আস্সালামু আলাইকুম!
অনেক দিন যাবৎ একটা প্রশ্ন বেশ ঘুরপাক খাচ্ছে মনের ভিতরে। আত্মতৃপ্তির জন্য আপনার কাছে উত্তর আশা করছি।
প্রশ্ন:
রাসুল সা. জন্ম গ্রহণের পরপরই ঈসা আ. এর কিতাব রদ হয়ে গিয়েছিলো নাকি রাসুল সা. এর নবুওয়াতের পর? যদি নবুওয়াতের পর ইঞ্জিল রদ হয়ে থাকে তবে কি একথা বলা যাবে, রাসুল সা. ঈসা আ. এর উম্মাৎ ছিলেন অর্থাৎ আমি জানতে চাচ্ছি,রাসুল সা.এর ৪০ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে হুজুর সা. ইবাদাত কিভাবে করতেন?
রাসুল সা. জন্ম গ্রহণের পরপরই ঈসা আ. এর কিতাব রদ হয়ে গিয়েছিলো নাকি রাসুল সা. এর নবুওয়াতের পর? যদি নবুওয়াতের পর ইঞ্জিল রদ হয়ে থাকে তবে কি একথা বলা যাবে, রাসুল সা. ঈসা আ. এর উম্মাৎ ছিলেন অর্থাৎ আমি জানতে চাচ্ছি,রাসুল সা.এর ৪০ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে হুজুর সা. ইবাদাত কিভাবে করতেন?
উত্তরের অপেক্ষায় থাকবো।
উত্তর:
হযরত ঈসা আঃ বিশ্বজনীন নবী ছিলেন না ৷ তিনি নির্দিষ্ট এলাকার নবী ছিলেন ৷ তার জন্য নির্ধারিত এলাকার বাইরের মানুষের জন্য দুটি সুযোগের দুয়ার খোলা ছিল ৷
এক, যে কোনো সত্য নবীর দ্বীনের অনুসরণ করা ৷
দুই, ঈসা আঃএর দ্বীনের অনুসরণ করা ৷
পবিত্র মক্কা নগরীতে ধারাবাহিকভাবে ইবরাহীম আঃ ও ইসমাঈল আঃএর পর আর কোনো নবীর আগমন ঘটে নি ৷ ফলে এখানে মিল্লাতে ইবরাহিমীর আমল জারী ছিল ৷ মক্কা নগরীর সত্যপন্থীগণ মিল্লাতে ইবরাহীমের অনুসরণ করতেন ৷ কেউ কেউ সঠিক দ্বীনে ঈসায়ীরও অনুসরণ করতেন ৷
নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঐতিহ্যগতভাবেই মিল্লাতে ইবরাহীমের ধারক ছিলেন এবং নবুয়্যত লাভের পূর্ব পর্যন্ত সে আলোকেই ইবাদত করতেন
হযরত ঈসা আঃ বিশ্বজনীন নবী ছিলেন না ৷ তিনি নির্দিষ্ট এলাকার নবী ছিলেন ৷ তার জন্য নির্ধারিত এলাকার বাইরের মানুষের জন্য দুটি সুযোগের দুয়ার খোলা ছিল ৷
এক, যে কোনো সত্য নবীর দ্বীনের অনুসরণ করা ৷
দুই, ঈসা আঃএর দ্বীনের অনুসরণ করা ৷
পবিত্র মক্কা নগরীতে ধারাবাহিকভাবে ইবরাহীম আঃ ও ইসমাঈল আঃএর পর আর কোনো নবীর আগমন ঘটে নি ৷ ফলে এখানে মিল্লাতে ইবরাহিমীর আমল জারী ছিল ৷ মক্কা নগরীর সত্যপন্থীগণ মিল্লাতে ইবরাহীমের অনুসরণ করতেন ৷ কেউ কেউ সঠিক দ্বীনে ঈসায়ীরও অনুসরণ করতেন ৷
নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঐতিহ্যগতভাবেই মিল্লাতে ইবরাহীমের ধারক ছিলেন এবং নবুয়্যত লাভের পূর্ব পর্যন্ত সে আলোকেই ইবাদত করতেন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন