নারীর বা পুরুষের সৌন্দর্য পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফেতনাগুলোর একটি। এই ফেতনা থেকেই পৃথিবীর নিকৃষ্টতম কাজের সূচনা হয়। সৌন্দর্য আগুনের মতো। পরিমিত ব্যবহারে অনেক ভালো কিছু হয়। কিন্তু অপরিমিত ব্যবহারে দাউ দাউ জ্বলে ওঠে। রাস্তার দেখা এইসব সৌন্দর্য অন্যের বেড রুমেও আগুন জ্বালিয়ে দেয়। মনকে অতৃপ্তিতে ভরিয়ে দেয়। যেই স্ত্রীর চক্ষু শীতলকারিণী হবার কথা তাকেই চোখের বিষ বানিয়ে দেয়। সুন্দর করে সেজে সেলফি তুলে ফেইসবুকে আপলোড দেওয়ার আগে, আল্লাহর দেওয়া ঐশ্বর্য নিয়ে রাস্তায় বের হবার আগে একবার ও কি ভেবে দেখেছেন এই সৌন্দর্য অন্য কারো স্বামীর মাথা নষ্ট করে দিবে কিনা?
আমার বা আমাদের মতো মেয়েদের ও মাঝে মাঝে শয়তান ওয়াস ওয়াসা দেয় বা মনে চাওয়ায় টানা টানা ডাগর চোখের ছবি আপলোড করি। কিন্তু নিজেকে টেনে ধরি। কারন, এটা একটা সমাজ। সমাজে আরও ১০ জন মা বোন আছে, তাদের কথা আমাদের ভাবতে হয়।
আমার বা আমাদের মতো মেয়েদের ও মাঝে মাঝে শয়তান ওয়াস ওয়াসা দেয় বা মনে চাওয়ায় টানা টানা ডাগর চোখের ছবি আপলোড করি। কিন্তু নিজেকে টেনে ধরি। কারন, এটা একটা সমাজ। সমাজে আরও ১০ জন মা বোন আছে, তাদের কথা আমাদের ভাবতে হয়।
আমরা কারো অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে পারিনা, উপকার না করি, সংসার ভাঙ্গার কারন হতে পারি না। আর এটাই প্রকৃত নারীবাদ হওয়া উচিৎ। যা অন্য নারীর অধিকার রক্ষার জন্য সৌন্দর্য প্রদর্শনের মতো লোভনীয় খেলা থেকে দূরে থাকবে। এই আত্মত্যাগ আরেক বোনের জন্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন