প্রশ্নঃ- মুসলমানদের সিনেমা-থিয়েটারে যোগদান করা, এটাকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করা, প্রচারের মাধ্যমে মানুষকে এর প্রতি আগ্রহী করে তোলা, সিনেমা হল নির্মাণ করা ইত্যাদির ব্যাপারে শরীয়ত কি বলে এবং এর প্রতি উৎসাহদানকারীর জন্য শরীয়তের বিধান কি?
উঃ- উপরোক্ত কাজসমূহ শক্ত গুনাহের কাজ এবং অনেকগুলো কবীরা গুনাহের সমষ্টি। যে ব্যক্তি এসব কাজের প্রতি মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে সে যেন শয়তানের কাজ করে। শরীয়তের দৃষ্টিতে সে প্রথম শ্রেণীর ফাসেক। যত মানুষ তার প্রচেষ্টায় এ অপরাধে লিপ্ত হবে প্রত্যেকের সমপরিমাণ গুনাহের অংশীদার সেও হবে। এতে অংশগ্রহণকারীরর গুনাহ কোন অংশেই হ্রাস পাবে না।
অনেকগুলো অপরাধের সমষ্টি বলার কারণ হলো সিনেমা সংক্রান্ত সবগুলো কাজই পৃথক পৃথকভাবে কবীরা গুনাহ।
যেমনঃ ১) গানবাজনা।
২) প্রকাশ্যে নাচা এবং নাচ দেখা।
৩) আপন রূপ পরিবর্তন করে অন্যরূপ পরিগ্রহ করা।
৪) নারী-পুরুষ অবাধে মেলামেশা করা।
৫) ছবি তোলা।
৬) কাহিনী নির্মাণের ক্ষেত্রে অবাস্তব মিথ্যা কথা।
৭) মদ্যপান ইত্যাদি ছাড়াও আরো অনেক গুনাহ আছে যা হয়তো আমাদের অজানা।
উঃ- উপরোক্ত কাজসমূহ শক্ত গুনাহের কাজ এবং অনেকগুলো কবীরা গুনাহের সমষ্টি। যে ব্যক্তি এসব কাজের প্রতি মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে সে যেন শয়তানের কাজ করে। শরীয়তের দৃষ্টিতে সে প্রথম শ্রেণীর ফাসেক। যত মানুষ তার প্রচেষ্টায় এ অপরাধে লিপ্ত হবে প্রত্যেকের সমপরিমাণ গুনাহের অংশীদার সেও হবে। এতে অংশগ্রহণকারীরর গুনাহ কোন অংশেই হ্রাস পাবে না।
অনেকগুলো অপরাধের সমষ্টি বলার কারণ হলো সিনেমা সংক্রান্ত সবগুলো কাজই পৃথক পৃথকভাবে কবীরা গুনাহ।
যেমনঃ ১) গানবাজনা।
২) প্রকাশ্যে নাচা এবং নাচ দেখা।
৩) আপন রূপ পরিবর্তন করে অন্যরূপ পরিগ্রহ করা।
৪) নারী-পুরুষ অবাধে মেলামেশা করা।
৫) ছবি তোলা।
৬) কাহিনী নির্মাণের ক্ষেত্রে অবাস্তব মিথ্যা কথা।
৭) মদ্যপান ইত্যাদি ছাড়াও আরো অনেক গুনাহ আছে যা হয়তো আমাদের অজানা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন