মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন
প্রতি বছরের ন্যায় আবারো আমাদের মাঝে হাজির হলো পবিত্রতম হিজরী সনের প্রথম মাস "মুহাররম।এই মাস অত্যন্ত বরকতময় এবং ফজিলতপূর্ন।আল্লাহর হাবীব সা: বলেন, ﺍﻓﻀﻞ ﺍﻟﺼﻴﺎﻡ ﺑﻌﺪ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﺷﻬﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻤﺤﺮﻡ রমযান মাসের পরে নফল রোজা রাখার জন্য সর্বোত্তম মাস হলো মুহাররম মাস।মুহাররম মাসের রোজাকে রমযান মাসের পরে সমস্ত নফল রোজার উপর মর্যাদা দেওয়া হহয়েছে। সুতরাং প্রত্যেক মুমিনের উচিত হলো মুহাররম মাসকে সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে তার যথাযত মর্যাদা রক্ষা করা।মুহাররম মাসের দশ তারিখকে আশুরা বলা হয়।এই আশুরার দিনে বিশ্ব ইতিহাসে বহু ঘটনা সংঘটিত হয়েছে।এই দিনেই আল্লাহ তা'আলা হযরত মুসা আ: ও তার অনুসারী বনি ইসরাঈলকে ফেরাউনের কবল থেকে অলৌকিকভাবে হেফাজত করেছিলেন এবং ফেরাউনকে লোহিত সাগরে নিমজ্জিত করেছিলেন।এই জন্য মদীনার ইহুদীরা এই দিনে রোজা রাখত। উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য ও এই দিনে রোজা রাখা মুস্তাহাব, তবে ইহুদীদের সাথে যেন সাদৃশ্য না হয় এর আগে বা পরে মিলিয়ে দু'দিন রোজা রাখতে হবে। এদিনেই হুজুর সা: এর প্রিয় দৌহিত্র হযরত ফাতেমা রা: এর কলিজার টুকরা হুসাইন রা: কারবালার প্রান্তরে শাহাদাত বরন করেন।তার এই শাহাদাত বরন ইসলামের ইতিহাসে এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। তার এই শাহাদাতকে কেন্দ্র করে এক শ্রেণীর পাপিষ্ঠ বিভিন্ন বেদ'আত ও শিরকী কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। বিশেষ করে শিয়া মতালম্বীরা এদিনটিকে উদযাপন করতে গিয়ে বেদ'আত শিরিককে একাট্রা করে ফেলে। তাজিয়ার নামে কাল্পনিক মূর্তি স্থাপন করে এবং তাজিয়া মিছিল বের করে। যিনি ইসলামে ঝান্ডা হাতে পৃথিবীর বুকে সমুন্নত রাখার জন্য শাহাদাতের অমীয় শুধা পান করেছেন তার শানে তাজিয়া ও শোকমাতমের নামে এজাতীয় অনৈসলামিক গর্হিত কর্মকান্ড কতখানী ন্যক্কারজনক তা সহজেই উপলব্ধি করা যায়। আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে এই সমস্ত গর্হিত কাজ থেকে হেফাজত করে মুহাররম মাসের পরিপূর্ন ফজিলত হাসিল করার তাওফীক দান করুন,আমীন।
প্রতি বছরের ন্যায় আবারো আমাদের মাঝে হাজির হলো পবিত্রতম হিজরী সনের প্রথম মাস "মুহাররম।এই মাস অত্যন্ত বরকতময় এবং ফজিলতপূর্ন।আল্লাহর হাবীব সা: বলেন, ﺍﻓﻀﻞ ﺍﻟﺼﻴﺎﻡ ﺑﻌﺪ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﺷﻬﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻤﺤﺮﻡ রমযান মাসের পরে নফল রোজা রাখার জন্য সর্বোত্তম মাস হলো মুহাররম মাস।মুহাররম মাসের রোজাকে রমযান মাসের পরে সমস্ত নফল রোজার উপর মর্যাদা দেওয়া হহয়েছে। সুতরাং প্রত্যেক মুমিনের উচিত হলো মুহাররম মাসকে সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে তার যথাযত মর্যাদা রক্ষা করা।মুহাররম মাসের দশ তারিখকে আশুরা বলা হয়।এই আশুরার দিনে বিশ্ব ইতিহাসে বহু ঘটনা সংঘটিত হয়েছে।এই দিনেই আল্লাহ তা'আলা হযরত মুসা আ: ও তার অনুসারী বনি ইসরাঈলকে ফেরাউনের কবল থেকে অলৌকিকভাবে হেফাজত করেছিলেন এবং ফেরাউনকে লোহিত সাগরে নিমজ্জিত করেছিলেন।এই জন্য মদীনার ইহুদীরা এই দিনে রোজা রাখত। উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য ও এই দিনে রোজা রাখা মুস্তাহাব, তবে ইহুদীদের সাথে যেন সাদৃশ্য না হয় এর আগে বা পরে মিলিয়ে দু'দিন রোজা রাখতে হবে। এদিনেই হুজুর সা: এর প্রিয় দৌহিত্র হযরত ফাতেমা রা: এর কলিজার টুকরা হুসাইন রা: কারবালার প্রান্তরে শাহাদাত বরন করেন।তার এই শাহাদাত বরন ইসলামের ইতিহাসে এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। তার এই শাহাদাতকে কেন্দ্র করে এক শ্রেণীর পাপিষ্ঠ বিভিন্ন বেদ'আত ও শিরকী কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। বিশেষ করে শিয়া মতালম্বীরা এদিনটিকে উদযাপন করতে গিয়ে বেদ'আত শিরিককে একাট্রা করে ফেলে। তাজিয়ার নামে কাল্পনিক মূর্তি স্থাপন করে এবং তাজিয়া মিছিল বের করে। যিনি ইসলামে ঝান্ডা হাতে পৃথিবীর বুকে সমুন্নত রাখার জন্য শাহাদাতের অমীয় শুধা পান করেছেন তার শানে তাজিয়া ও শোকমাতমের নামে এজাতীয় অনৈসলামিক গর্হিত কর্মকান্ড কতখানী ন্যক্কারজনক তা সহজেই উপলব্ধি করা যায়। আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে এই সমস্ত গর্হিত কাজ থেকে হেফাজত করে মুহাররম মাসের পরিপূর্ন ফজিলত হাসিল করার তাওফীক দান করুন,আমীন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন