ফরহাদ উদ্দিন, মফিজ উদ্দিন, সোলায়মান আলীসহ স্থানীয়রা অভিযোগ করে জানান, এই স্কুলের গণিতের শিক্ষক বিপ্লব কুমার নিজের নামের পরিবর্তে কৃষ্ণকুমার নাম দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি আইডি খুলে। সম্প্রতি সেই আইডি ব্যবহার করে সে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের কটুক্তিপূর্ণ মন্তব্য লিখে ফেসবুকে পোস্ট করে।
গত রোববার একই বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র নাজমুল ইসলাম ও জোবায়ের আহমদের দৃষ্টিতে প্রথমে ঘটনাটি ধরা পড়ে। একপর্যায়ে ঘটনাটি স্থানীয় এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এতে মুসলমান সম্প্রদায় মানুষের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার বেলা ১০টার দিকে ঘটনার প্রতিবাদ জানাতে কয়েকশ’ এলাকাবাসী বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে সমবেত হন এবং উক্ত শিক্ষকের বিচার দাবি করেন। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুদেব কুমার পাল বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির জরুরি সভা আহ্বান করে।
কল্যাণী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুদেব কুমার পাল জানায়, ঘটনাটি জানার পরপরই বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির জরুরি সভা আহ্বান করা হয়। অভিযুক্ত শিক্ষক বিপ্লব কুমারকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে এই প্রধান শিক্ষক জানায়।http://goo.gl/B8hdjk
দেখা যাচ্ছে একের পর এক হিন্দু শিক্ষকেরা ইসলাম অবমাননা করেই যাচ্ছে অথচ বিচার হচ্ছেনা এবং এসকল স্কুলের প্রধান শিক্ষক থাকে হিন্দু।
উলটো তাদের রক্ষা করার জন্য নানা ফন্দি ফিকির করা হয় যেমন করা হয়েছে নারায়নগঞ্জের এক শ্যামল কান্তিকে।
যদি এসকল মালউন শিক্ষককে কঠোর সাজা দেওয়া হত , তাহলে এমন করার সাহস পেতনা।
যতজন হিন্দু শিক্ষক ইসলাম নিয়ে কটুক্তি করেছে তাঁদের সকলকে ফাসি দেওয়ার পাশাপাশি সকল হিন্দু শিক্ষককে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বের করে দিতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন