আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেছেন: ‘‘যদি কোন মহিলা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে, রমযানের রোযা পালন করে, লজ্জাস্থানের হেফাযত করে এবং স্বামীর আনুগত্য করে, সে জান্নাতের যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করবে’’। [ইবনু হিববান এটি বর্ণনা করেছেন এবং আলবানী একে সহীহ বলেছেন]
এমন কোন সহিহ হাদিস আমার জানা নাই যেখানে বলা হয়েছে পুরুষরা এই কাজ করলে জান্নাতের যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করবে অথচ নারীদের জন্য এই সুবিধা রয়েছে, সুতরাং মুসলিম বোনদের বলবো অন্য কিছু ঘাটতি হলেও এই বিষয়গুলোতে যেন কখনো কোন ঘাটতি না হয়। শুধু আখিরাতেই নয় দুনিয়াতেও রয়েছে তাদের পূর্ণ অধিকার যেমন - “উত্তম বেক্তি সেই যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম (সহিহ তিরমিজি)” একথা বলার মাধ্যমে স্ত্রী হিসাবে নারীর পুর্নাঙ্গ অধিকার দেওয়া হয়েছে। “মেয়ে ও বোনদেরকে সুশিক্ষায় লালন-পালন করলে তার জন্য জাহান্নাম হারাম (সিলসিলাহ সহিহাহ)” একথা বলার মাধ্যমে মেয়ে ও বোনদের পুর্নাঙ্গ অধিকার দেওয়া হয়েছে। “মায়ের পায়ের নিচে জান্নাত (সহিহ ইবনে মাজাহ)” একথা বলার মাধ্যমে মায়ের পুর্নাঙ্গ অধিকার দেওয়া হয়েছে, অর্থাৎ ইসলামে ১ জন নারীর সারাজীবন দেখাশুনা করার জন্য সর্বদাই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লা কাউকে না কাউকে নিযুক্ত করে রেখেছেন তারপরেও পিতামাতার সম্পত্তি থেকে নারীকে পুরুষের তুলনায় অর্ধেক দেওয়া হয়েছে যদিও সেটা নাহলেও তাদের কোন সমস্যা নেই কারণ তাদেরকে সেটা দিয়ে পুরুষদের মতো স্ত্রী-সন্তানদের, পিতা-মাতার ভরণপোষণের কোন দায়-দায়ীত্ব নেই, এরপরেও যারা তথাকথিত বুদ্ধিজীবী, পশ্চিমা সংস্কৃতির দোসর বলে বেরায় যে, ইসলামে নারীকে প্রাপ্য অধিকার দেওয়া হয় নি তাদেরকে বলতে চাই, তাদের স্বপ্নের পশ্চিমা সংস্কৃতিতেঁ তোঁ নারীকে ব্যাবহার করা হয় শুধু আনান্দ-ফুর্তীর উপকরন হিসাবে, স্ত্রীর কোন অধিকার নেই, বিয়ে ছাড়াই জন্ম হয় সন্তানের, টাকার মাধ্যমে বেশিরভাগ নারীরই সন্মান ক্ষুণ্ণ করা হয়, এটা তোঁ গেলো যৌবনের কথা, শেষ বয়সে নারীর স্থান হয় old home/ বৃদ্ধাশ্রমে তারপরেও এই সংস্কৃতি এতো ভালো লাগে? ধিক্কার এমন বুদ্ধিজীবীদের, মূলত এদের উদ্দেশ্যই হল ইসলামের নিন্দা করা।
এমন কোন সহিহ হাদিস আমার জানা নাই যেখানে বলা হয়েছে পুরুষরা এই কাজ করলে জান্নাতের যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা প্রবেশ করবে অথচ নারীদের জন্য এই সুবিধা রয়েছে, সুতরাং মুসলিম বোনদের বলবো অন্য কিছু ঘাটতি হলেও এই বিষয়গুলোতে যেন কখনো কোন ঘাটতি না হয়। শুধু আখিরাতেই নয় দুনিয়াতেও রয়েছে তাদের পূর্ণ অধিকার যেমন - “উত্তম বেক্তি সেই যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম (সহিহ তিরমিজি)” একথা বলার মাধ্যমে স্ত্রী হিসাবে নারীর পুর্নাঙ্গ অধিকার দেওয়া হয়েছে। “মেয়ে ও বোনদেরকে সুশিক্ষায় লালন-পালন করলে তার জন্য জাহান্নাম হারাম (সিলসিলাহ সহিহাহ)” একথা বলার মাধ্যমে মেয়ে ও বোনদের পুর্নাঙ্গ অধিকার দেওয়া হয়েছে। “মায়ের পায়ের নিচে জান্নাত (সহিহ ইবনে মাজাহ)” একথা বলার মাধ্যমে মায়ের পুর্নাঙ্গ অধিকার দেওয়া হয়েছে, অর্থাৎ ইসলামে ১ জন নারীর সারাজীবন দেখাশুনা করার জন্য সর্বদাই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লা কাউকে না কাউকে নিযুক্ত করে রেখেছেন তারপরেও পিতামাতার সম্পত্তি থেকে নারীকে পুরুষের তুলনায় অর্ধেক দেওয়া হয়েছে যদিও সেটা নাহলেও তাদের কোন সমস্যা নেই কারণ তাদেরকে সেটা দিয়ে পুরুষদের মতো স্ত্রী-সন্তানদের, পিতা-মাতার ভরণপোষণের কোন দায়-দায়ীত্ব নেই, এরপরেও যারা তথাকথিত বুদ্ধিজীবী, পশ্চিমা সংস্কৃতির দোসর বলে বেরায় যে, ইসলামে নারীকে প্রাপ্য অধিকার দেওয়া হয় নি তাদেরকে বলতে চাই, তাদের স্বপ্নের পশ্চিমা সংস্কৃতিতেঁ তোঁ নারীকে ব্যাবহার করা হয় শুধু আনান্দ-ফুর্তীর উপকরন হিসাবে, স্ত্রীর কোন অধিকার নেই, বিয়ে ছাড়াই জন্ম হয় সন্তানের, টাকার মাধ্যমে বেশিরভাগ নারীরই সন্মান ক্ষুণ্ণ করা হয়, এটা তোঁ গেলো যৌবনের কথা, শেষ বয়সে নারীর স্থান হয় old home/ বৃদ্ধাশ্রমে তারপরেও এই সংস্কৃতি এতো ভালো লাগে? ধিক্কার এমন বুদ্ধিজীবীদের, মূলত এদের উদ্দেশ্যই হল ইসলামের নিন্দা করা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন