রক্তাক্ত মুসলিম বিশ্ব। সবখানে চলছে শয়তানের মানস সন্তানদের দৌরাত্ব। শান্তিপূর্ণ পৃথিবী আজ অশান্ত। দাজ্জালী শক্তিগুলো একাট্টা। শান্ত পৃথিবীকে অশান্ত করার প্রকৃয়া নতুন নয়। রাসূল সা. শান্তির সুবাতাস বইয়ে দিলেন সবখানে। রাসূলুল্লাহ সা.-এর ইন্তেকালের পরও সেই ধারা অব্যাহত ছিলো। আবু বকর রা. ওমর রা.এর যুগেও শান্ত। হযরত উসমান রা.-এর হত্যার মধ্যদিয়ে আবারো অশান্ত হতে শুরু করলো মুসলিম জাহান। একে একে হত্যা করা হলো হযরত আলী রা.কে। হাসান রা. কে । হুসাইন রা. কে। রাসূল সা.-এর নাতনী যায়নাব, উম্মে কুলসুম কে। যায়নুল আবেদিন কে।
:
নেপথ্যে কারা? কারা হত্যা করেছে ? ইন্ধন কারা যুগিয়েছে? বর্তমানে কারা মুসলমানদের রক্ত নিয়ে হোলি খেলছে? সারা পৃথিবীর চিত্রকে সামনে রাখলে যা বেরিয়ে আসে তার সংক্ষিপ্ত ও সামষ্ঠিক রূপ হলো “( شيعه) শিয়া!
শীন- শয়তান।
ইয়া- ইয়াহুদী।
আইন- ঈসায়ী।
হা- হিন্দু।
একটু গভীর ভাবে সারা পৃথিবীর দিকে দৃষ্টি দিলে,ভাবলে মোটামুটি এ তথ্যই প্রকাশিত হবে। শয়তান পরোক্ষ ভাবে। আর বাকিরা প্রত্যক্ষ ভাবে।
:
সকলের টার্গেট ইসলামকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া। ভারতে কারা হত্যা করছে? তারা। আফগানে? তারা। ফিলিস্তিনে? তারা। বসনিয়াতে ? তারা। চেচনিয়াতে ? তারা। সোমালিয়াতে? তারা। সিরিয়া, সুদানে, তারা। সীসানে? তারা। মীনায় হতাহতের ঘটনার নেপথ্যে কারা? তারাই।
:
বন্ধু ! ইসলাম বিরোধী শক্তিগুলো তো তাদের নিজেদের মিশনে সক্রিয়। তাহলে মুসলমান কেনো আজ জাগ্রত হচ্ছে না? কোন জিনিস তাদের ঘুম পাড়িয়ে রাখছে? কিসের নেশায় তাঁরা বুঁদ হয়ে আছে? বন্ধু ! কুফফার আজ একজনের সাহায্যে অপরজন বিমান পাঠায়। সৈন্য পাঠায়।
:
ফিলিস্তিনে তোমার ভাইকে হত্যা করা হচ্ছে। সবখানে তোমার মুসলমান মা-বোন আক্রান্ত। তোমার কানে কি তাদের আর্তনাদ পৌঁছায় না? তোমার ছোট-ছোট ভাই বোনদের ক্ষত বিক্ষত লাশ তোমার রক্তে আগুন জ্বালায় না। ও বন্ধু! আর কতো চুপ করে বসে থাকবে? আর কতো ঘুমিয়ে থাকবে? ওঠো!! জাগো!! তোমার মা তোমাকে ডাকছেন। তোমার বোন তোমাকে ডাকছে। তার হৃদয়ের ক্ষতে প্রলেপ দাও। তোমার জান্নাত তোমাকে ডাকছে। তোমার জান্নাতকে সাজিয়ে নাও। এভাবে নিষ্কিৃয় হয়ে আর কতো? কতোকাল বলো? প্লিজ চুপ করে থেকো না। শানিত করো তোমার চেতনাকে। জেগে ওঠো!! জাগো!!! খুলে দাও মানবতার বন্ধ দুয়ার।
;
বন্ধু ! তুমি পারবে!! প্রভু তোমার সাথে আছেন। শুধু তোমাকে জাগতে হবে। জাগো বন্ধু !! প্লিজ!!!
পবিত্র মহররমে গেয়ে ওঠো!! তাকবীর ধ্বনীতে জেগে ওঠো!! তোমার চোখে অশ্রু নয় হাতে অস্ত্র চাই। অশ্রু দূর্বলতার প্রতিক। তোমার কন্ঠে মর্সিয়া নয় তাকবীর চাই।। পারবে না বন্ধু? জাগবে না???????
:
নেপথ্যে কারা? কারা হত্যা করেছে ? ইন্ধন কারা যুগিয়েছে? বর্তমানে কারা মুসলমানদের রক্ত নিয়ে হোলি খেলছে? সারা পৃথিবীর চিত্রকে সামনে রাখলে যা বেরিয়ে আসে তার সংক্ষিপ্ত ও সামষ্ঠিক রূপ হলো “( شيعه) শিয়া!
শীন- শয়তান।
ইয়া- ইয়াহুদী।
আইন- ঈসায়ী।
হা- হিন্দু।
একটু গভীর ভাবে সারা পৃথিবীর দিকে দৃষ্টি দিলে,ভাবলে মোটামুটি এ তথ্যই প্রকাশিত হবে। শয়তান পরোক্ষ ভাবে। আর বাকিরা প্রত্যক্ষ ভাবে।
:
সকলের টার্গেট ইসলামকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া। ভারতে কারা হত্যা করছে? তারা। আফগানে? তারা। ফিলিস্তিনে? তারা। বসনিয়াতে ? তারা। চেচনিয়াতে ? তারা। সোমালিয়াতে? তারা। সিরিয়া, সুদানে, তারা। সীসানে? তারা। মীনায় হতাহতের ঘটনার নেপথ্যে কারা? তারাই।
:
বন্ধু ! ইসলাম বিরোধী শক্তিগুলো তো তাদের নিজেদের মিশনে সক্রিয়। তাহলে মুসলমান কেনো আজ জাগ্রত হচ্ছে না? কোন জিনিস তাদের ঘুম পাড়িয়ে রাখছে? কিসের নেশায় তাঁরা বুঁদ হয়ে আছে? বন্ধু ! কুফফার আজ একজনের সাহায্যে অপরজন বিমান পাঠায়। সৈন্য পাঠায়।
:
ফিলিস্তিনে তোমার ভাইকে হত্যা করা হচ্ছে। সবখানে তোমার মুসলমান মা-বোন আক্রান্ত। তোমার কানে কি তাদের আর্তনাদ পৌঁছায় না? তোমার ছোট-ছোট ভাই বোনদের ক্ষত বিক্ষত লাশ তোমার রক্তে আগুন জ্বালায় না। ও বন্ধু! আর কতো চুপ করে বসে থাকবে? আর কতো ঘুমিয়ে থাকবে? ওঠো!! জাগো!! তোমার মা তোমাকে ডাকছেন। তোমার বোন তোমাকে ডাকছে। তার হৃদয়ের ক্ষতে প্রলেপ দাও। তোমার জান্নাত তোমাকে ডাকছে। তোমার জান্নাতকে সাজিয়ে নাও। এভাবে নিষ্কিৃয় হয়ে আর কতো? কতোকাল বলো? প্লিজ চুপ করে থেকো না। শানিত করো তোমার চেতনাকে। জেগে ওঠো!! জাগো!!! খুলে দাও মানবতার বন্ধ দুয়ার।
;
বন্ধু ! তুমি পারবে!! প্রভু তোমার সাথে আছেন। শুধু তোমাকে জাগতে হবে। জাগো বন্ধু !! প্লিজ!!!
পবিত্র মহররমে গেয়ে ওঠো!! তাকবীর ধ্বনীতে জেগে ওঠো!! তোমার চোখে অশ্রু নয় হাতে অস্ত্র চাই। অশ্রু দূর্বলতার প্রতিক। তোমার কন্ঠে মর্সিয়া নয় তাকবীর চাই।। পারবে না বন্ধু? জাগবে না???????
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন