হল কতৃপক্ষ প্রদর্শনীর শোগুলোকে এমনভাবে বিন্যাস করেছে যে গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে যে, কোন লোক নিয়মিত সিনেমা দেখায় অভ্যস্ত হয়ে ওঠলে নিজের অজান্তেই সে নামাজ থেকে বঞ্চিত হয়ে যায়। যেমনঃ দিনের প্রথম শো দেখতে গেলে যোহরের নামাজ ছুটে যায়। অন্তত জামাত কোনভাবেই পাওয়া যায় না।
দ্বিতীয় শো দেখতে গেলে আসরের নামাজের একই অবস্থা হয়। তৃতীয় শোতে অবশ্যই মাগরিব কাযা হয়। চতুর্থ শোতে অবশ্য ইচ্ছা করলে আগে নামাজ আদায় করতে পারে। কিন্তু তখন প্রস্তুতি পেরেশানির তা হয়ে ওঠে না। আর রাত ১২টার পর সিনেমা ফেরত কোন লোক বাসায় এসে নামাজ আদায় করবে এটা খুবই দুরাশার কথা। অনেকরাতে ঘুমানোর ফলে ফজরেন নামাজ পড়াটাও অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। বহুলাংশেই পড়া হয় না। এভাবেই সিনেমার নেশা মানুষকে নামাজের মত গুরুত্বপূর্ণ ফরজ আদায় করা থেকে দূরে সরিয়ে ফেলে। অথচ নামাজ ত্যাগ সম্পর্কেে রাসূল সা. ইরশাদ করেন--
★ নামাজ ত্যাগ মানুষকে কুফরি পর্যন্ত পৌঁছেে দেয়।
★ ঈমান এবং কুফরের মাঝে প্রভেদ হলো নামাজ ত্যাগ করা।
★ আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করো না যদিও তোমাকে টুকরো টুকরো করে দেয়া হয় বা আগুনে জ্বালিয়ে দেয়া হয় কিংবা শুলিতে চড়ানো হয়। আর জেনে শোনে নামাজ ত্যাগ করো না। যে ব্যক্তি জেনে শোনে (ইচ্ছাকৃত) নামাজ বর্জন করে সে আল্লাহর দায়িত্ব থেকে বের হয়ে যায়।
★ কেউ যদি বিনা কারণে দুই ওয়াক্ত নামাজ একত্রে আদায় করে তবে সে কবীরা গুনাহের ধাপসমূহের একটি ধাপ অতিক্রম করলো।
★ যার নামাজ ছুটে গেল তার যেন মানুষজন, ধনসম্পদ সবকিছুই ধ্বংস হয়ে গেল।
দ্বিতীয় শো দেখতে গেলে আসরের নামাজের একই অবস্থা হয়। তৃতীয় শোতে অবশ্যই মাগরিব কাযা হয়। চতুর্থ শোতে অবশ্য ইচ্ছা করলে আগে নামাজ আদায় করতে পারে। কিন্তু তখন প্রস্তুতি পেরেশানির তা হয়ে ওঠে না। আর রাত ১২টার পর সিনেমা ফেরত কোন লোক বাসায় এসে নামাজ আদায় করবে এটা খুবই দুরাশার কথা। অনেকরাতে ঘুমানোর ফলে ফজরেন নামাজ পড়াটাও অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। বহুলাংশেই পড়া হয় না। এভাবেই সিনেমার নেশা মানুষকে নামাজের মত গুরুত্বপূর্ণ ফরজ আদায় করা থেকে দূরে সরিয়ে ফেলে। অথচ নামাজ ত্যাগ সম্পর্কেে রাসূল সা. ইরশাদ করেন--
★ নামাজ ত্যাগ মানুষকে কুফরি পর্যন্ত পৌঁছেে দেয়।
★ ঈমান এবং কুফরের মাঝে প্রভেদ হলো নামাজ ত্যাগ করা।
★ আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করো না যদিও তোমাকে টুকরো টুকরো করে দেয়া হয় বা আগুনে জ্বালিয়ে দেয়া হয় কিংবা শুলিতে চড়ানো হয়। আর জেনে শোনে নামাজ ত্যাগ করো না। যে ব্যক্তি জেনে শোনে (ইচ্ছাকৃত) নামাজ বর্জন করে সে আল্লাহর দায়িত্ব থেকে বের হয়ে যায়।
★ কেউ যদি বিনা কারণে দুই ওয়াক্ত নামাজ একত্রে আদায় করে তবে সে কবীরা গুনাহের ধাপসমূহের একটি ধাপ অতিক্রম করলো।
★ যার নামাজ ছুটে গেল তার যেন মানুষজন, ধনসম্পদ সবকিছুই ধ্বংস হয়ে গেল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন