অনেকেই হয়তো এ ধারনা করে আছেন যে, সিনেমা দেখার বদভ্যাস পরিহার করার কোন পথ নেই। এমন নিরাশ হওয়া ঠিক নয়। কেননা মানুষ সাধনা করে অনেক কঠিন সাফল্যও অর্জন করতে পারে। তবে প্রথমত সদিচ্ছা এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আমি এ কাজ বর্জন করবই। এ ধরনের দৃঢ়তা অর্জনের জন্য প্রথমত দুটি কাজ করতে হবে।
১) প্রথমে এ কথা সুদৃঢ়ভাবে অন্তরে স্থাপন করতে হবে যে, সিনেমা দেখা মারাত্মক গুনাহের কাজ এবং দ্বীনের জন্য বিরাট ক্ষতিকর বিষয়।
২) একাগ্রতা ও একনিষ্ঠতার সাথে নিম্নোক্ত পরামর্শগুলো মেনে চলতে হবে এবং মনে প্রানে এ কথা বিশ্বাস করতে হবে যে, ওলামায়ে কেরাম এবং বুজুর্গানে দ্বীনের মাধ্যমে হিদায়াত লাভ করা যায়।
(ক) আল্লাহর ওপর দৃঢ় আস্থা রেখে এমন সংকল্প ও প্রতিজ্ঞা করা যে, আমি ভবিষ্যতে সিনেমা দেখার মতো অন্যায় কাজ আর করবোনা এবং সাথে সাথে আল্লাহর দরবারে এ দুআ করা- হে আল্লাহ! আমাকে এমন বদকাজ থেকে হেফাজত করো। এ জঘন্য অভ্যাস ত্যাগ করার ক্ষমতা দাও। আর যখনই সিনেমা দেখার লালসা জেগে ওঠে তখনই মনে প্রানে " আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান এনেছি" এ কথা জপতে থাকা।
(খ) নিজে নিজে এমন শপথ করা যে, আল্লাহ না করুন যদি কোনভাবে সিনেমা দেখা হয়ে যায় তাহলে একটি সিনেমার জন্য অন্তত ৩০/৪০ রাকাত তওবার নামায আদায় করবো।
যদি এমনটি করা যায় তাহলে নফস্ তো সোজা হবেই উপরন্তু শয়তানও পেরেশান হয়ে যাবে।
এমনিভাবে এমন শপথও করা যায় যে, একবার কোন কারণে সিনেমা দেখা হয়ে গেলে অন্তত ৫০ টাকা মিসকিনকে দান করবো। এভাবে অভ্যস্ত হয়ে গেলে টাকার মায়ায় হলেও আশা করা যায় সিনেমা দেখার অভ্যাস বন্ধ হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ!
১) প্রথমে এ কথা সুদৃঢ়ভাবে অন্তরে স্থাপন করতে হবে যে, সিনেমা দেখা মারাত্মক গুনাহের কাজ এবং দ্বীনের জন্য বিরাট ক্ষতিকর বিষয়।
২) একাগ্রতা ও একনিষ্ঠতার সাথে নিম্নোক্ত পরামর্শগুলো মেনে চলতে হবে এবং মনে প্রানে এ কথা বিশ্বাস করতে হবে যে, ওলামায়ে কেরাম এবং বুজুর্গানে দ্বীনের মাধ্যমে হিদায়াত লাভ করা যায়।
(ক) আল্লাহর ওপর দৃঢ় আস্থা রেখে এমন সংকল্প ও প্রতিজ্ঞা করা যে, আমি ভবিষ্যতে সিনেমা দেখার মতো অন্যায় কাজ আর করবোনা এবং সাথে সাথে আল্লাহর দরবারে এ দুআ করা- হে আল্লাহ! আমাকে এমন বদকাজ থেকে হেফাজত করো। এ জঘন্য অভ্যাস ত্যাগ করার ক্ষমতা দাও। আর যখনই সিনেমা দেখার লালসা জেগে ওঠে তখনই মনে প্রানে " আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ঈমান এনেছি" এ কথা জপতে থাকা।
(খ) নিজে নিজে এমন শপথ করা যে, আল্লাহ না করুন যদি কোনভাবে সিনেমা দেখা হয়ে যায় তাহলে একটি সিনেমার জন্য অন্তত ৩০/৪০ রাকাত তওবার নামায আদায় করবো।
যদি এমনটি করা যায় তাহলে নফস্ তো সোজা হবেই উপরন্তু শয়তানও পেরেশান হয়ে যাবে।
এমনিভাবে এমন শপথও করা যায় যে, একবার কোন কারণে সিনেমা দেখা হয়ে গেলে অন্তত ৫০ টাকা মিসকিনকে দান করবো। এভাবে অভ্যস্ত হয়ে গেলে টাকার মায়ায় হলেও আশা করা যায় সিনেমা দেখার অভ্যাস বন্ধ হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন