প্রশ্নঃ
ছাএরা খোলার তারীখে না আসলে মাদ্রাসার পক্ষ থেকে জরিমানা আদায় করা জায়েয আছে কি না? এবং সে অর্থ মাদ্রাসার প্রয়োজনে ব্যয় করা যাবে কি না? জানালে খুবই উপকৃত হবো!
ছাএরা খোলার তারীখে না আসলে মাদ্রাসার পক্ষ থেকে জরিমানা আদায় করা জায়েয আছে কি না? এবং সে অর্থ মাদ্রাসার প্রয়োজনে ব্যয় করা যাবে কি না? জানালে খুবই উপকৃত হবো!
উত্তর:
স্বাভাবিক ক্ষেত্রে ফিকহে হানাফীতে আর্থিক জরিমানা আদায় জায়েয না ৷ তবে বিকল্প ব্যবস্থা না থাকার ক্ষেত্রে ইমাম আবূ ইউসুফ রহঃ ও অন্যান্য মাযহাবের ইমামদের বক্তব্যের আলোকে বৈধতার ফতোয়া দেয়া হয়ে থাকে ৷ যেটা ইসলামী ব্যংকিংসহ কিছু জরূরী ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ৷
মাদরাসা বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জরিমানা আদায় সেই জরূরী ক্ষেত্রের অন্তর্ভুক্ত নয় ৷ সুতরাং দেরি করে আসার কারণে, অন্য কোনো শাস্তি দেয়া যেতে পারে ৷ তবে বিকল্প হিসেবে দুটি উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে -
এক,
শারীরিক শাসনের ব্যবস্থা ৷ সেক্ষেত্রে একটা সুযোগ শাসিতব্য শিক্ষার্থীর জন্য এই থাকতে পারে যে, নিজের উপর নিজেই কিছু টাকা মাদরাসার ফান্ডে সদকা করার বাধ্যকতা আরোপ করে নিলে শাসন থেকে অব্যাহতি দেয়া ৷
দুই,
দেরি করে আসার কারণে প্রতিষ্ঠানের হাজিরা খাতা থেকে শিক্ষার্থীর নাম কর্তন করা ৷ অতপর নাম নবায়নের ফী হিসাবে যৌক্তিক একটা অংক উসূল সাপেক্ষে নাম নবায়ন করা ৷
স্বাভাবিক ক্ষেত্রে ফিকহে হানাফীতে আর্থিক জরিমানা আদায় জায়েয না ৷ তবে বিকল্প ব্যবস্থা না থাকার ক্ষেত্রে ইমাম আবূ ইউসুফ রহঃ ও অন্যান্য মাযহাবের ইমামদের বক্তব্যের আলোকে বৈধতার ফতোয়া দেয়া হয়ে থাকে ৷ যেটা ইসলামী ব্যংকিংসহ কিছু জরূরী ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ৷
মাদরাসা বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জরিমানা আদায় সেই জরূরী ক্ষেত্রের অন্তর্ভুক্ত নয় ৷ সুতরাং দেরি করে আসার কারণে, অন্য কোনো শাস্তি দেয়া যেতে পারে ৷ তবে বিকল্প হিসেবে দুটি উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে -
এক,
শারীরিক শাসনের ব্যবস্থা ৷ সেক্ষেত্রে একটা সুযোগ শাসিতব্য শিক্ষার্থীর জন্য এই থাকতে পারে যে, নিজের উপর নিজেই কিছু টাকা মাদরাসার ফান্ডে সদকা করার বাধ্যকতা আরোপ করে নিলে শাসন থেকে অব্যাহতি দেয়া ৷
দুই,
দেরি করে আসার কারণে প্রতিষ্ঠানের হাজিরা খাতা থেকে শিক্ষার্থীর নাম কর্তন করা ৷ অতপর নাম নবায়নের ফী হিসাবে যৌক্তিক একটা অংক উসূল সাপেক্ষে নাম নবায়ন করা ৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন