তারা মসজিদসম্প্রতি বাংলাদেশের নৌ-মন্ত্রনালয় যে ২১টি মসজিদকে অবৈধ দাবি করে ভেঙ্গে ফেলার উদ্যোগ নিয়েছে, তার মধ্যে একটি মসজিদের নাম ‘তারা মসজিদ’ । মসজিদটি লালবাগ-কামরাঙ্গীরচর এলাকায় অবস্থিত।
তারা মসজিদ মসজিদ সম্পর্কে যে কয়টি তথ্য জানা জরুরী:
১) মসজিদটি প্রায় ৭০ বছরের পুরাতন।
২) মসজিদটি অসম্ভব সুন্দর স্থাপস্ত্যশৈলী সমৃদ্ধ ‘তারকা’ খচিত।
৩) মসজিদটির যায়গা ওয়াকফ করেছেন সাবেক জেলা জজ বাহদুর মুজাফফর উদ্দিন সাহেব। তার পুত্র বাংলাদেশ পুলিশের সাহেব আইজি মহিউদ্দিন সাহেব। তার মেয়ে এরশাদ আমলের মন্ত্রী নাম আমিনা। মসজিদটির প্রয়োজনীয় সকল দলিল-পত্র সংরক্ষিত আছে।
৪) মসজিদটি প্রায় ৩০ কাঠার উপর স্থাপিত।
৫) মসজিদটি নদী তীর থেকে প্রায় ৪০০ ফুট দূরে অবস্থিত। মসজিদের পরে নদীর কাছে আরো অসংখ্য স্থাপনা রয়েছে, যা বেড়িবাধ নির্মাণের পর তৈরী হয়েছে। মসজিদটি ব্রিটিশ আমলে স্থাপিত, তার সাথে নদী দখল বা নদী তীরের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই, নেই কোন যোগসূত্রও।
add
১) মসজিদটি প্রায় ৭০ বছরের পুরাতন।
২) মসজিদটি অসম্ভব সুন্দর স্থাপস্ত্যশৈলী সমৃদ্ধ ‘তারকা’ খচিত।
৩) মসজিদটির যায়গা ওয়াকফ করেছেন সাবেক জেলা জজ বাহদুর মুজাফফর উদ্দিন সাহেব। তার পুত্র বাংলাদেশ পুলিশের সাহেব আইজি মহিউদ্দিন সাহেব। তার মেয়ে এরশাদ আমলের মন্ত্রী নাম আমিনা। মসজিদটির প্রয়োজনীয় সকল দলিল-পত্র সংরক্ষিত আছে।
৪) মসজিদটি প্রায় ৩০ কাঠার উপর স্থাপিত।
৫) মসজিদটি নদী তীর থেকে প্রায় ৪০০ ফুট দূরে অবস্থিত। মসজিদের পরে নদীর কাছে আরো অসংখ্য স্থাপনা রয়েছে, যা বেড়িবাধ নির্মাণের পর তৈরী হয়েছে। মসজিদটি ব্রিটিশ আমলে স্থাপিত, তার সাথে নদী দখল বা নদী তীরের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই, নেই কোন যোগসূত্রও।
add
নৌ মন্ত্রনালয় হঠাৎ করে এ ধরনের একটি প্রচীন ও কারুকার্যমন্ডিত মসজিদকে অবৈধ বলে প্রচার করায় হতবাক হয়ে পড়েছে লালবাগবাসী। তাদের এক কথা, “মসজিদ ওয়াকফ করা যায়গায় বানানো হয়েছে, এর দলিলও আছে। নদীর সাথে এর বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই। এটা অবৈধ হয় কোন প্রমাণের ভিত্তিতে? এ প্রশ্ন এখন সকল লালবাগ বাসীর।
সুত্রঃ ইনসাফ২৪
সুত্রঃ ইনসাফ২৪
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন