খুব ভালো করে চিনে রাখুন, স্বয়ং আল্লাহ তা’লা কাদেরকে তাঁর অলি বলে ঘোষণা দিয়েছেন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লা বলেন-
أَلا إِنَّ أَولِياءَ اللَّهِ لا خَوفٌ عَلَيهِم وَلا هُم يَحزَنونَ
[62] মনে রেখো যারা আল্লাহর বন্ধু (অলি), তাদের না কোন ভয় ভীতি আছে, না তারা চিন্তান্বিত হবে।
الَّذينَ ءامَنوا وَكانوا يَتَّقونَ
[63] যারা ঈমান এনেছে এবং ভয় করে চলে।(সূরা ইউনুস- আয়াত ৬২-৬৩)
أَلا إِنَّ أَولِياءَ اللَّهِ لا خَوفٌ عَلَيهِم وَلا هُم يَحزَنونَ
[62] মনে রেখো যারা আল্লাহর বন্ধু (অলি), তাদের না কোন ভয় ভীতি আছে, না তারা চিন্তান্বিত হবে।
الَّذينَ ءامَنوا وَكانوا يَتَّقونَ
[63] যারা ঈমান এনেছে এবং ভয় করে চলে।(সূরা ইউনুস- আয়াত ৬২-৬৩)
আল্লাহ তা’লা স্পষ্ট ঘোষণা দিলেন, আল্লাহর অলি তারাই যারা ঈমান এনেছে এবং আল্লাহকে ভয় করে চলে অর্থাৎ হারাম কাজ থেকে দূরে থাকে, তাহলে যার মধ্যে এই ২ টা গুন অর্থাৎ যে ঈমান আনার পর আল্লাহকে ভয় করে যত বেশী হারাম কাজ থেকে দূরে থাকবে সে আল্লাহর তত বড় অলি, হতে পারে সে একজন রিক্সাচালক বা দিনমজুর বা কারো চাকর বা ধনি কোন ব্যক্তি। মুল মানদণ্ড ঈমান ও তাকওয়া অর্থাৎ আল্লাহ ভীতি। তাই কোন লম্বা দারী, জুব্বা পড়া ব্যক্তি, বা আকাশ দিয়ে উড়তে পারে বা সমুদ্র দিয়ে হেটে যায় বা এই করতে পারে সেই করতে পারে এগুলো দেখে আল্লাহর অলি ভাববেন না, সে শয়তানের অলিও হতে পারে।আবার বিপরীতে হয়তো আপনাকে কেওই চিনে না কিন্তু আপনি আল্লাহ তা’লার ভয়ে হারাম থেকে নিজেকে দূরে রাখেন তাহলে আপনিই আল্লাহর অলি এটা স্বয়ং আল্লাহ তা’লা বলেছেন।এজন্যই ইমাম শাফেয়ী (রঃ) বলেছেন-
“যখন তুমি দেখবে কোন লোক পানির উপর দিয়ে হাঁটছে অথবা শূন্যে উড়ছে তখন তুমি তাকে অলি হিসাবে বিশ্বাস করো না কিংবা তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না। যতক্ষণ না তোমরা জেনে নিবে সে রাসুল (সাঃ)-এর অনুসরণ করে কি না”
“যখন তুমি দেখবে কোন লোক পানির উপর দিয়ে হাঁটছে অথবা শূন্যে উড়ছে তখন তুমি তাকে অলি হিসাবে বিশ্বাস করো না কিংবা তাঁর দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না। যতক্ষণ না তোমরা জেনে নিবে সে রাসুল (সাঃ)-এর অনুসরণ করে কি না”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন