জনৈক মুসলিম এক দূরবর্তী অঞ্চল সফর করছিলেন।
তাঁর মনে প্রশ্ন জাগলো, আচ্ছা এই অঞ্চলের লোকেদের মাঝে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা পৌঁছেছে কী ? তিনি একটু পরীক্ষা করতে চাইলেন।
তাঁর মনে প্রশ্ন জাগলো, আচ্ছা এই অঞ্চলের লোকেদের মাঝে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা পৌঁছেছে কী ? তিনি একটু পরীক্ষা করতে চাইলেন।
তিনি দেখলেন, পাহাড়ের ঢালে এক মেষপালক কিশোর ছাগল-ভেড়া চরাচ্ছে। তিনি কাছে গিয়ে বললেন, “এগুলো তোমার ?”
“না জনাব, আমি কর্মচারী মাত্র। আমার মালিক পাহাড়ের ঐপারে বাস করেন।”
“তাহলে তুমি একটা ছাগল আমাকে দিয়ে দাও, আমি তোমাকে কিছু টাকা দিচ্ছি। পাহাড়ের ওপার থেকে মালিক তো আর তোমাকে দেখছেনা। আর গুনতিতে কম পড়লে বলে দিও যে, ‘বাঘে খেয়েছে’”
রাখাল ছেলে তীব্র দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললো, “পাহাড়ের ওপার থেকে আমার মালিক দেখতে পাচ্ছেননা, কিন্ত আমার প্রকৃত মালিক আল্লাহ-তায়ালা সবকিছুই দেখছেন।”
পরীক্ষা পাস !!
“না জনাব, আমি কর্মচারী মাত্র। আমার মালিক পাহাড়ের ঐপারে বাস করেন।”
“তাহলে তুমি একটা ছাগল আমাকে দিয়ে দাও, আমি তোমাকে কিছু টাকা দিচ্ছি। পাহাড়ের ওপার থেকে মালিক তো আর তোমাকে দেখছেনা। আর গুনতিতে কম পড়লে বলে দিও যে, ‘বাঘে খেয়েছে’”
রাখাল ছেলে তীব্র দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললো, “পাহাড়ের ওপার থেকে আমার মালিক দেখতে পাচ্ছেননা, কিন্ত আমার প্রকৃত মালিক আল্লাহ-তায়ালা সবকিছুই দেখছেন।”
পরীক্ষা পাস !!
আমরা যা কিছু করছি তা সবই আল্লাহ দেখছেন, এবং একদিন আমাদের কাজের জন্য আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে – এই অনুভুতিই তাকওয়া। ঐ রাখালছেলে লম্বা-চওড়া ইসলামী কিতাব পড়েনি, কিন্তু তাকওয়ার মূলনীতিটা সে ঠিক-ই ধরতে পেরেছিল।
নোট: এটা খলিফা উমরের(রা.) আমলের ঘটনা হতে পারে, আমি সঠিক জানি না।
অফটপিক: ব্লগবন্ধুগণ, মাসদুয়েকের জন্য নেট থেকে বিদায়, সবাই ভাল থাকুন। আমার জন্য একটু দোয়া করবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন