শীর্ষ নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৩০০ ইরানি হাজীদের একটি দল নিয়ম লঙ্ঘন করে উল্টো পথে
হাঁটা শুরু করায় মিনায় পদদলনের ঘটনা ঘটেছে। সৌদি আরবের একটি পত্রিকা ইরানি এক
কর্মকর্তার বরাতে এ দাবি করেছে।
আরবনিউজের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান আশার্ক আল-আওসাত পত্রিকার দাবি, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইরানি হজ সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেন, ‘৩০০ ইরানির একটি দল নিয়ম লঙ্ঘন করে মুজদালিফা থেকে জামারাতের দিকে হাঁটা শুরু করলে দুর্ঘটনার সূত্রপাত হয়। তারা নিয়মানুযায়ী নিজেদের ক্যাম্পে ফিরে যাওয়ার পরিবর্তে ২০৩ নং স্ট্রিটে উল্টো দিকে হাঁটতে থাকে।’
হজের আনুষ্ঠানিকতা চলাকালে মিনায় অন্তত ৭৬৯ জনের মৃত্যুর ঘটনার তদন্ত চলার মধ্যেই সৌদি পত্রিকা এ খবর দিল।
ইরানি সূত্রের বরাতে সাবাক ডট ওআরজি জানিয়েছে, ইরানি হাজিদের ওই দলটি জামারাত আল-আকবায় শয়তানকে লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ে মারার জন্য নির্ধারিত সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করেনি। এর আগেই তারা উল্টো পথে ফিরে আসতে শুরু করে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ওই ইরানি হাজীরা কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে এবং উল্টো পথ ছেড়ে ফিরে আসেনি। এর ফলে হাজীদের পথ আটকে যায় এবং ভীড় বাড়তে থাকে। এ কারণে ওই মর্মান্তিক পদদলনের ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিসি ক্যামেরা রেকর্ডেও ইরানিদের নিয়ম লঙ্ঘনের বিষয়টি ধরা পড়েছে। মূলত ওই সময়ে তুর্কি হাজীদের বেরিয়ে আসার কথা ছিল।
মিনার পদদলনের ঘটনার পর সবচেয়ে কড়া সমালোচনা এসেছে সৌদি আরবের আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী ইরানের কাছ থেকে। মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য দেশের নেতারা প্রকাশ্যে সৌদি আরবের সমালোচনা থেকে বিরত থাকলেও ইরান রাষ্ট্রীয়ভাবে সৌদি সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে।
ইরানের গণমাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে, মিনায় প্রায় ২০০০ লোক নিহত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত সৌদি কর্তৃপক্ষের প্রকাশিত তথ্যমতে, ওই ঘটনায় নিহতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লোক মারা গেছে ইরানের, অন্তত ১৩৪ জন।
ঘটনার কারণ সম্পর্কে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ এখনো কিছু জানায়নি। ঘটনাটির তদন্তের পর তাদের পক্ষ থেকে বিস্তারিত জানানো হতে পারে।
আরবনিউজের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান আশার্ক আল-আওসাত পত্রিকার দাবি, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইরানি হজ সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেন, ‘৩০০ ইরানির একটি দল নিয়ম লঙ্ঘন করে মুজদালিফা থেকে জামারাতের দিকে হাঁটা শুরু করলে দুর্ঘটনার সূত্রপাত হয়। তারা নিয়মানুযায়ী নিজেদের ক্যাম্পে ফিরে যাওয়ার পরিবর্তে ২০৩ নং স্ট্রিটে উল্টো দিকে হাঁটতে থাকে।’
হজের আনুষ্ঠানিকতা চলাকালে মিনায় অন্তত ৭৬৯ জনের মৃত্যুর ঘটনার তদন্ত চলার মধ্যেই সৌদি পত্রিকা এ খবর দিল।
ইরানি সূত্রের বরাতে সাবাক ডট ওআরজি জানিয়েছে, ইরানি হাজিদের ওই দলটি জামারাত আল-আকবায় শয়তানকে লক্ষ্য করে পাথর ছুড়ে মারার জন্য নির্ধারিত সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করেনি। এর আগেই তারা উল্টো পথে ফিরে আসতে শুরু করে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ওই ইরানি হাজীরা কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে এবং উল্টো পথ ছেড়ে ফিরে আসেনি। এর ফলে হাজীদের পথ আটকে যায় এবং ভীড় বাড়তে থাকে। এ কারণে ওই মর্মান্তিক পদদলনের ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিসি ক্যামেরা রেকর্ডেও ইরানিদের নিয়ম লঙ্ঘনের বিষয়টি ধরা পড়েছে। মূলত ওই সময়ে তুর্কি হাজীদের বেরিয়ে আসার কথা ছিল।
মিনার পদদলনের ঘটনার পর সবচেয়ে কড়া সমালোচনা এসেছে সৌদি আরবের আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী ইরানের কাছ থেকে। মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য দেশের নেতারা প্রকাশ্যে সৌদি আরবের সমালোচনা থেকে বিরত থাকলেও ইরান রাষ্ট্রীয়ভাবে সৌদি সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে।
ইরানের গণমাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে, মিনায় প্রায় ২০০০ লোক নিহত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত সৌদি কর্তৃপক্ষের প্রকাশিত তথ্যমতে, ওই ঘটনায় নিহতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লোক মারা গেছে ইরানের, অন্তত ১৩৪ জন।
ঘটনার কারণ সম্পর্কে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ এখনো কিছু জানায়নি। ঘটনাটির তদন্তের পর তাদের পক্ষ থেকে বিস্তারিত জানানো হতে পারে।
সূত্র: সৌদি গেজেট
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন