হায়রে বাংলাদেশ।আমাদের দেশ বাংলাদেশ একটি মুসলিম কান্ট্রি হয়েও কিছু নাম ধারি শুকুর এবং জারজ ছানাদের হাতে জিম্মি। আমি খুব মর্মাহত হই যখন শুনি বাংলাদেশের জাতীয় দলের ক্রিকেটার মুশফিকুররহীম নিজ হাতে কুরবানী করা ছবি আপলোড করেও ভারত কর্তৃক বাংলাদেশের কিছু নিকৃষ্ট জানোয়ার কথার দরুন সে ছবিটি রিমুভ করে দেয়।কার ভয়ে ? ?? অথচ মুসলিম জাতী বীরের জাতি। আর আমরা এখন দাদাদের দোসরদের হাতে বন্দি। খুব অবাক লাগে।আমারা আমাদের ধর্মের বিধান পালন করবো অথচ সে ক্ষেত্রেও দাদাদের সমস্যা। কুরবানী যদি একটি অসুস্ত সংস্ক্রতি হয় তাহলে প্রতি বছর শ্রীলঙ্কায় ভারতে বিভিন্ন মাঠে তাদের রাম,দেবতাদের সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষে হাজার হাজার মহিষ জবাই করে তার ছবি বিভিন্ন পত্রিকা,মিডিয়ায় প্রচার করে কই তখন তো বাধা দেয়না। আমাদের দেশ কি দাদার দেশ ভারত হয়ে গেলো নাকি? হতেও পারে,বেশি দিন বাকি নেই। এর মূল কারন হচ্ছে গরু আমাদের নিকট জায়েজ আর তাদের কাছে নাজায়েজ কারন গরু তাদের মা লাগে এমন কি তারা গরুর পেসাব খেতে সাচ্ছন্দ বোধ করে যাক নিষেধ নাই খাও তোমারা ((সালার খবিশের দল)) তবে আমি একটি কথা বলে যাই।হে প্রিয় মুশফিক তুমি কোন নাস্তিক মালাওনের ছেলে না।বরং তুমি একটি মুসলিম পরিবারের ছেলে,অথচ তুমি তাদের কারনে ছবিটি রিমুভ করে দিলে।তুমি ছবি রিমুভ কর নাই ভাই তুমি নিজ ধর্ম কে হেপতিপন্ন করলে,কোরবানী’র মত একটি ধর্মীয় বিষয়কে ‘অসুস্থ, অসভ্য ও বর্বর’ হিসেবে দাবিকরী ধর্ম বিরুধি নাস্তিক হিন্দু দালালদের খুশিতে বাক বাকুম করে দিলে।তবে হ্যাঁ একটি কথা না বললেই নয় ছবি তোলা ইসলামে নাজায়েজ,কিন্তু আমরা ছবি তুলি কিন্তু আমাদের ছবি আর তার গরু জবায়ের ছবির পিছনে হাজার গোপন প্রশ্ন লুকায়িত রয়েছে। আমি বুঝিনা পৃথিবীতে এমন কোন নযীর আছে যে কেও মার পেশাব পান করে এমন কি মায়ের গায়ের চামড়া দিয়ে জুতা পরিধান করে পারে ওরাই কারা .................................মালাউন (((আদিব)))
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন