NTV Online - ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫
ভারতে অটলবিহারী বাজপেয়ীর নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট (এনডিএ) কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতায় আসার দেড় বছরের মধ্যে ১৯৯৯ সালে ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত কারগিলে যুদ্ধ হয়েছিল। পাকিস্তানে তখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ছিলেন নওয়াজ শরিফ।
এরপর ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আবারও এনডিএ ভারতের শাসনকার্য হাতে নেয়। আর এর দেড় বছরের মধ্যেই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধের হুমকি-পাল্টা হুমকির মতো চরম উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
পাকিস্তান লাগাতার সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন আর ক্রমাগত জঙ্গি অনুপ্রবেশের মাধ্যমে ভারতের মাটিতে সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে গত সপ্তাহে অভিযোগ করেন ভারতের সেনাপ্রধান দলবীর সিং সুহাগ। সেইসঙ্গে তিনি এটা বলেন, ভারত যেকোনো স্বল্পমেয়াদি কিন্তু দ্রুত সমাপ্ত করে দেওয়ার মতো যুদ্ধ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য তৈরি।
এর জবাবে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাহিল শরিফ পাল্টা হুমকি দিয়ে বলেন, স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি যেকোনো যুদ্ধের পরিকল্পনার কথা ভাবলে ভারত চরম ভুল করবে। আর এ রকম কোনো পদক্ষেপ নিলে তার অপূরণীয় ক্ষতির জন্য ভারতকে তৈরি থাকতেও বলেছেন তিনি।
ভারত ও পাকিস্তানের দুই সেনাপ্রধানের পাশাপাশি আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিম, লস্কর-ই-তৈয়বার প্রধান হাফিজ সৈয়দ এবং কাশ্মীর প্রসঙ্গ নিয়ে ক্রমশই বাড়ছে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা। এই পরিস্থিতির মধ্যে দুই দেশের হুমকি-পাল্টা হুমকির মধ্যে আসুন একবার চোখ বুলিয়ে নিই ভারত ও পাকিস্তানের সমরসজ্জায়। দেখে নিন কোন দেশের হাতে কী কী সমরসজ্জা রয়েছে তার এক ঝলক।
ভারত
অ্যাসল্ট রাইফেল-১ বি ১ ইনসাস, আইএমআই তেভরটার-২১, এম ১৬ রাইফেল, টি ৯১ অ্যাসল্ট রাইফেল, একে ১০৩, একে এম।
রকেট লঞ্চার- আরপিও-এ সেল।
মাল্টিপল রকেট লঞ্চার - পিনাকা এমবিআরএল।
বম্ব ডিসপোজাল রোবট - ডিআরডিও দক্ষ।
মাইন নিরোধক গাড়ি - আদিত্য।
ট্যাংক - অর্জুন এমবিটি, টি - ৯০ এস ভীষ্ম, টি - ৭২ অজেয়, বিএমপি - ২ শরৎ।
ট্যাংক নিরোধী ক্ষেপণাস্ত্র - নাগ, মিলন, ৯ এম ১১৩ কনকার্স, ৩ ইউবিকে ইনভার, সিএলজিএম ক্ষেপণাস্ত্র।
ট্যাংক নিরোধী ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার - নামিকা
হাউইতজার - ১৫৫ এমএম।
ব্যালিষ্টিক ক্ষেপণাস্ত্র - ব্রহ্মস, নির্ভয়, প্রহার, পৃথ্বী ১, পৃথ্বী ২, পৃথ্বী ৩, শৌর্য, অগ্নি ১, অগ্নি ২, অগ্নি ৩, অগ্নি ৪, অগ্নি ৫, অগ্নি ৬।
মাটি থেকে আকাশে ছোঁড়ার ক্ষেপণাস্ত্র - আকাশ।
হেলিকপ্টার - রুদ্র, লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার, ধ্রুব, চিতা, ল্যান্সার, চেতক, চেতন।
ড্রোন- ডিআরডিও নিশান্ত
পাকিস্তান
অ্যাসল্ট রাইফেল - এম ১৬, এম ৪, এ ১, হেকলার অ্যান্ড কক জি৩, একে ৫৬, একে ৮১।
স্নাইপার রাইফেল - এইচকে পি - এসজি ১, এসএসজি ৬৯, ড্রাগুনভ এসভিড়ি।
মেশিনগান- আরপিডি লাইট মেশিনগান, এম২ ব্রাউনিং, এমজি ৩, এফএন এমএজি।
গ্রেনেড লঞ্চার- এমকে ১৯, মাইকর এমজিএল, আরপিজি ২৯, আরপিজি ৭।
ট্যাঙ্ক - আল খালিদ, আল খালিদ ১, আল খালিদ ২, আল জারার।
মাল্টিপল রকেট লঞ্চার - কেআরএল ১২২, আজার।
ড্রোন - বুরাক, ইউকাব, শাহপার।
ট্যাঙ্ক নিরোধী ক্ষেপণাস্ত্র - বখতার।
এ ছাড়া ২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী ভারতের কাছে পরমাণু অস্ত্র রয়েছে ৯০-১১০ টি এবং পাকিস্তানের কাছে ১০০-১২০টি।
ভারতে অটলবিহারী বাজপেয়ীর নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট (এনডিএ) কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতায় আসার দেড় বছরের মধ্যে ১৯৯৯ সালে ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত কারগিলে যুদ্ধ হয়েছিল। পাকিস্তানে তখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ছিলেন নওয়াজ শরিফ।
এরপর ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আবারও এনডিএ ভারতের শাসনকার্য হাতে নেয়। আর এর দেড় বছরের মধ্যেই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধের হুমকি-পাল্টা হুমকির মতো চরম উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
পাকিস্তান লাগাতার সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন আর ক্রমাগত জঙ্গি অনুপ্রবেশের মাধ্যমে ভারতের মাটিতে সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে গত সপ্তাহে অভিযোগ করেন ভারতের সেনাপ্রধান দলবীর সিং সুহাগ। সেইসঙ্গে তিনি এটা বলেন, ভারত যেকোনো স্বল্পমেয়াদি কিন্তু দ্রুত সমাপ্ত করে দেওয়ার মতো যুদ্ধ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য তৈরি।
এর জবাবে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাহিল শরিফ পাল্টা হুমকি দিয়ে বলেন, স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি যেকোনো যুদ্ধের পরিকল্পনার কথা ভাবলে ভারত চরম ভুল করবে। আর এ রকম কোনো পদক্ষেপ নিলে তার অপূরণীয় ক্ষতির জন্য ভারতকে তৈরি থাকতেও বলেছেন তিনি।
ভারত ও পাকিস্তানের দুই সেনাপ্রধানের পাশাপাশি আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিম, লস্কর-ই-তৈয়বার প্রধান হাফিজ সৈয়দ এবং কাশ্মীর প্রসঙ্গ নিয়ে ক্রমশই বাড়ছে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা। এই পরিস্থিতির মধ্যে দুই দেশের হুমকি-পাল্টা হুমকির মধ্যে আসুন একবার চোখ বুলিয়ে নিই ভারত ও পাকিস্তানের সমরসজ্জায়। দেখে নিন কোন দেশের হাতে কী কী সমরসজ্জা রয়েছে তার এক ঝলক।
ভারত
অ্যাসল্ট রাইফেল-১ বি ১ ইনসাস, আইএমআই তেভরটার-২১, এম ১৬ রাইফেল, টি ৯১ অ্যাসল্ট রাইফেল, একে ১০৩, একে এম।
রকেট লঞ্চার- আরপিও-এ সেল।
মাল্টিপল রকেট লঞ্চার - পিনাকা এমবিআরএল।
বম্ব ডিসপোজাল রোবট - ডিআরডিও দক্ষ।
মাইন নিরোধক গাড়ি - আদিত্য।
ট্যাংক - অর্জুন এমবিটি, টি - ৯০ এস ভীষ্ম, টি - ৭২ অজেয়, বিএমপি - ২ শরৎ।
ট্যাংক নিরোধী ক্ষেপণাস্ত্র - নাগ, মিলন, ৯ এম ১১৩ কনকার্স, ৩ ইউবিকে ইনভার, সিএলজিএম ক্ষেপণাস্ত্র।
ট্যাংক নিরোধী ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার - নামিকা
হাউইতজার - ১৫৫ এমএম।
ব্যালিষ্টিক ক্ষেপণাস্ত্র - ব্রহ্মস, নির্ভয়, প্রহার, পৃথ্বী ১, পৃথ্বী ২, পৃথ্বী ৩, শৌর্য, অগ্নি ১, অগ্নি ২, অগ্নি ৩, অগ্নি ৪, অগ্নি ৫, অগ্নি ৬।
মাটি থেকে আকাশে ছোঁড়ার ক্ষেপণাস্ত্র - আকাশ।
হেলিকপ্টার - রুদ্র, লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার, ধ্রুব, চিতা, ল্যান্সার, চেতক, চেতন।
ড্রোন- ডিআরডিও নিশান্ত
পাকিস্তান
অ্যাসল্ট রাইফেল - এম ১৬, এম ৪, এ ১, হেকলার অ্যান্ড কক জি৩, একে ৫৬, একে ৮১।
স্নাইপার রাইফেল - এইচকে পি - এসজি ১, এসএসজি ৬৯, ড্রাগুনভ এসভিড়ি।
মেশিনগান- আরপিডি লাইট মেশিনগান, এম২ ব্রাউনিং, এমজি ৩, এফএন এমএজি।
গ্রেনেড লঞ্চার- এমকে ১৯, মাইকর এমজিএল, আরপিজি ২৯, আরপিজি ৭।
ট্যাঙ্ক - আল খালিদ, আল খালিদ ১, আল খালিদ ২, আল জারার।
মাল্টিপল রকেট লঞ্চার - কেআরএল ১২২, আজার।
ড্রোন - বুরাক, ইউকাব, শাহপার।
ট্যাঙ্ক নিরোধী ক্ষেপণাস্ত্র - বখতার।
এ ছাড়া ২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী ভারতের কাছে পরমাণু অস্ত্র রয়েছে ৯০-১১০ টি এবং পাকিস্তানের কাছে ১০০-১২০টি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন