রসূল (সাঃ ) এরশাদ ফরমাইছেন, যদি কোন কওম বা জামাতের মধ্যে কোন ব্যাক্তি কোন গুনাহের কাজে লিপ্ত হয় এবং ঐ কওম বা জামাতের মধ্যে শক্তি থাকা সত্বেও তাহাকে উক্ত গুনাহ হইতে বাধা না দেয়, তবে মৃত্যুর পূর্বে দুনিয়াতেই তাহাদের উপর অাল্লাহর অাজাব অাসিয়া যায়।
(তারগীবঃ অাবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, ইবনে হিব্বান, ইসবাহানী)
(তারগীবঃ অাবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, ইবনে হিব্বান, ইসবাহানী)
হে ইসলাম ও মুসলমানের উন্নতিকামী বন্ধুগণ !
ইহাই হইল মুসলমানের ধ্বংশ ও ক্রমবর্ধমান অবনতির কারন ।
প্রত্যেক ব্যাক্তি অপরিচিত ও সমপর্যায়ী লোকদের নহে বরং অাপন পরিবার পরিজন, সন্তান সন্ততি, অধীনস্ত ও ছোটদের প্রতি একটু লক্ষ্য করিয়া দেখুন তাহারা কি পরিমান প্রকাশ্য গুনাহের মধ্যে লিপ্ত রহিয়াছে।
অার অাপনারা নিজেদের প্রভাব প্রতিপত্তি দ্বারা বাধা প্রদান করিতেছেন কিনা।
বাধা দেওয়া কথা ছাড়িয়া দিন বাধা দেওয়ার ইচ্ছাই বা করেন কিনা।
অাপনি ভালো করে জানেন অাপনার প্রিয়পুত্র,ভাই টিভি, ভিডিও ,ফেইস বুক, ইন্টারনেটে অাসক্ত ও গেমসে ডুবিয়া থাকে, কয়েক ওয়াক্ত নামাজ ছাড়িয়া দেয় ।
কিন্তু অাফসোস ! কখনও অাপনার মুখ হইতে ভুলেও এই কথা বাহির হয় না যে,
বেটা ! কি করিতেছ ?
বেটা ! কি করিতেছ ?
এমন অনেক লোক পাওয়া যাইবে , যাহারা ছেলের উপর এই জন্য নারাজ যে, ছেলে অলস ও ঘরে বসিয়া থাকে; চাকরির চেষ্টা করে না অথবা দোকানের কাজে মনোযোগ দেয়না ;
কিন্তু এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাইবে যাহারা ছেলের উপর এই জন্য নারাজ হয় যে, সে জামাতে নামায অাদায় করে না কিংবা নামাজ কাযা করিয়া দেয়।
হায় ! এই অন্ধত্বের কি কোন সীমা অাছে ?
******************** ***********************
অাসুন দাওয়াতের কাজ শিখি এবং হেকমতের সাথে সবাইকে দ্বীনের প্রতি অাগ্রহ ও তলব পয়দা করার মেহনত করি।
অাসুন দাওয়াতের কাজ শিখি এবং হেকমতের সাথে সবাইকে দ্বীনের প্রতি অাগ্রহ ও তলব পয়দা করার মেহনত করি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন