রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
ঈমানের শাখা সত্তরটিরও কিছু বেশি। অথবা ষাটটিরও কিছু
বেশি। এর সর্বোচ্চ শাখা হচ্ছে “আল্লাহ ব্যাতিত ইলাহ নেই” এ
কথা স্বীকার করা, আর এর সর্বনিম্ন
শাখা হচ্ছে-;রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু অপসারণ করা। আর
লজ্জা ঈমানের বিশিষ্ট একটি শাখা।
(সহিহ মুসলিম)
2. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
লজ্জা কল্যাণ বয়ে আনে।
(সহিহ মুসলিম)
কিছু বোন আজকাল ফেসবুক এ বিভিন্ন ভাবে নিজের প্রোফাইল
পিকচার, সেলফি দিয়ে থাকেন ৷
একজন মেয়ে হয়েও সেই প্রোফাইল পিকচার
গুলো দেখতে লজ্জা হয় ৷
সেইসব বোনদের কাছে প্রশ্ন:
এতে কী লাভ হয়?
শতশত লাইক আর কমেন্ট দিয়ে কী আখিরাতে কোনো উপকার
পাবেন আপনারা?
আপনি আজ আপনার সুন্দর চেহারা নিয়ে অহংকার করছেন ৷
অন্যকে দেখিয়ে বেরাচ্ছেন, কিন্তু একবারের জন্য
কী ভেবে দেখেছেন আজ আপনি মারা গেলে দুদিন পরেই
সেটা পচে গলে মাটিতে নিঃশেষ হয়ে যাবে ৷
পড়ে থাকবে ফেসবুকের লাইক আর কমেন্টস যা আপনার শাস্তির জন্য আখিরাতে স্বাক্ষ্য দান করবে ৷
কবরের আযাব এর কারন হয়ে দাঁড়াবে ৷
?
আপনি কি জানেন না আল্লাহ মানুষের চেহারার সৌন্দর্য নয়
অন্তরের সৌন্দর্য তথা তার ঈমান আর আমল কে ভালোবাসেন ৷
আপনার সৌন্দর্য আপনার স্বামীর আমানত , সেটার খেয়ানত
কি আপনি করছেন না?
আপনার ছবি দেখে ছেলেরা আজ কমেন্টস করছে, লাইক দিচ্ছে আর
আপনি মনে মনে সুনাম কুরাচ্ছেন ৷
আপনি হয়ত ভুলেই গেছেন এটা অত্যন্ত ঘৃণিত ও লজ্জাজনক একটা বিষয় ৷
একটা ভলো মেয়ে অবশ্যই এসবে আনন্দ পায় না বরং অপমানিত হয় ৷
কিন্তু আখিরাতে এগুলোই আপনার ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়াবে ৷
আপনার চেহারা আপনার কল্যান বয়ে আনবেনা৷
ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাহ্ , মুস্তাহাব আর সুন্দর সুন্দর আমল গুলো আপনার
দুনিয়া ও আখিরাতের জীবন কে সুন্দর করে তুলবে ইন শা আল্লাহ ৷
সময় থাকতেই আল্লাহর কাছে তওবা করে ফিরে আসুন ৷
আল্লাহ ক্ষমাশীল ৷
সুন্দর পোষাকেই নারীর সৌন্দর্য সংরক্ষিত থাকে৷
খোলা থাকলে সেখানে ধুলোবালি পড়ে নষ্ট হয়েযায় ৷
তখন সেটা মূল্যহীন হয়ে যায় ৷
আল্লাহ বুঝার তৌফিক দান করুন ৷
আমীন ৷
সুরাহ নূর, আয়াত ৩১:
ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত
রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন
যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন
না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ
দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা,
শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক
অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক,
যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত
কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন
তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য
জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর
সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও
ঈমানের শাখা সত্তরটিরও কিছু বেশি। অথবা ষাটটিরও কিছু
বেশি। এর সর্বোচ্চ শাখা হচ্ছে “আল্লাহ ব্যাতিত ইলাহ নেই” এ
কথা স্বীকার করা, আর এর সর্বনিম্ন
শাখা হচ্ছে-;রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু অপসারণ করা। আর
লজ্জা ঈমানের বিশিষ্ট একটি শাখা।
(সহিহ মুসলিম)
2. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
লজ্জা কল্যাণ বয়ে আনে।
(সহিহ মুসলিম)
কিছু বোন আজকাল ফেসবুক এ বিভিন্ন ভাবে নিজের প্রোফাইল
পিকচার, সেলফি দিয়ে থাকেন ৷
একজন মেয়ে হয়েও সেই প্রোফাইল পিকচার
গুলো দেখতে লজ্জা হয় ৷
সেইসব বোনদের কাছে প্রশ্ন:
এতে কী লাভ হয়?
শতশত লাইক আর কমেন্ট দিয়ে কী আখিরাতে কোনো উপকার
পাবেন আপনারা?
আপনি আজ আপনার সুন্দর চেহারা নিয়ে অহংকার করছেন ৷
অন্যকে দেখিয়ে বেরাচ্ছেন, কিন্তু একবারের জন্য
কী ভেবে দেখেছেন আজ আপনি মারা গেলে দুদিন পরেই
সেটা পচে গলে মাটিতে নিঃশেষ হয়ে যাবে ৷
পড়ে থাকবে ফেসবুকের লাইক আর কমেন্টস যা আপনার শাস্তির জন্য আখিরাতে স্বাক্ষ্য দান করবে ৷
কবরের আযাব এর কারন হয়ে দাঁড়াবে ৷
?
আপনি কি জানেন না আল্লাহ মানুষের চেহারার সৌন্দর্য নয়
অন্তরের সৌন্দর্য তথা তার ঈমান আর আমল কে ভালোবাসেন ৷
আপনার সৌন্দর্য আপনার স্বামীর আমানত , সেটার খেয়ানত
কি আপনি করছেন না?
আপনার ছবি দেখে ছেলেরা আজ কমেন্টস করছে, লাইক দিচ্ছে আর
আপনি মনে মনে সুনাম কুরাচ্ছেন ৷
আপনি হয়ত ভুলেই গেছেন এটা অত্যন্ত ঘৃণিত ও লজ্জাজনক একটা বিষয় ৷
একটা ভলো মেয়ে অবশ্যই এসবে আনন্দ পায় না বরং অপমানিত হয় ৷
কিন্তু আখিরাতে এগুলোই আপনার ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়াবে ৷
আপনার চেহারা আপনার কল্যান বয়ে আনবেনা৷
ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নাহ্ , মুস্তাহাব আর সুন্দর সুন্দর আমল গুলো আপনার
দুনিয়া ও আখিরাতের জীবন কে সুন্দর করে তুলবে ইন শা আল্লাহ ৷
সময় থাকতেই আল্লাহর কাছে তওবা করে ফিরে আসুন ৷
আল্লাহ ক্ষমাশীল ৷
সুন্দর পোষাকেই নারীর সৌন্দর্য সংরক্ষিত থাকে৷
খোলা থাকলে সেখানে ধুলোবালি পড়ে নষ্ট হয়েযায় ৷
তখন সেটা মূল্যহীন হয়ে যায় ৷
আল্লাহ বুঝার তৌফিক দান করুন ৷
আমীন ৷
সুরাহ নূর, আয়াত ৩১:
ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত
রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন
যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন
না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ
দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা,
শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক
অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক,
যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত
কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন
তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য
জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর
সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন