হজ্ব ইসলামের ৫স্তম্ভের অন্যতম একটি । হজ্বের উদ্দ্যেশ্য এবার পবিত্র মক্কায় হাজির হয়েছেন প্রায় ৩০ লক্ষাধিক মুসলমান । আল্লাহ তার ঘরের মেহমানদের সার্বিক হেফাজত করুক । হাজী সাহেবানদের হজ্বকে ক্ববুল করুক । আহতদের সুস্ততা দান করুক । নিহতদের দরজায়ে শাহাদাত দিয়ে জান্নাতের উচ্ছ আসনে সমাসীন করুক । আমীন ।
পর কথা এবারের হজ্ব শুরুর আগ থেকেই দেখা দিয়েছে ভিবিন্ন প্রকার মুসিবাত ! মুসিবাত বাহ্যিক দৃষ্টিতে লাগলেও প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতই মনে করে নেই । কেননা হেরেম শরিফের এরিয়ায় মৃত্যু নসীব ওয়ালাদেরই হয় ! যে বা যারা মৃত্যু বরণ করেছেন তারা সত্যিই ভাগ্যবান ।
ভিন্ন দৃষ্টি থেকে দেখলে বলতে হয় - আজ বিশ্বের প্রতিটি জনপদে মুসলিম জাতী নির্যাতিত ! নিরীহ অসহায় শিশু-কিশোর,বৃদ্ধ-যুবক,আবলা নারীরাই হচ্ছে নির্যাতিত ! অনেকেই হচ্ছে আবার ধর্মান্তরিত ! মাথা গুজাবার ঠাই নেই ওদের দুনিয়ার উপর ! আশ্রয় দেয়না আপন রক্তিয় মুসলিম ভায়েরা ! অথচ রাসুল সাঃ ফরমান-মুসলমান পরস্পর ভাই ভাই । মুসলমান মাত্রই এক দেহ । কোন অঙ্গে ব্যাথা লাগলে পুরো অঙ্গই ব্যাথিত হয় ! কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে,আজ আমার অঙ্গ জ্বলছে ! পুড়ছে ! আহত হচ্ছে ! নিহত হচ্ছে ! আমি বলতে পারিনা ! আমি একটু প্রতিবাদও করতে জানিনা ! উল্টো আমি আমার অঙ্গকে ঠেলে দিচ্ছি বে পথে ! ঠেলে দিচ্ছি মৃত্যুর মুখে ! ঠেলে দিচ্ছি ধর্মান্তরিত হবার পথে ! ওরা একটু খানি বেচে থাকার আশায় ! এক মুষ্টি খাবারের প্রত্যাশায় ! এক চিল্লু পানি দিয়ে তৃষ্ণা নিবারনের জন্য আশ্রয় নিচ্ছে ইহুদী নাসারাদের গির্জায় ! ইহুদী নাসারারাও এদের দুর্বলতাকে কাজে লাগাচ্ছে খুব করে !
যদিও মুসলমানদের মধ্যে কালো-সাদা,ধনি-গরীব,আরব -আজমের কোন পার্থক্য নেই । পার্থক্য হল তাকওয়া দিয়ে ! কিন্তু বর্তমান সময়ে বা ইসলামের সূতিকাগার হিসেবে মুসলিম মিল্লাতের রাহবারের ভুমিকায় আছে আরব বিশ্ব । সেই আরবরাই তাদের আরব ভুমি থেকে বিদায় দিচ্ছে মুসলিম জন গুষ্টিকে ! আশ্রয় দিচ্ছে ইঙ্গ মারকিন পশ্চিমা লাল চামড়া ওয়ালা ইহুদী নাসারাদের ! নবী আলাইহিসসালামের দীপ্ত ঘোষণা-أخرجوااليهود من جزيرة العرب কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ওরা করছে-أدخلوااليهود فى جزيرة العرب !
সাম্প্রতিক সময়ে আরবের ভিবিন্ন দেশে হিন্দুদের মন্দির ! ইহুদ নাসারাদের গির্জা বানিয়ে দিতে দেখা যাচ্ছে আরব শাসকদের ! গত ক দিন আগে ভারতের উগ্রবাদী হিন্দু জঙ্গি নেতা মুদীকে আরব রাজ্য গুলো যে সম্মান দেখিয়েছে তা কল্পনাতীত ! মুদীর সফরে আরবে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে হিন্দু মন্দির ! এর আগ থেকেই আছে গির্জা ইত্যাদি ! তবে কি আরবরা তাদের পৈত্তলিক ধর্ম মূর্তি পূজার দিকেই ধাবিত হতে চলছে ?
কিছু দিন আগে একটি পোষ্টে আরব রাজাদের আইয়্যাসি জিন্দেগীর একটু চিত্র তুলে ধরে ছিলাম । সেই কলামের ক দিনের মাথায় মারা যায় আরব আমিরাতের দুবাই প্রদেশের শাসক মুহাম্মদ পুত্র রাশিদ । রাশিদ বিন মুহাম্মদের মৃত্যুর পর রাজকীয় পত্রিকা সমূহ প্রচার করেছে সে না কি হার্ড অ্যাটাক করে মারা যায় ! অথচ এই আরবদের ধনে ধনি পশ্চিমা একটি বহুল প্রচলিত গার্ডিয়ান পত্রিকা রিপোর্ট করে রাশিদ বিন মুহাম্মদ না কি হাশিস,হিরইন,কুকি সহ উচ্ছ বিলাসী মাদক সেবনেই মারা গেছে ! তয় নিজেদের আস্তিনে সাপ পেলে আরবদের কি হচ্ছে ? সেই সাপই তাদের ধংশন করে আবার উজা হয়ে ঝাড়ে !
সার কথা- আরবরা মুসলিম মিল্লাতের রাহবর না হয়ে এখন মুসলিম মিল্লাতের খলনায়ক হয়ে দাঁড়িয়েছে ! সেই মজলুম মুসলমানদের আহাজারি কি আল্লাহ শুনছেন না ? অবশ্যই শুনছেন । যার দরুন আরবদের একের পর এক বিপদের সম্মুখিন হতে হচ্ছে ! আরবরা এখন নিজেদের অস্তিত্তের সংকটে আছে ! বিশেষ করে চলমান হজ্বে একেক করে চারটি বিপদের সম্মুখিন হতে হল হাজীদের ! ক্রেন দুর্ঘটনা-হাজীদের বিল্ডিঙয়ে আগুন-মক্কায় ভুমি ধ্বস-সর্ব শেষ আজ পদদলিত হয়ে ৭০০ জনের উপর হাজী সাহেবানদের শাহাদাত !
মজলুম মুসলিমদের পাশে শুধু আরবরা কেন দাঁড়াবে ? এদের পাশে দাঁড়ানোর দায়িত্ত্ব সকল মুসলমানদের । যে না দাঁড়ানোর ফল স্বরূপ হয়তো বা মুসলমানদের সর্ব বৃহৎ জমায়েতে আম ভাবে ধারাবাহিক গজব নাযিল হচ্ছে !
আল্লাহ মুসলিম জাহানের সকল মুসলমানদের সুবুদ্ধির উদয় করুক । বিশেষ করে মুসলিম শাসকদের । আমীন ।
পর কথা এবারের হজ্ব শুরুর আগ থেকেই দেখা দিয়েছে ভিবিন্ন প্রকার মুসিবাত ! মুসিবাত বাহ্যিক দৃষ্টিতে লাগলেও প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতই মনে করে নেই । কেননা হেরেম শরিফের এরিয়ায় মৃত্যু নসীব ওয়ালাদেরই হয় ! যে বা যারা মৃত্যু বরণ করেছেন তারা সত্যিই ভাগ্যবান ।
ভিন্ন দৃষ্টি থেকে দেখলে বলতে হয় - আজ বিশ্বের প্রতিটি জনপদে মুসলিম জাতী নির্যাতিত ! নিরীহ অসহায় শিশু-কিশোর,বৃদ্ধ-যুবক,আবলা নারীরাই হচ্ছে নির্যাতিত ! অনেকেই হচ্ছে আবার ধর্মান্তরিত ! মাথা গুজাবার ঠাই নেই ওদের দুনিয়ার উপর ! আশ্রয় দেয়না আপন রক্তিয় মুসলিম ভায়েরা ! অথচ রাসুল সাঃ ফরমান-মুসলমান পরস্পর ভাই ভাই । মুসলমান মাত্রই এক দেহ । কোন অঙ্গে ব্যাথা লাগলে পুরো অঙ্গই ব্যাথিত হয় ! কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে,আজ আমার অঙ্গ জ্বলছে ! পুড়ছে ! আহত হচ্ছে ! নিহত হচ্ছে ! আমি বলতে পারিনা ! আমি একটু প্রতিবাদও করতে জানিনা ! উল্টো আমি আমার অঙ্গকে ঠেলে দিচ্ছি বে পথে ! ঠেলে দিচ্ছি মৃত্যুর মুখে ! ঠেলে দিচ্ছি ধর্মান্তরিত হবার পথে ! ওরা একটু খানি বেচে থাকার আশায় ! এক মুষ্টি খাবারের প্রত্যাশায় ! এক চিল্লু পানি দিয়ে তৃষ্ণা নিবারনের জন্য আশ্রয় নিচ্ছে ইহুদী নাসারাদের গির্জায় ! ইহুদী নাসারারাও এদের দুর্বলতাকে কাজে লাগাচ্ছে খুব করে !
যদিও মুসলমানদের মধ্যে কালো-সাদা,ধনি-গরীব,আরব -আজমের কোন পার্থক্য নেই । পার্থক্য হল তাকওয়া দিয়ে ! কিন্তু বর্তমান সময়ে বা ইসলামের সূতিকাগার হিসেবে মুসলিম মিল্লাতের রাহবারের ভুমিকায় আছে আরব বিশ্ব । সেই আরবরাই তাদের আরব ভুমি থেকে বিদায় দিচ্ছে মুসলিম জন গুষ্টিকে ! আশ্রয় দিচ্ছে ইঙ্গ মারকিন পশ্চিমা লাল চামড়া ওয়ালা ইহুদী নাসারাদের ! নবী আলাইহিসসালামের দীপ্ত ঘোষণা-أخرجوااليهود من جزيرة العرب কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ওরা করছে-أدخلوااليهود فى جزيرة العرب !
সাম্প্রতিক সময়ে আরবের ভিবিন্ন দেশে হিন্দুদের মন্দির ! ইহুদ নাসারাদের গির্জা বানিয়ে দিতে দেখা যাচ্ছে আরব শাসকদের ! গত ক দিন আগে ভারতের উগ্রবাদী হিন্দু জঙ্গি নেতা মুদীকে আরব রাজ্য গুলো যে সম্মান দেখিয়েছে তা কল্পনাতীত ! মুদীর সফরে আরবে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে হিন্দু মন্দির ! এর আগ থেকেই আছে গির্জা ইত্যাদি ! তবে কি আরবরা তাদের পৈত্তলিক ধর্ম মূর্তি পূজার দিকেই ধাবিত হতে চলছে ?
কিছু দিন আগে একটি পোষ্টে আরব রাজাদের আইয়্যাসি জিন্দেগীর একটু চিত্র তুলে ধরে ছিলাম । সেই কলামের ক দিনের মাথায় মারা যায় আরব আমিরাতের দুবাই প্রদেশের শাসক মুহাম্মদ পুত্র রাশিদ । রাশিদ বিন মুহাম্মদের মৃত্যুর পর রাজকীয় পত্রিকা সমূহ প্রচার করেছে সে না কি হার্ড অ্যাটাক করে মারা যায় ! অথচ এই আরবদের ধনে ধনি পশ্চিমা একটি বহুল প্রচলিত গার্ডিয়ান পত্রিকা রিপোর্ট করে রাশিদ বিন মুহাম্মদ না কি হাশিস,হিরইন,কুকি সহ উচ্ছ বিলাসী মাদক সেবনেই মারা গেছে ! তয় নিজেদের আস্তিনে সাপ পেলে আরবদের কি হচ্ছে ? সেই সাপই তাদের ধংশন করে আবার উজা হয়ে ঝাড়ে !
সার কথা- আরবরা মুসলিম মিল্লাতের রাহবর না হয়ে এখন মুসলিম মিল্লাতের খলনায়ক হয়ে দাঁড়িয়েছে ! সেই মজলুম মুসলমানদের আহাজারি কি আল্লাহ শুনছেন না ? অবশ্যই শুনছেন । যার দরুন আরবদের একের পর এক বিপদের সম্মুখিন হতে হচ্ছে ! আরবরা এখন নিজেদের অস্তিত্তের সংকটে আছে ! বিশেষ করে চলমান হজ্বে একেক করে চারটি বিপদের সম্মুখিন হতে হল হাজীদের ! ক্রেন দুর্ঘটনা-হাজীদের বিল্ডিঙয়ে আগুন-মক্কায় ভুমি ধ্বস-সর্ব শেষ আজ পদদলিত হয়ে ৭০০ জনের উপর হাজী সাহেবানদের শাহাদাত !
মজলুম মুসলিমদের পাশে শুধু আরবরা কেন দাঁড়াবে ? এদের পাশে দাঁড়ানোর দায়িত্ত্ব সকল মুসলমানদের । যে না দাঁড়ানোর ফল স্বরূপ হয়তো বা মুসলমানদের সর্ব বৃহৎ জমায়েতে আম ভাবে ধারাবাহিক গজব নাযিল হচ্ছে !
আল্লাহ মুসলিম জাহানের সকল মুসলমানদের সুবুদ্ধির উদয় করুক । বিশেষ করে মুসলিম শাসকদের । আমীন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন