ইভটিজিং একটি সামাজিক ব্যাধি ও জাতীয় কলঙ্ক। আমাদের সমাজে এখন তা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। সকলেই নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি থেকে এর প্রতিকার নিয়ে ভাবছেন। আইন হচ্ছে, শাস্তি হচ্ছে, মিছিল-মানববন্ধন হচ্ছে। পত্রিকাগুলোতে কলাম, ফিচার লেখা হচ্ছে, টিভি প্রতিবেদন হচ্ছে। সকলেই চান জাতিকে এই কলঙ্ক থেকে মুক্ত করতে।
আগেই বলেছি, সকলে নিজ নিজ দৃষ্টি থেকে এর প্রতিকারের কথা ভাবছেন। কেউ একটি মত পেশ করছেন, অন্যজন তা খন্ডন করে আরেকটি পথ বাতলাচ্ছেন। এসকল মতামতের সাথে আমি আমার কোনো মত যোগ করতে চাই না। কারণ মানুষ দুর্বল, তার চিন্তা-ভাবনা পরিবেশ ও পারিপার্শ্বিকতা দ্বারা প্রভাবিত। ফলে তার চিন্তা-ভাবনাও দুর্বল ও অসম্পূর্ণ। তাই স্রষ্টার দেয়া সমাধান তুলে ধরাই আমার এ প্রবন্ধের উদ্দেশ্য। তিনিই তো সৃষ্টি করেছেন নারী ও পুরুষ। তাদেরকে দিয়েছেন ভালো ও মন্দ স্বভাব। সুতরাং তাঁর নিকট থেকেই নির্দেশনা নিতে হবে; ভালো স্বভাবকে কীভাবে কাজে লাগানো যায় এবং মন্দ স্বভাব থেকে কীভাবে বেঁচে থাকা যায়। আর তার কাছ থেকেই জানা দরকার কোন্ রোগের নিরাময় কিসে। কীভাবে আমরা বাঁচতে পারব ইভটিজিং এবং এ জাতীয় সামাজিক অবক্ষয় থেকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন