ক্ষমতা তখন তালেবানদের হাতে। আফগানিস্তান থেকে লাল-কুকুর নামে প্রসিদ্ধ রুশ সেনাদের হটিয়ে খেলাফত প্রতিষ্ঠা করেছেন মোল্লা মুহাম্মাদ উমর নেতৃত্বাধীন তালেবান সরকার। সারাদেশে নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়েছে। সবকিছু স্বাভাবিক গতিতেই চলছে।
এমনই এক সময়ে আফগানিস্তানের কান্দাহার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের ট্রান্সমিটার অকেজো হয়ে পড়লো।এ নিয়ে তালেবান সরকার ভীষণ পেরেশান। কারণ যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানের অর্থনৈতিক অবস্থাও তখন করুণ।
.
এই দুর্ঘটনার কথা হাকীমুল উম্মত শাহ হাকিম আখতার সাহেবের কানে পৌঁছে। সাথে সাথে উনি উনার আফ্রিকার কয়েকজন শাগরেদকে বলে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে ট্রান্সমিটারের ব্যবস্থা করেন।
ট্রান্সমিটার আনার পর শুরু হলো সংযোজনের কাজ। সবকিছু ফিটিং করার পর চালু করতে গিয়ে দেখে, চালু হচ্ছে না ! বড় বড় ইন্জিনিয়ার-মেকানিকরা মিলেও ট্রান্সমিটার চালু করতে পারছিল না। এই সংবাদ আমীরুল মু'মিনীনের কানে পৌছলে তিনি দ্রুত বিমান বন্দরে যান। সেখানে গিয়ে সবাইকে ঐ স্থান থেকে বের করে দিলেন। কাধেঁ থাকা চাদর ট্রান্সমিটারে বিছিয়ে নামাজে দাঁড়িয়ে গেলেন। নামাজ শেষে হাত উঠিয়ে কান্না শুরু করলেন।
.
কতক্ষণ পর সেখান থেকে বেরিয়ে এসে ইন্জিনিয়ারদেরকে ভিতরে যেতে বললেন। ওরা সেখানে গিয়ে দেখলেন ট্রান্সমিটারের উপর একটা চাদর পড়ে আছে। ওরা কিছুই বুঝলো না।হতভম্ব হয়ে তারা পড়ে থাকা চাদরও সরালো না। সাথে থাকা কয়েকজন তালেবান ট্রান্সমিটারের উপর থেকে চাদর সরিয়ে নিলেন। ইন্জিনিয়াররা পূণরায় স্টার্ট দিলেন। সবাই অবাক হয়ে দেখলো, ট্রান্সমিটার খুব স্বাভাবিকভাবেই চালু হয়ে গেলো !!
অথচ কিছুক্ষণ আগেও বিশ্বের বড় বড় ইন্জিনিয়ার শত চেষ্টা করেও কোন কুল কিনারা পাচ্ছিলো না। দুনিয়াদার ইন্জিনিয়ারদের কাছে এটা অদ্ভুত ঘটনা হিসেবেই রয়ে গেলো। যা বুঝার আল্লাহ ওয়ালা তালেবানরাই বুঝলো। আর চোখের সামনে আল্লাহর তায়ালার এক খাছ বান্দার সাথে তাঁর প্রভুর অদ্ভুত সম্পর্ক দেখলেন।
.
~ঘটনাটি আমার উস্তাদজীর কাছ থেকে শোনা। যিনি দীর্ঘ সময় পাকিস্তানের করাচী মাদরাসায় শিক্ষকতা করেছেন।
এমনই এক সময়ে আফগানিস্তানের কান্দাহার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের ট্রান্সমিটার অকেজো হয়ে পড়লো।এ নিয়ে তালেবান সরকার ভীষণ পেরেশান। কারণ যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানের অর্থনৈতিক অবস্থাও তখন করুণ।
.
এই দুর্ঘটনার কথা হাকীমুল উম্মত শাহ হাকিম আখতার সাহেবের কানে পৌঁছে। সাথে সাথে উনি উনার আফ্রিকার কয়েকজন শাগরেদকে বলে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে ট্রান্সমিটারের ব্যবস্থা করেন।
ট্রান্সমিটার আনার পর শুরু হলো সংযোজনের কাজ। সবকিছু ফিটিং করার পর চালু করতে গিয়ে দেখে, চালু হচ্ছে না ! বড় বড় ইন্জিনিয়ার-মেকানিকরা মিলেও ট্রান্সমিটার চালু করতে পারছিল না। এই সংবাদ আমীরুল মু'মিনীনের কানে পৌছলে তিনি দ্রুত বিমান বন্দরে যান। সেখানে গিয়ে সবাইকে ঐ স্থান থেকে বের করে দিলেন। কাধেঁ থাকা চাদর ট্রান্সমিটারে বিছিয়ে নামাজে দাঁড়িয়ে গেলেন। নামাজ শেষে হাত উঠিয়ে কান্না শুরু করলেন।
.
কতক্ষণ পর সেখান থেকে বেরিয়ে এসে ইন্জিনিয়ারদেরকে ভিতরে যেতে বললেন। ওরা সেখানে গিয়ে দেখলেন ট্রান্সমিটারের উপর একটা চাদর পড়ে আছে। ওরা কিছুই বুঝলো না।হতভম্ব হয়ে তারা পড়ে থাকা চাদরও সরালো না। সাথে থাকা কয়েকজন তালেবান ট্রান্সমিটারের উপর থেকে চাদর সরিয়ে নিলেন। ইন্জিনিয়াররা পূণরায় স্টার্ট দিলেন। সবাই অবাক হয়ে দেখলো, ট্রান্সমিটার খুব স্বাভাবিকভাবেই চালু হয়ে গেলো !!
অথচ কিছুক্ষণ আগেও বিশ্বের বড় বড় ইন্জিনিয়ার শত চেষ্টা করেও কোন কুল কিনারা পাচ্ছিলো না। দুনিয়াদার ইন্জিনিয়ারদের কাছে এটা অদ্ভুত ঘটনা হিসেবেই রয়ে গেলো। যা বুঝার আল্লাহ ওয়ালা তালেবানরাই বুঝলো। আর চোখের সামনে আল্লাহর তায়ালার এক খাছ বান্দার সাথে তাঁর প্রভুর অদ্ভুত সম্পর্ক দেখলেন।
.
~ঘটনাটি আমার উস্তাদজীর কাছ থেকে শোনা। যিনি দীর্ঘ সময় পাকিস্তানের করাচী মাদরাসায় শিক্ষকতা করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন