শারিরীক সক্ষমতার সাথে স্ত্রীর ভরণ পোষণ চালাতে সক্ষম হলেই বিয়ে করার অনুমোদন রয়েছে।
সেই হিসেবে আপনি বিয়ে করতে পারেন।
ﻳَﺎ ﻣَﻌْﺸَﺮَ ﺍﻟﺸَّﺒَﺎﺏِ، ﻣَﻦِ ﺍﺳْﺘَﻄَﺎﻉَ ﺍﻟﺒَﺎﺀَﺓَ ﻓَﻠْﻴَﺘَﺰَﻭَّﺝْ، ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﺃَﻏَﺾُّ ﻟِﻠْﺒَﺼَﺮِ ﻭَﺃَﺣْﺼَﻦُ ﻟِﻠْﻔَﺮْﺝِ، ﻭَﻣَﻦْ ﻟَﻢْ ﻳَﺴْﺘَﻄِﻊْ ﻓَﻌَﻠَﻴْﻪِ ﺑِﺎﻟﺼَّﻮْﻡِ ﻓَﺈِﻧَّﻪُ ﻟَﻪُ ﻭِﺟَﺎﺀٌ
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, হে যুব সম্প্রদায়! তোমাদের মাঝে যারা বিয়ে করতে সামর্থ রাখো, তারা বিয়ে করে ফেলো, কেননা তা চোখকে নিম্নমুখী করে, এবং লজ্জাস্থানকে হিফাযত করে, যদি বিয়ে করতে সামর্থবান না হও, তাহলে রোযা রাখো, কেননা, তা যৌন ক্ষুধা দমন করে। [বুখারী, হাদীস নং-৫০৬৬, ৪৬৯৫]
আর বিয়ের পর স্ত্রীকে শ্বশুরবাড়ীতে রাখার বিষয়টি একটি সামাজিক বিষয়। যদি আপনার শ্বশুর ও শ্বাশুরী তা করতে স্বতস্ফুর্তভাবে রাজি হন, তাহলে এতে কোন সমস্যা নেই।
বিয়ের পর স্ত্রী প্রেম বিষয়ক কিছুতে জড়ানোর বিষয়টি অস্পষ্ট।
জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারকারীর উপর নির্ভরশীল এর হুকুম।
এক নং
স্থায়ী পদ্ধতি।
দুই নং
অস্থায়ী পদ্ধতি।
উভয় সুরতই যদি, সন্তানকে কিভাবে খাওয়াবে? এই শংকায় অবলম্বন করে থাকে, তাহলে হারাম। কারণ এতে আল্লাহর ক্ষমতার উপর সন্দেহ প্রকাশ করা হয়।
আর যদি সাময়িক কোন সমস্যার কারণে যেমন-
এক নং
স্ত্রীর বয়স কম। এখন সন্তান হলে স্ত্রীর শারিরীক সমস্যা দেখা দেবে।
দুই নং
কোন অসুস্থ্যতার কারণে সন্তান ধারণে স্ত্রী অক্ষম হয়।
ইত্যাদি কারণে অস্থায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। কিন্তু স্থায়ীভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা বৈধ নয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন