যারা সবসময় ইস্তিগফার (ক্ষমা প্রার্থনা) করে তাদের সাথে উঠাবসা করুন, কেননা তাদের হৃদয় সবচেয়ে কোমল।”
— হযরত উমার (রা)
“তোমরা কি দেখ না সিংহ কেমন নিশ্চুপ হয়ে থাকে তবু সবাই তাকে ভয় করে, কুকুর তো সবসময় ঘেউ ঘেউ করে এবং সবাই তাকে ঘৃণা করে।”
— ইমাম শাফিঈ (রাহিমাহুল্লাহ)
“একজন পাপাচারী লোক তার পাপের জন্য অনুতপ্ত হয়না। কারণ তার অন্তর ইতোমধ্যেই মরে গেছে।”
— ইমাম ইবনুল কাইয়িম (রাহিমাহুল্লাহ)
“কিছু মানুষ পৃথিবী থেকে চলে গেছেন কিন্তু তাদের চরিত্র তাদের আজো বাঁচিয়ে রেখেছে, আর কিছু মানুষ বেঁচে আছে কিন্তু তাদের চরিত্র তাদেরকে মেরে ফেলেছে।”
—- ইমাম শাফিঈ (রাহিমাহুল্লাহ)
“আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ নির্ভরশীলতা যেন সেই শিশুটির মতন যে খুব ভালো করে জানে সে যদি মাকে না-ও ডাকে তবু মা তার ব্যাপারে সম্পূর্ণ সচেতন এবং তার সঠিকভাবেই তার দেখাশোনা করছেন।”
—- ইমাম আবু হামিদ আল গাজ্জালি (রাহিমাহুল্লাহ)
“আল্লাহ যেভাবে চান সেইভাবে সবকিছু চলবে তা না চেয়ে বরং আপনার ইচ্ছেমতন চলুক এমন চাওয়ার নিদর্শন হলো আপনার রাগ।”
— ইমাম গাজ্জালি (রাহিমাহুল্লাহ)
“আমাদের জীবনের সবচাইতে স্বাস্থ্যকর উপাদান হচ্ছে সবর (ধৈর্য)।”
— উমার ইবনুল খাত্তাব (রাদিয়াল্লাহু আনহু)
“আপনার অবশ্যই নিজেকে বুঝিয়ে সন্তুষ্ট রাখতে হবে এই বলে যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা আপনার জন্য যা নির্ধারণ করে রেখেছেন সেটাই আপনার সবচাইতে সঠিক এবং সর্বাধিক কল্যাণকর।”
— ইমাম আবু হামিদ আল গাজ্জালী (রাহিমাহুল্লাহ)
“কোন ভাই যদি আপনাকে গোপনে কিছু কথা বলে চলে যাবার আগে যদি তা অন্য কাউকে বলতে নিষেধ না করেও থাকেন, তবু কথাগুলো আপনার জন্য আমানাত।
— উমার ইবনুল খাত্তাব (রাদিয়াল্লাহু আনহু)
“আমি তিরিশ বছর ব্যয় করেছি আদব শিখতে এবং বিশ বছর ব্যয় করেছি জ্ঞানার্জনে।”
— আব্দুল্লাহ বিন মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ) [৭৩৬-৭৯৬]
“সন্তানপ্রাপ্ত হওয়া যদি একটি কল্যাণ হয়, তাহলে একজন দ্বীনদার-পরহেযগার স্ত্রী হলো সকল কল্যাণের জননী।”
— ইয়াসির ক্বাদী
“কেউ বন্ধু হওয়ার একটি প্রমাণ হচ্ছে তার বন্ধুটির যে বন্ধু থাকে তারও বন্ধু হওয়া।”
— ইমাম শাফি’ঈ (রাহিমাহুল্লাহ)
“আপনার রব আল্লাহর উপরে নির্ভর করে আপনি যা-ই করবেন তা কখনই কঠিন হবে না, এবং আপনার নিজের উপরে নির্ভর করে আপনি যা-ই করবেন তা কখনই সহজ হবে না।”
— ইবনু আতা’ইল্লাহ আল ইসকান্দারি (রাহিমাহুল্লাহ)
“ভালো করে খেয়াল করুন কোন কোন কাজ করার সময় মৃত্যুবরণ করাকে আপনি ঘৃণা করবেন, অতঃপর সে কাজগুলোকে এড়িয়ে চলুন।”
– সালামাহ ইবনে দিনার (রাহিমাহুল্লাহ)
“সেই ব্যক্তির কাছ থেকে দূরে থাকুন যে ভালোবাসে তার মতামত সবাই অনুসরণ করুক, যে পছন্দ করে তার অভিমত সবাই জানুক এবং তা ছড়িয়ে যাক।”
— ইমাম সুফিয়ান আস সাওরি (রাহিমাহুল্লাহ)
“দুনিয়ার জীবনকে আখিরাতের জন্য বিক্রি করলে আপনি দুই জীবনেই জয়ী হবেন।
আখিরাতের জীবনকে দুনিয়ার জন্য বিক্রি করলে আপনি দুই জীবনেই পরাজিত হবেন।”
— হাসান আল-বাসরি (রাহিমাহুল্লাহ)
“সে কী পেলো যে আল্লাহকে হারালো ?
সে কী হারালো যে আল্লাহকে পেলো?”
— ইবনু আতা’আল্লাহ আল ইসকান্দারি (রাহিমাহুল্লাহ)
“আপনি যখন কাউকে সাহায্য করার সুযোগ পেয়ে থাকেন, তখন আনন্দিত হোন এইজন্য যে আল্লাহ ঐ ব্যক্তির দোয়ার সাড়া আপনার মাধ্যমেই দিচ্ছেন।”
— নু’মান আলী খান
— হযরত উমার (রা)
“তোমরা কি দেখ না সিংহ কেমন নিশ্চুপ হয়ে থাকে তবু সবাই তাকে ভয় করে, কুকুর তো সবসময় ঘেউ ঘেউ করে এবং সবাই তাকে ঘৃণা করে।”
— ইমাম শাফিঈ (রাহিমাহুল্লাহ)
“একজন পাপাচারী লোক তার পাপের জন্য অনুতপ্ত হয়না। কারণ তার অন্তর ইতোমধ্যেই মরে গেছে।”
— ইমাম ইবনুল কাইয়িম (রাহিমাহুল্লাহ)
“কিছু মানুষ পৃথিবী থেকে চলে গেছেন কিন্তু তাদের চরিত্র তাদের আজো বাঁচিয়ে রেখেছে, আর কিছু মানুষ বেঁচে আছে কিন্তু তাদের চরিত্র তাদেরকে মেরে ফেলেছে।”
—- ইমাম শাফিঈ (রাহিমাহুল্লাহ)
“আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ নির্ভরশীলতা যেন সেই শিশুটির মতন যে খুব ভালো করে জানে সে যদি মাকে না-ও ডাকে তবু মা তার ব্যাপারে সম্পূর্ণ সচেতন এবং তার সঠিকভাবেই তার দেখাশোনা করছেন।”
—- ইমাম আবু হামিদ আল গাজ্জালি (রাহিমাহুল্লাহ)
“আল্লাহ যেভাবে চান সেইভাবে সবকিছু চলবে তা না চেয়ে বরং আপনার ইচ্ছেমতন চলুক এমন চাওয়ার নিদর্শন হলো আপনার রাগ।”
— ইমাম গাজ্জালি (রাহিমাহুল্লাহ)
“আমাদের জীবনের সবচাইতে স্বাস্থ্যকর উপাদান হচ্ছে সবর (ধৈর্য)।”
— উমার ইবনুল খাত্তাব (রাদিয়াল্লাহু আনহু)
“আপনার অবশ্যই নিজেকে বুঝিয়ে সন্তুষ্ট রাখতে হবে এই বলে যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা আপনার জন্য যা নির্ধারণ করে রেখেছেন সেটাই আপনার সবচাইতে সঠিক এবং সর্বাধিক কল্যাণকর।”
— ইমাম আবু হামিদ আল গাজ্জালী (রাহিমাহুল্লাহ)
“কোন ভাই যদি আপনাকে গোপনে কিছু কথা বলে চলে যাবার আগে যদি তা অন্য কাউকে বলতে নিষেধ না করেও থাকেন, তবু কথাগুলো আপনার জন্য আমানাত।
— উমার ইবনুল খাত্তাব (রাদিয়াল্লাহু আনহু)
“আমি তিরিশ বছর ব্যয় করেছি আদব শিখতে এবং বিশ বছর ব্যয় করেছি জ্ঞানার্জনে।”
— আব্দুল্লাহ বিন মুবারাক (রাহিমাহুল্লাহ) [৭৩৬-৭৯৬]
“সন্তানপ্রাপ্ত হওয়া যদি একটি কল্যাণ হয়, তাহলে একজন দ্বীনদার-পরহেযগার স্ত্রী হলো সকল কল্যাণের জননী।”
— ইয়াসির ক্বাদী
“কেউ বন্ধু হওয়ার একটি প্রমাণ হচ্ছে তার বন্ধুটির যে বন্ধু থাকে তারও বন্ধু হওয়া।”
— ইমাম শাফি’ঈ (রাহিমাহুল্লাহ)
“আপনার রব আল্লাহর উপরে নির্ভর করে আপনি যা-ই করবেন তা কখনই কঠিন হবে না, এবং আপনার নিজের উপরে নির্ভর করে আপনি যা-ই করবেন তা কখনই সহজ হবে না।”
— ইবনু আতা’ইল্লাহ আল ইসকান্দারি (রাহিমাহুল্লাহ)
“ভালো করে খেয়াল করুন কোন কোন কাজ করার সময় মৃত্যুবরণ করাকে আপনি ঘৃণা করবেন, অতঃপর সে কাজগুলোকে এড়িয়ে চলুন।”
– সালামাহ ইবনে দিনার (রাহিমাহুল্লাহ)
“সেই ব্যক্তির কাছ থেকে দূরে থাকুন যে ভালোবাসে তার মতামত সবাই অনুসরণ করুক, যে পছন্দ করে তার অভিমত সবাই জানুক এবং তা ছড়িয়ে যাক।”
— ইমাম সুফিয়ান আস সাওরি (রাহিমাহুল্লাহ)
“দুনিয়ার জীবনকে আখিরাতের জন্য বিক্রি করলে আপনি দুই জীবনেই জয়ী হবেন।
আখিরাতের জীবনকে দুনিয়ার জন্য বিক্রি করলে আপনি দুই জীবনেই পরাজিত হবেন।”
— হাসান আল-বাসরি (রাহিমাহুল্লাহ)
“সে কী পেলো যে আল্লাহকে হারালো ?
সে কী হারালো যে আল্লাহকে পেলো?”
— ইবনু আতা’আল্লাহ আল ইসকান্দারি (রাহিমাহুল্লাহ)
“আপনি যখন কাউকে সাহায্য করার সুযোগ পেয়ে থাকেন, তখন আনন্দিত হোন এইজন্য যে আল্লাহ ঐ ব্যক্তির দোয়ার সাড়া আপনার মাধ্যমেই দিচ্ছেন।”
— নু’মান আলী খান
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন