হযরত অানাস (রাঃ) বর্ননা করেন যে,অামরা রসূল (সাঃ) এর দরজার নিকট বসিয়া পরস্পর এইভাবে অালোচনা করিতেছিলাম যে,
একজন একটি অায়াতকে এবং অপরজন অন্য একটি অায়াতকে নিজের কথার স্বপক্ষে দলীল হিসাবে পেশ করিতেছিল ( এইভাবে ঝগড়ার রূপ ধারন করিল)।
ইতিমধ্যে রসূল (সাঃ) অাসিলেন। তাহার চেহারা মোবারক (রাগের দরুন) এরূপ রক্তবর্ন হইতেছিল যেন, তাহার চেহারা মোবারকের উপর ডালিমের দানা নিংড়াইয়া দেওয়া হইয়াছে।
তিনি এরশাদ করিলেন, হে লোকেরা, তোমাদিগকে কি এই (ঝগড়া) জন্য দুনিয়াতে পাঠানো হইয়াছে, অার না তোমাদিগকে ইহার অাদেশ করা হইয়াছে?
তিনি এরশাদ করিলেন, হে লোকেরা, তোমাদিগকে কি এই (ঝগড়া) জন্য দুনিয়াতে পাঠানো হইয়াছে, অার না তোমাদিগকে ইহার অাদেশ করা হইয়াছে?
অামার এই দুনিয়া হইতে চলিয়া যাওয়ার পর ঝগড়ার দরুন তোমরা একে অপরের গর্দান মারিয়া কাফের হইয়া যাইও না। (কারন এই অামল কুফর পর্যন্ত পৌছাইয়া দেয়)
(তাবারানী, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ)
(তাবারানী, মাজমায়ে যাওয়ায়েদ)
হযরত জুন্দব (রাঃ) হইতে বর্নিত অাছে যে, রসূল (সাঃ) এরশাদ করিয়াছেন, যে ব্যাক্তি কুরঅানে কারিমের তফসীরের ব্যাপারে নিজের রায় দ্বারা কিছু বলিয়াছে, অার উহা প্রকৃতপক্ষে শুদ্ধও হয় তবুও সে ভুল করিয়াছে। (অাবু দাউদ)
********************************
(বয়ান নয় , ঈশারা মাত্র, অার এখানে ঈশারার চেয়ে বেশী কিছু করারও পথ নেই। দ্বীনের উপর চলার যোগ্যতা অর্জন করুন।
রিকসা দিয়ে যদি ট্রাকের কাম চলতো, তাহলে কি মানুষ ট্রাক বানাতো ? )
********************************
(বয়ান নয় , ঈশারা মাত্র, অার এখানে ঈশারার চেয়ে বেশী কিছু করারও পথ নেই। দ্বীনের উপর চলার যোগ্যতা অর্জন করুন।
রিকসা দিয়ে যদি ট্রাকের কাম চলতো, তাহলে কি মানুষ ট্রাক বানাতো ? )
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন