--
ইরানের মিডিয়া এখন বলতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে। তাদেরকে এখন অনেক ফ্রন্টে কাজ করতে হচ্ছে।
এক: সৌদি আরবের বিরোধিতা। বাদশাহ সালমানের পতনের ষড়যন্ত্র। কিন্তু সৌদি যখন পাল্টা চাল দিয়ে একজন শী‘আ নেতাকে মৃত্যুদন্ড দেয়ার প্রস্তুতি শুরু করেছে, তখন রাজতন্ত্র বিরোধী প্রচারণা কিছুট স্তিমিত।
.
এখন নতুন আরেক দিক থেকে আক্রমণ শুরু করেছে: লেবাননে এক সৌদি যুবরাযের ব্যক্তিগত বিমানে নাকি মাদকদ্রব্য পাওয়া গেছে। এটা শুধু শী‘আ মিডিয়ারই প্রচার।
পাশাপাশি আরেক প্রিন্স বিদেশে গিয়ে কী বেসামাল কাজ করেছেন, সেটার স্টোরিও ফলাও করে ছাপা হলো।
কয়েক বছর পর নাকি সৌদির অর্থিক অনটন দেখা দিবে। আমাদের দেশের কিছু পত্রিকাও এসব খবর বেশ বোল্ড করে ছাপে! ফেসবুকের কিছু মানুষকেও দেখি খবরগুলো কপাকপ গিলতে।
.
মিনা ট্রাজেডির পর একটা বিষয় পরিষ্কার হয়েছে:
-বাঙলাদেশে অনেক শী‘আ আছে। শী‘আপ্রেমী আছে। শী‘আঘেঁষা আছে। এবং তাদের পরিচয়ও জানা গেছে। এটা কম পাওয়া নয়।
.
দুই: আমেরিকার (বাহ্যিক-ছদ্ম) বিরোধিতা। রাশিয়ার পক্ষে ওকালতি।
.
তিন: খিলাফাহর বিরোধিতা। এক্ষেত্রে তারা আসলে কোনও সুবিধা করতে পারছে না। সৌদির বিরোধিতা করলে, সৌদির ভাবমূর্তি কিছুটা হলেও ক্ষুন্ন হয়। আমেরিকার বিরোধিতা করলে, হয়তো রাশিয়া উজ্জীবিত হয়।
কিন্তু দাওলার বিরোধিতা করলে তাদের কিছুই হয় না। উল্টো আক্রমণের শান আরও বেড়ে যায়। দাওলা এসব ভূয়া মিডিয়ার থোড়াই পরোয়া করে। এই তো দু’দিন আগে, সিরিয়াতে খোদ আহমাদিনেজাদের ব্যক্তিগত বডিগার্ড জাহান্নামে গেছে। আহমাদিনেজাদের কান্নারত ছবিও মিডিয়াতে এসেছে। অথচ ইরান দাবি করেছে, তাদের কোনও সৈন্য সিরিয়াতে নেই!
.
ইরান মনে করে, যুদ্ধকৌশল হিশেবে, মিথ্যা প্রচার চলতে পারে। এটা হিকমাহ। যেমনটা ইসলামী গণতন্ত্রীরাও হিকমায় বেশ বিশ্বাসী।
.
ইরানের একটা হিশেবে বেশ ভয়াবহ রকমের ভুল হচ্ছে। এটা তাদের জন্যে বুমেরাং হয়েই ফিরে আসবে। তা হলো: সৌদির বিরোধিতা। কারণ, রাজতন্ত্রকে ভাঙলে, তাদের যম জিহাদীদের রাস্তাই খোলাসা হবে। ইরানের অবস্থাটা কেমন হবে?
একদিকে আফগান। আরেক দিকে মধ্য এশিয়ান মুজাহিদ। আরেক দিকে দাওলা। আর এদিকে সৌদির মুজাহিদরা!
ইরানের মিডিয়া এখন বলতে গেলে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে। তাদেরকে এখন অনেক ফ্রন্টে কাজ করতে হচ্ছে।
এক: সৌদি আরবের বিরোধিতা। বাদশাহ সালমানের পতনের ষড়যন্ত্র। কিন্তু সৌদি যখন পাল্টা চাল দিয়ে একজন শী‘আ নেতাকে মৃত্যুদন্ড দেয়ার প্রস্তুতি শুরু করেছে, তখন রাজতন্ত্র বিরোধী প্রচারণা কিছুট স্তিমিত।
.
এখন নতুন আরেক দিক থেকে আক্রমণ শুরু করেছে: লেবাননে এক সৌদি যুবরাযের ব্যক্তিগত বিমানে নাকি মাদকদ্রব্য পাওয়া গেছে। এটা শুধু শী‘আ মিডিয়ারই প্রচার।
পাশাপাশি আরেক প্রিন্স বিদেশে গিয়ে কী বেসামাল কাজ করেছেন, সেটার স্টোরিও ফলাও করে ছাপা হলো।
কয়েক বছর পর নাকি সৌদির অর্থিক অনটন দেখা দিবে। আমাদের দেশের কিছু পত্রিকাও এসব খবর বেশ বোল্ড করে ছাপে! ফেসবুকের কিছু মানুষকেও দেখি খবরগুলো কপাকপ গিলতে।
.
মিনা ট্রাজেডির পর একটা বিষয় পরিষ্কার হয়েছে:
-বাঙলাদেশে অনেক শী‘আ আছে। শী‘আপ্রেমী আছে। শী‘আঘেঁষা আছে। এবং তাদের পরিচয়ও জানা গেছে। এটা কম পাওয়া নয়।
.
দুই: আমেরিকার (বাহ্যিক-ছদ্ম) বিরোধিতা। রাশিয়ার পক্ষে ওকালতি।
.
তিন: খিলাফাহর বিরোধিতা। এক্ষেত্রে তারা আসলে কোনও সুবিধা করতে পারছে না। সৌদির বিরোধিতা করলে, সৌদির ভাবমূর্তি কিছুটা হলেও ক্ষুন্ন হয়। আমেরিকার বিরোধিতা করলে, হয়তো রাশিয়া উজ্জীবিত হয়।
কিন্তু দাওলার বিরোধিতা করলে তাদের কিছুই হয় না। উল্টো আক্রমণের শান আরও বেড়ে যায়। দাওলা এসব ভূয়া মিডিয়ার থোড়াই পরোয়া করে। এই তো দু’দিন আগে, সিরিয়াতে খোদ আহমাদিনেজাদের ব্যক্তিগত বডিগার্ড জাহান্নামে গেছে। আহমাদিনেজাদের কান্নারত ছবিও মিডিয়াতে এসেছে। অথচ ইরান দাবি করেছে, তাদের কোনও সৈন্য সিরিয়াতে নেই!
.
ইরান মনে করে, যুদ্ধকৌশল হিশেবে, মিথ্যা প্রচার চলতে পারে। এটা হিকমাহ। যেমনটা ইসলামী গণতন্ত্রীরাও হিকমায় বেশ বিশ্বাসী।
.
ইরানের একটা হিশেবে বেশ ভয়াবহ রকমের ভুল হচ্ছে। এটা তাদের জন্যে বুমেরাং হয়েই ফিরে আসবে। তা হলো: সৌদির বিরোধিতা। কারণ, রাজতন্ত্রকে ভাঙলে, তাদের যম জিহাদীদের রাস্তাই খোলাসা হবে। ইরানের অবস্থাটা কেমন হবে?
একদিকে আফগান। আরেক দিকে মধ্য এশিয়ান মুজাহিদ। আরেক দিকে দাওলা। আর এদিকে সৌদির মুজাহিদরা!
-----
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন