সুপ্রিয় পাঠক! আল কুরআনের তাফসীর জানা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব সাথে সাথে বলা যেতে পারে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা আল-কুরআনকে আমাদের জন্য যে উদ্দেশ্যে নাযিল করেছেন তা পড়া, অর্থ বুঝা এবং আল-কুরআনে বর্ণিত আদেশ-নিষেধ মনে প্রাণে গ্রহণ করত: আমলে রূপা দেয়া। আল্লাহ তা’য়ালা বলেনঃ
(أَفَلا يَتَدَبَّرُونَ الْقُرْآنَ أَمْ عَلَى قُلُوبٍ أَقْفَالُهَا)
“তারা কি কোরআন সম্পর্কে গভীর চিন্তা করে না? না তাদের অন্তর তালাবদ্ধ? (সূরা মুহাম্মাদঃ ২৪)
অন্যত্র বলেনঃ
أَفَلا يَتَدَبَّرُونَ الْقُرْآنَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِنْدِ غَيْرِ اللَّهِ لَوَجَدُوا فِيهِ اخْتِلافاً كَثِيراً) )
“এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতো অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত”। (সূরা আন-নিসাঃ ৮২)।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা আমাদের উপর আল-কুরআন যে লক্ষে নাযিল করেন তা হল। আল্লাহ তা’য়ালা বলেনঃ
(إِنَّ هَذَا الْقُرْآنَ يَهْدِي لِلَّتِي هِيَ أَقْوَمُ وَيُبَشِّرُ الْمُؤْمِنِينَ الَّذِينَ يَعْمَلُونَ الصَّالِحَاتِ أَنَّ لَهُمْ أَجْراً كَبِيراً) (الاسراء:9)
“এই কোরআন এমন পথ প্রদর্শন করে, যা সর্বাধিক সরল এবং সৎকর্ম পরায়ণ মুমিনদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্যে মহা পুরস্কার রয়েছে” (সূরা বাণী ইসরাঈলঃ ৯)
অতএব আমাদের উচিত হবে সাধ্যানুসারে আল-কুরআন পড়া, মুখস্ত করা, অর্থ বুঝা/জানা সাথে আল-কুরআনের তাফসীর সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা। আর এ লক্ষে ‘তাফসীর ইবনে কাসীর’-এর পাঠগুলো পিডিএফ ভার্সনে দেয়া হলো, আল্লাহ আমাদের উপকৃত হওয়ার তৌফিক দিন।
খন্ডগুলো ক্লিকেই ডাউনলোড করুনঃ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন