একটি অলৌকিক ঘটনা!
হযরত আবু বকর ছিদ্দিক রাঃ এর খেলাফত আমলে মুরতাদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য হযরত আলা হাযরামী রাঃ কে মুজাহীদদের কমান্ডার বানিয়ে বাহরাইন পাঠালেন। একটি শুষ্ক ময়দান অতিক্রম করার সময় সকলে প্রচন্ড পিপাসার্ত হয়ে পরলেন। সবার পাত্র খালি। পানি নেই। হযরত আলা রাঃ অশ্ব থেকে নেমে দোয়া করলেন يا حليم يا عليم يا علي ياعظيم اسقنا সাথে সাথে সাধারন একটি মেঘমালা থেকে প্রচন্ড বৃষ্টি শুরু হল। নিজেরা পান করলেন ঘোড়াকে পান করালেন পাত্রগুলো ভরে ফেললেন। অতপর শত্রুদের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলেন। সামনে বিশাল এক সমুদ্র। পাড়ি দেবার কোন ব্যবস্থা নেই। নৌকা ছিল, মুরতাদরা মুজাহীদরা যেন পার না হতে পারে জালিয়ে দিয়েছে। হযরত আলা রাঃ দু রাকাত নামায পড়ে দোয়া করলেন, অতপর ঘোড়ার লাগাম ধরে সমুদ্রে ঝাপিয়ে পড়লেন, সৈন্যদেকে বললেন, আল্লাহর নাম নিয়ে তোমরা ও ঝাপিয়ে পড়।হযরত আবু হুরায়রা রাঃ ও এই যুদ্ধে ছিলেন তিনি বলেন আল্লাহর কসম আমরা পানির উপর দিয়ে চলতে লাগলাম, আমাদের পায়ের পাতা ত দুরের কথা মোজার তলা ও ভিজে নাই, এমনকি ঘোড়ার পায়ের পাতা ও ভিজেনি। আমরা চার হাজার সৈন্য বিশাল সমুদ্র পার হয়ে গেলাম। সুবহানাল্লাহ।
হযরত আবু বকর ছিদ্দিক রাঃ এর খেলাফত আমলে মুরতাদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য হযরত আলা হাযরামী রাঃ কে মুজাহীদদের কমান্ডার বানিয়ে বাহরাইন পাঠালেন। একটি শুষ্ক ময়দান অতিক্রম করার সময় সকলে প্রচন্ড পিপাসার্ত হয়ে পরলেন। সবার পাত্র খালি। পানি নেই। হযরত আলা রাঃ অশ্ব থেকে নেমে দোয়া করলেন يا حليم يا عليم يا علي ياعظيم اسقنا সাথে সাথে সাধারন একটি মেঘমালা থেকে প্রচন্ড বৃষ্টি শুরু হল। নিজেরা পান করলেন ঘোড়াকে পান করালেন পাত্রগুলো ভরে ফেললেন। অতপর শত্রুদের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলেন। সামনে বিশাল এক সমুদ্র। পাড়ি দেবার কোন ব্যবস্থা নেই। নৌকা ছিল, মুরতাদরা মুজাহীদরা যেন পার না হতে পারে জালিয়ে দিয়েছে। হযরত আলা রাঃ দু রাকাত নামায পড়ে দোয়া করলেন, অতপর ঘোড়ার লাগাম ধরে সমুদ্রে ঝাপিয়ে পড়লেন, সৈন্যদেকে বললেন, আল্লাহর নাম নিয়ে তোমরা ও ঝাপিয়ে পড়।হযরত আবু হুরায়রা রাঃ ও এই যুদ্ধে ছিলেন তিনি বলেন আল্লাহর কসম আমরা পানির উপর দিয়ে চলতে লাগলাম, আমাদের পায়ের পাতা ত দুরের কথা মোজার তলা ও ভিজে নাই, এমনকি ঘোড়ার পায়ের পাতা ও ভিজেনি। আমরা চার হাজার সৈন্য বিশাল সমুদ্র পার হয়ে গেলাম। সুবহানাল্লাহ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন