☞খলিফা উমর রাঃ মোমের আলোয় কাজ করছিলেন।এমন সময় আসলেন তার দুই আত্মীয়।খলিফা তাড়াতাড়ি ফুঁ দিয়ে মোম বাতিটি নিভিয়ে দিয়ে অন্য আরেকটি মোমবাতি ধরিয়ে অতিথিদের বসতে দিয়ে তাদের খোজ খবর নিতে শুরু করলো।
কৌতুহল চাপতে না পেরে একজন জানতে চাইলেন ,আমাদের দেখে কেন আপনি আগের মোমবাতি নেভালেন আর নতুন একটি জ্বালালেন ?
খলিফা জবাব দিলেন:আগের মোমবাতি ছিল রাষ্ট্রের সম্পত্তি থেকে কেনা।তোমরা যেহেতু আমার আত্মীয়,তাই তোমাদের সাথে আমার ব্যক্তিগত অনেক আলাপ হবে । আমার নিজের কাজে জনগণের
আমানত থেকে আমি কিছুই খরচ করতে পারি না।তাহলে আল্লাহর দরবারে আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।তাই নিজের টাকায় কেনা মোমবাতিটি তোমাদের দেখে জ্বালালাম।
আমানত থেকে আমি কিছুই খরচ করতে পারি না।তাহলে আল্লাহর দরবারে আমাকে জবাবদিহি করতে হবে।তাই নিজের টাকায় কেনা মোমবাতিটি তোমাদের দেখে জ্বালালাম।
এই জবাবে আত্মীয়রা হতভম্ব হলেন।তারা এসেছিলেন আত্মীয়তার খাতিরে বিশেষ কোন সুবিধা পাওয়া যায় কি না,সেই অনুরোধ করতে।কিন্তু সামান্য মোমবাতি নিয়ে খলিফার এত বিবেচনা ও সতর্কতা দেখে নিজেদের প্রস্তাব জানাতে তারা আর
সাহসই করলেন না।
সাহসই করলেন না।
☞ একবার খলিফার কাছে এক লোক অবৈধ সুবিধা চায়।খলিফার সামনে রাখা কিছু কাঠে তখন আগুন জ্বলছিল।
খলিফা বললেন:ঠিক আছে,তুমি এই আগুনের ভিতর তোমার হাত কিছু সময়ের জন্য রাখো,তারপর তোমার অনুরোধ আমি বিবেচনা করবো।
খলিফা বললেন:ঠিক আছে,তুমি এই আগুনের ভিতর তোমার হাত কিছু সময়ের জন্য রাখো,তারপর তোমার অনুরোধ আমি বিবেচনা করবো।
লোকটি ভয় পেয়ে বললো,হে খলিফা!এই আগুনে হাত ঢুকালে আমার হাত তো জ্বলে যাবে।
খলিফা বললেন,তুমি দুনিয়ার এই সামান্য আগুনকে ভয় পাচ্ছ অথচ আমাকে তুমি দোযখের অনন্ত আগুনের ভিতরে নিয়ে যেতে চাও?
তদবিরকারী নিজের ভুল বুঝতে পেরে ফিরে যায়।
এটাই হল ইসলামি রাস্টের নমুনা, যার কোন তুলনা হয় না।
যদি আবারও ইসলামি রাষ্ট ব্যাবস্থা চালু হয় তবে এই পৃথিবীতে ফিরে আসবে সুখ শান্তি।
যদি আবারও ইসলামি রাষ্ট ব্যাবস্থা চালু হয় তবে এই পৃথিবীতে ফিরে আসবে সুখ শান্তি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন