বাল্য বিয়ে নিরোধ আইন প্রণয়ন করেছে। অথচ বাল্য বয়সে হাজার হাজার মেয়ে পতিতাবৃত্তিতে কঠিন মানবেতর জীবনযাপন করছে।যার কিছু কিছু খবর পত্রিকায় আসলেও অধিকাংশ খবর রয়ে যায় অজানা।
১.রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া পতিতা পল্লীতে শিশু ও কিশোরী যৌনকর্মীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। দালালরা প্রতিমাসে প্রায় ২০ জন নতুন শিশু ও কিশোরীকে নিষিদ্ধপল্লীর বাসিন্দায় পরিণত করছে। আর এভাবেই বেড়ে চলেছে যৌনকর্মীর সংখ্যা। বেড়েই চলেছে পল্লীর অভিশপ্ত যৌন জীবন।https://goo.gl/Fcnw5R
২. বাংলাদেশ জাতীয় উইমেন ল’ইয়ারস অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি ফাহিমা নাসরিন জানান, সারাদেশে অন্তত ২০ হাজার শিশুকন্যা রাস্তায় পতিতাবৃত্তিতে নিয়োজিত। ।https://goo.gl/1HC5Qf
৩. পরিণত বয়স না হলেও কিশোরীদের ‘মাসিরা’ রাতারাতি বড় করে তুলছে গরু মোটাতাজাকরণে ব্যবহৃত ওষুধ খাইয়ে। এর ফলে খুব দ্রুত শরীরের বৃদ্ধি ঘটে। তাতে আকৃষ্ট হয় খদ্দের। দিনে তাদেরকে প্রায় ১০ জন খদ্দেরকে সামাল দিতে হয়। কখনো তারও বেশি। https://goo.gl/18JnHn
এমন হাজার হাজার কিশোরী বাধ্য হয়ে আজ পতিতাবৃত্তিতে নাম লিখাচ্ছে।
অথচ কি মিডিয়া,কি নারীবাদী, কি চুষিল সমাজ কেউ এদের নিয়ে কিছু বলছেনা!
দেশের কোন এক অজপাড়া গায়ে কোন এক কিশোরীর বিয়ে হচ্ছে তা পত্রিকার পাতায় আসে এবং প্রশাসন পাগলের মত ছুটে যেয়ে বিয়ে বন্ধ করে।
কিন্তু এ সকল কিশোরী-ই তাদের নাকের ঢকা দিয়ে যখন পতিতা পল্লীতে নিয়ে যাওয়া হয় তখন কিন্তু তারা পুরাই বোবার ভূমিকা পালন করে!
কারন এরাই তো তাদের খদ্দের।
এসকল চুষিল , মিডিয়া সারাদিন বাল্য বিয়ের বিরুদ্ধে বলে কিন্তু রাতের বেলায় কিশোরী-ই খুঁজে বেড়ায়!
একজন কিশোরী বিয়ে করে সম্মানজনক জীবন যাপন করবে তা তাদের সহ্য হয়না কিন্তু পতিতা পল্লীতে গেলে এদের কোন কষ্ট হয়না!
যেসকল কিশোরী পতিতা পল্লীতে আছে-
এখন কি তাদের স্বাস্থ্যহানি হয়না?
এখন কি ১০ জন পুরুষকে সামাল দিতে তাদের কষ্ট হয়না?
এখন কি মেয়ে মৃত্যুর হার বাড়েনা ?
এখন কেন সংসদে আইন পাশ করে পতিতা পল্লী নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হছেনা ?
মূলত চিকিৎসা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে বাল্য বিয়ের বিরোধীতা করা আর কিছুই নয়, কেবলমাত্র ইসলামের বিরোধীতা করা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন