পবিত্র কুরআনের সূরা আনআম এ ইরশাদ হয়েছে "তোমরা নির্লজ্জতা ও অশ্লীলতার নিকটেও যেওনা চাই তা প্রকাশ্যে হোক বা গোপনে।"
এই আয়াতের তাফসিরে মুফাস্সিরগণ বলেন, আলোচ্য আয়াতে ফাওয়াহিশ শব্দের মূল অর্থ থেকে বুঝা যায় এখানে সকল প্রকার প্রকাশ্য-গোপনীয় গুনাহ থেকে দূরে থাকার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এ শব্দের বহুল ব্যবহৃত মাশহুর ও ব্যাপক অর্থের ভিত্তিতে বুঝা যায় যে, প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য অশ্লীলতা ও নির্লজ্জতার যত পথ আছে সবকিছুই উক্ত নির্দেশের অন্তর্ভুক্ত। এখানে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অশ্লীলতার নিকটেও না যাওয়ার। এর অর্থ হলো, এমন অনুষ্ঠান এবং পরিবেশসমূহ এড়িয়ে চলা যাতে যোগদান করলে গোনাহে লিপ্ত হওয়ার প্রবল আশংকা থাকে এবং ঐসব কাজ বর্জন করা যার দ্বারা গুনাহের পথ প্রশস্ত হয়।
হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে, রাসূল সা. ইরশাদ করেনঃ দেখ! প্রত্যেক বাদশারই নিজস্ব চারণক্ষেত্র থাকে। যে তার সীমার কাছাকাছি বিচরণ করবে তৎকর্তৃক এর সীমা লংঘনের খুবই আশংকা বিদ্যমান। তাই সতর্কতাস্বরূপ ঐ সীমার নিকটবর্তী হওয়াও ঠিক নয় যেখানে প্রবেশ করা নিষেধ।
উক্ত আয়াত ও হাদীস থেকে এ কথাই প্রতিভাত হয় যে, সিনেমা দেখা তো দূরের কথা এর নিকটস্থ হওয়াও নিষেধ। কারণ সিনেমা এমন একটি কাজ যার সম্পূর্ণটাই অশ্লীলতা ও নির্লজ্জতায় ভরপুর। ইসলামি বিধান তথা দ্বীনের ওপর সহজে চলার জন্য এবং সমাজকে মহাধ্বংসের ছোবল থেকে রক্ষা করতে সর্বপ্রথম সিনেমার অবাধ সয়লাবকে রোধ করতে হবে। অন্যথায় পরিতাপ করা ছাড়া কিছুই করার থাকবে না।
এই আয়াতের তাফসিরে মুফাস্সিরগণ বলেন, আলোচ্য আয়াতে ফাওয়াহিশ শব্দের মূল অর্থ থেকে বুঝা যায় এখানে সকল প্রকার প্রকাশ্য-গোপনীয় গুনাহ থেকে দূরে থাকার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এ শব্দের বহুল ব্যবহৃত মাশহুর ও ব্যাপক অর্থের ভিত্তিতে বুঝা যায় যে, প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য অশ্লীলতা ও নির্লজ্জতার যত পথ আছে সবকিছুই উক্ত নির্দেশের অন্তর্ভুক্ত। এখানে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অশ্লীলতার নিকটেও না যাওয়ার। এর অর্থ হলো, এমন অনুষ্ঠান এবং পরিবেশসমূহ এড়িয়ে চলা যাতে যোগদান করলে গোনাহে লিপ্ত হওয়ার প্রবল আশংকা থাকে এবং ঐসব কাজ বর্জন করা যার দ্বারা গুনাহের পথ প্রশস্ত হয়।
হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে, রাসূল সা. ইরশাদ করেনঃ দেখ! প্রত্যেক বাদশারই নিজস্ব চারণক্ষেত্র থাকে। যে তার সীমার কাছাকাছি বিচরণ করবে তৎকর্তৃক এর সীমা লংঘনের খুবই আশংকা বিদ্যমান। তাই সতর্কতাস্বরূপ ঐ সীমার নিকটবর্তী হওয়াও ঠিক নয় যেখানে প্রবেশ করা নিষেধ।
উক্ত আয়াত ও হাদীস থেকে এ কথাই প্রতিভাত হয় যে, সিনেমা দেখা তো দূরের কথা এর নিকটস্থ হওয়াও নিষেধ। কারণ সিনেমা এমন একটি কাজ যার সম্পূর্ণটাই অশ্লীলতা ও নির্লজ্জতায় ভরপুর। ইসলামি বিধান তথা দ্বীনের ওপর সহজে চলার জন্য এবং সমাজকে মহাধ্বংসের ছোবল থেকে রক্ষা করতে সর্বপ্রথম সিনেমার অবাধ সয়লাবকে রোধ করতে হবে। অন্যথায় পরিতাপ করা ছাড়া কিছুই করার থাকবে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন