অনেক সময় আমরা বলি এই ডাক্তারের ট্রিটমেন্টে ভাল হইসি। অথবা ঠান্ডা খাইসি তাই শরীর খারাপ করসে। যদি অন্তরে পুরোপুরি বিশ্বাস থাকে আল্লাহর হুকুমে সব কিছু হয়, এরপরও এধরনের কথা মুখ দিয়ে চলে আসে, তবে গুনাহের কারণ হবে? শায়খের কাছে ব্যাপারটা একটু বুঝতে চাইছিলাম।
.
উত্তরঃ
এটা খুবই স্বাভাবিক বিষয় যে, আল্লাহ তাআলা মানুষকে রোগ দেন আবার তার চিকিৎসাও ঠিক করে দেন৷
যেমন রোগ হয় কোনো উপসর্গ থেকে৷ ঠাণ্ডা একটা উপসর্গ৷ এই ঠাণ্ডা থেকে জ্বর, সর্দি, কাশি হয়৷ অস্বাস্থ্যকর কোনোকিছু খাওয়ার কারণে পেটের পীড়া হয়৷ এসব উপসর্গকে "আসবাবুল মারায" اسباب المرض বলে৷
এটা খুবই স্বাভাবিক বিষয় যে, আল্লাহ তাআলা মানুষকে রোগ দেন আবার তার চিকিৎসাও ঠিক করে দেন৷
যেমন রোগ হয় কোনো উপসর্গ থেকে৷ ঠাণ্ডা একটা উপসর্গ৷ এই ঠাণ্ডা থেকে জ্বর, সর্দি, কাশি হয়৷ অস্বাস্থ্যকর কোনোকিছু খাওয়ার কারণে পেটের পীড়া হয়৷ এসব উপসর্গকে "আসবাবুল মারায" اسباب المرض বলে৷
আরেকটা জিনিস আমাদের বুঝতে হবে আসবাবুল মারায তথা অসুস্থতার কারণও কিন্তু আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি, যেভাবে আসবাবুল এলাজ اسباب العلاج আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি৷ এই বিশ্বাস যখন একজন মুসলিমের থাকবে, তখন প্রশ্নে বর্ণিত কথাগুলো বললেও কোনো অসুবিধা হবে না৷ ঈমানের কোনো ক্ষতি আসবে না ইন-শা আল্লাহ৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন