"সমাজকে অবাধ যৌন চর্চার বিস্তার থেকে রক্ষার জন্য পর্দা একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যস্ততা। আর দৃষ্টি অবনত রাখার নির্দেশ একটি অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনা, যাতে সমস্ত নারী পুরুষ স্ব স্ব ঈমান ও আকীদার আলোকে আমল করে, দৃষ্টি অবনত রাখার অর্থ হল যে পুরুষ নারীর প্রতি বা নারী পুরুষের প্রতি দৃষ্টি না দেয়, একে অপরকে দেখবে না, কোন প্রকার সম্পর্ক গড়বে না, প্রেম করবে না, বলা হয় যে, চোখ শয়তানের তীরসমূহের মধ্যে একটি বিষাক্ত তীর, প্রেম -ভালবাসার ঘটনাবলীতে চোখ চোখ পড়া, চোখের ইশারা ইঙ্গিত, চোখ চোখ কথার আদান -প্রদান এবং কথাবার্তা বলার আগ্রহ প্রত্যেক বালেগ নারী ও পুরুষের হতে পারে। চোখে চোখ রেখে আনন্দ উপভোগ করাকে রাসূল (সাঃ) চোখের ব্যভীচার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন, যা থেকে বাঁচার জন্য পুরুষদেরকে এ নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে, হে মুহাম্মাদ মুমিনদেরকে বল তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে, এটাই তাদের জন্য উওম। (সুরা নূর -30)
"নারীদেরকে দৃষ্টি সংযত রাখার ব্যাপারে এভাবে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে, "হে মুহাম্মাদ ঈমানদার নারীদেরকে বল তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। (সূরা নূর -31)
উল্লেখ্যঃ -অনিচ্ছা সত্তেও হঠাৎ কোন দৃষ্টি পড়াকে ইসলাম ক্ষমা করেছে, দ্বিতীয়বার ইচ্ছা করে দৃষ্টি দেয়া থেকে নিষেধ করা হয়েছে। রাসূল (সাঃ) আলী (রাঃ) -কে উপদেশ দিতে গিয়ে বলেছেনঃ হে আলী! নারীদের প্রতি অনিচ্ছা সত্তে প্রথম দৃষ্টি পড়ার পর দ্বিতীয় 'বার দৃষ্টি দিবে না, কেননা প্রথমটি ক্ষমা যোগ্য দ্বিতীয়টি নয়। (আবুদাউদ)
"নারীদেরকে দৃষ্টি সংযত রাখার ব্যাপারে এভাবে নির্দেশ দেয়া হয়েছে যে, "হে মুহাম্মাদ ঈমানদার নারীদেরকে বল তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। (সূরা নূর -31)
উল্লেখ্যঃ -অনিচ্ছা সত্তেও হঠাৎ কোন দৃষ্টি পড়াকে ইসলাম ক্ষমা করেছে, দ্বিতীয়বার ইচ্ছা করে দৃষ্টি দেয়া থেকে নিষেধ করা হয়েছে। রাসূল (সাঃ) আলী (রাঃ) -কে উপদেশ দিতে গিয়ে বলেছেনঃ হে আলী! নারীদের প্রতি অনিচ্ছা সত্তে প্রথম দৃষ্টি পড়ার পর দ্বিতীয় 'বার দৃষ্টি দিবে না, কেননা প্রথমটি ক্ষমা যোগ্য দ্বিতীয়টি নয়। (আবুদাউদ)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন