নাকি প্রেরন করেছেন আমাদের জন্য দিকনির্দেশনা?
একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে পৃথিবীতে এমন অনেক গ্রন্থ এসেছে যেখানে এ গ্রন্থসমূহের আনয়নকারীরা দাবি করেছেন যে এ গ্রন্থ তাদের লিখা নয় বরং তা এসেছে স্রষ্টার পক্ষ থেকে, স্রষ্টা ঐ সকল ব্যক্তিকে মনোনীত করেছেন মানবজাতির সাথে তার যোগাযোগের মাধ্যম কিংবা মানবজাতির নিকট দিক নির্দেশনা প্রেরনের জন্য। এই সকল ব্যাক্তিরা কেউ বেচে না থাকলেও এইসকল গ্রন্থ ঠিকই রয়ে গেছে।
আমরা আলোচনা করব না বেদ কিংবা বাইবেল নিয়ে এসকল গ্রন্থের ভুলসমূহ মানুষের কাছে খুবই স্পষ্ট।
এর মধ্যে একটি গ্রন্থ আছে যা সবার চেয়ে ভিন্ন !!! সে গ্রন্থ একেবারে চ্যালেঞ্জ ই করে বসেছে যে এটা যদি মানুষের পক্ষ থেকেই হয় তবে পারলে কেউ ঐ গ্রন্থের ন্যায় দশটি সূরা নিয়ে আসুক?
অতঃপর চ্যালেঞ্জ আরো মারাত্মক হয়েছে, গ্রন্থে বলা হয়েছে ১০ টি নয় পারলে একটি সূরা নিয়ে আসুক?
তারপর আরো তাচ্ছিল্যের সাথে বলা হয়েছে একটি সূরা নয় পারলে এর মত কিছু আয়াত (বাক্য) কেউ নিয়ে আসুক!!
এমনকি বলা হয়েছে পুরো মানব এবং জীন জাতি মিলে চেষ্টা করলেও নাকি এ চ্যালেঞ্জ এ ব্যার্থ হবে?
কি এমন আছে এ গ্রন্থে ? এ গ্রন্থ কোন ভিত্তিতে নিজেকে এমন ইউনিক দাবি করছে??
কি আছে এই গ্রন্থে যে এর চ্যালেঞ্জ ১৪০০ বছরেও কেউ ভাংতে পারেনি?
তবে কি অবশেষ আমরা পেতে যাচ্ছি আমাদের স্রষ্টার পরিচয় ?
পেতে যাচ্ছি তার দেখা?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন