আবু হুরায়রা(রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেছেন ‘‘যদি কোন মহিলা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে, রমযানের রোযা পালন করে, লজ্জাস্থানের হেফাযত করে এবং স্বামীর আনুগত্য করে, সে জান্নাতের যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করবে’’। [ইবনু হিববান এটি বর্ণনা করেছেন এবং আলবানী একে সহীহ বলেছেন]
পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়, রমযানের রোযা পালন, লজ্জাস্থানের হেফাযত তথা পরিপূর্ণ পর্দায় থাকা আর স্বামীর আনুগত্য করা তাহলেই জান্নাতের যে দরজা দিয়ে খুশি প্রবেশ করার সুযোগ পাবে। পুরুষকে যতো সুবিধা দেওয়া হয়েছে নারীদের এই হাদিসের সুবিধার কাছে সবই মূল্যহীন হয়ে যায়, এমন কোন হাদিস নেই যেখানে পুরুষকে জান্নাতের এমন স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে কিন্তু তারপরেও বেশীরভাগ নারীই জাহান্নামে যাবে-
রাসুল (সাঃ)একবার ঈদের সলাতে খুতবায় নারীদের উদ্দেশে বলেন, হে নারী সম্প্রদায় তোমরা বেশী বেশী সদকা করো। কেননা আমি জাহান্নামের অধিবাসী বেশী তোমাদের দেখেছি। মহিলারা বললেন, কেন হে আল্লাহর রাসুল ? তিনি বললেন, তোমরা অধিক হারে অভিশাপ দাও এবং স্বামীর অকৃতজ্ঞ হও। (বুখারি-৩০৪)
রাসুল (সাঃ)একবার ঈদের সলাতে খুতবায় নারীদের উদ্দেশে বলেন, হে নারী সম্প্রদায় তোমরা বেশী বেশী সদকা করো। কেননা আমি জাহান্নামের অধিবাসী বেশী তোমাদের দেখেছি। মহিলারা বললেন, কেন হে আল্লাহর রাসুল ? তিনি বললেন, তোমরা অধিক হারে অভিশাপ দাও এবং স্বামীর অকৃতজ্ঞ হও। (বুখারি-৩০৪)
জাহান্নামে বেশিরভাগই মহিলা, এই কথাটা মাথায় রেখে ঐ ৪টি কাজ পরিপূর্ণ নিষ্ঠার সাথে ১০০ ভাগ মেনে চলুন ইন-শা-আল্লাহ জান্নাতের যে কোন দরজা আপনার জন্য খোলা থাকবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন