সিনেমা দেখার কারণে শারীরিক যেসব রোগব্যাধি দেখা দেয় দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পাওয়া এর অন্যতম। চিকিৎসা বিজ্ঞানেরর মতে যে যত বেশি সিনেমা দেখবে তার দৃষ্টিশক্তি ততদ্রুত প্রভাবিত হবে। প্রনিধানযোগ্য যে, যে বদামলের কারণে দুনিয়া-আখেরাত উভয় বরবাদ হচ্ছে তা থেকে জাতিকে বুঝিয়ে শুনিয়ে বিরত রাখা বর্তমান যুগসন্ধিক্ষণের বড় কল্যাকামিতা হবে বলেই মনে করি।
সিনেমার মাধ্যমে শয়তান মানুষকে হেদায়েতের পথ থেকে সহজেই বিচ্যুত করতে পারে। কারণ চোখ এবং কান এই দুই অঙ্গ দ্বারা মানুষ হেদায়েতের প্রতি অগ্রসর হয়। অর্থাৎ চোখ দিয়ে ভাল এবং সত্যকে দেখে আর কান দিয়ে তা শোনে। কিন্তু সিনেমা দেখার দ্বারা এ দু'পথই রুদ্ধ হয়। কেননা চোখ উলঙ্গপনা ও অপরাধ অবলোকন করে আর কান দিয়ে অশ্লীল গান ও অশালীন ডায়ালগ শোনে। এভাবে হেদায়েতের দু'টি পথই শয়তানের দখলে চলে যায়। ফলে মানুষ সত্য ছেড়ে মিথ্যাবেষ্ঠিত হয়েও নিজেদের পরিতৃপ্ত মনে করে। কোন অনুতাপ বোধ করেনা। অথচ কিয়ামতের দিন প্রত্যেককে তার কান, চোখ সম্পর্কে জবাবদিহি করতে হবে যে, আল্লাহর দেয়া এ দু'অঙ্গকে কোন কাজে ব্যবহার করেছে। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন--" যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই তার অনুসরণ কর্রনা; কান, চোখ, অন্তর এদের প্রত্যেকের সম্পর্কে কৈফিয়ত তলব করা হবে।"
জানিনা সিনেমাদর্শকদের সেদিন কোন উপযুক্ত উত্তর থাকবে কিনা। কারণ ইসলামের দৃষ্টিতে নাচ-গান দেখা এবং শোনা উভয়টাই হারাম। তাছাড়া বেগানা নারীর প্রতি তাকানোই যেখানে হারাম সেখানে তাদের নাচ-গান উপভোগের কি জবাব মিলবে সেদিন?
সিনেমার মাধ্যমে শয়তান মানুষকে হেদায়েতের পথ থেকে সহজেই বিচ্যুত করতে পারে। কারণ চোখ এবং কান এই দুই অঙ্গ দ্বারা মানুষ হেদায়েতের প্রতি অগ্রসর হয়। অর্থাৎ চোখ দিয়ে ভাল এবং সত্যকে দেখে আর কান দিয়ে তা শোনে। কিন্তু সিনেমা দেখার দ্বারা এ দু'পথই রুদ্ধ হয়। কেননা চোখ উলঙ্গপনা ও অপরাধ অবলোকন করে আর কান দিয়ে অশ্লীল গান ও অশালীন ডায়ালগ শোনে। এভাবে হেদায়েতের দু'টি পথই শয়তানের দখলে চলে যায়। ফলে মানুষ সত্য ছেড়ে মিথ্যাবেষ্ঠিত হয়েও নিজেদের পরিতৃপ্ত মনে করে। কোন অনুতাপ বোধ করেনা। অথচ কিয়ামতের দিন প্রত্যেককে তার কান, চোখ সম্পর্কে জবাবদিহি করতে হবে যে, আল্লাহর দেয়া এ দু'অঙ্গকে কোন কাজে ব্যবহার করেছে। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন--" যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই তার অনুসরণ কর্রনা; কান, চোখ, অন্তর এদের প্রত্যেকের সম্পর্কে কৈফিয়ত তলব করা হবে।"
জানিনা সিনেমাদর্শকদের সেদিন কোন উপযুক্ত উত্তর থাকবে কিনা। কারণ ইসলামের দৃষ্টিতে নাচ-গান দেখা এবং শোনা উভয়টাই হারাম। তাছাড়া বেগানা নারীর প্রতি তাকানোই যেখানে হারাম সেখানে তাদের নাচ-গান উপভোগের কি জবাব মিলবে সেদিন?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন