১৬নং কবীরা গুনাহ
غش الإمام للرعية وظلمه لهم
শাসক ব্যক্তি কর্তৃক প্রজাদেরকে ধোকা দেয়া এবং তাদের উপর অত্যাচার করা----------
আল্লাহ বলেন-
إِنَّمَا السَّبِيلُ عَلَى الَّذِينَ يَظْلِمُونَ النَّاسَ وَيَبْغُونَ فِي الْأَرْضِ بِغَيْرِ الْحَقِّ أُولَئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ ﴿42﴾. (الشورى:৪২)
‘‘শুধু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, যারা মানুষের উপর অত্যাচার চালায় এবং পৃথিবীতে অন্যায়ভাবে বিদ্রোহ করে বেড়ায়। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি।’’ (সূরা আশ-শূরা : ৪২)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
من غشنا فليس منا) رواه مسلم:৪৮৬৭)
‘‘যে আমাদেরকে ধোকা দেয় সে আমাদের অন্তভুক্ত নয়।’’ (মুসলিম:৪৮৬৭)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন-
الظلم ظلماة يوم القيامة . (رواه البخارى:২২৬৭)
‘‘অত্যাচার কেয়ামতের দিন চরম অন্ধকার হবে।’’ ( বুখারী:২২৬৭)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
أيما راع غش رعيته فهو في النار,(ابن عساكر. صحيح الجامع)
‘‘যে শাসক তার অধীনস্থদের ধোকা দেয়, তার ঠিকানা জাহান্নাম।’’ (ইবনে আসাকির , সহীহ আল জামে)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
من ولي من أمنور المسلمين شيئا فاحتجت دون خلتهم وحاجتهم وفقرهم وفاقتهم احجتب الله عنه يوم القيامة دون خلته وفاقته. (رواه أبو داؤد:২৫৫৯)
‘‘যে ব্যক্তি কোন বিষয়ে মুসলমানদের প্রতিনিধিত্ব করার দায়িত্ব পান, অতঃপর সে তাদের অভাব-অনটন ও প্রয়োজনের সময় নিজেকে গোপন করে রাখে, আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের দিন তার অভাব দূরকরণের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন না।’’ (আবু দাউদ:২৫৫৯)
বর্তমানে আমাদের অবস্থা অত্যন্ত দুঃখজনক কারণ আমরা আমাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করি। । আর বাতিলের ব্যাপারে একেবারেই নিশ্চুপ, নির্বিকার এবং অন্যায়ের কোন প্রতিকার নেই।
=============================
সবার কাছে অনুরোধ শেয়ার বা কপি করতে ভুলবেন না প্লিজ,কারন এটা আপনার পবিএ দ্বায়িত্ব। আল্লাহ্ বলেন.. ঐ ব্যাক্তির কথার চেয়ে কার কথা উওম যে নিজে সৎকর্ম করে এবং অন্যকে সৎকর্ম জন্য আহবান করে।____ সূরা হা-মিম সিজদাহ্--(৩৩)......। নবী সা.বলেন. আমার পরে সবচেয়ে বড় দানশীল ব্যাক্তি তিনি,যে কোন বিষয়ে জানলো এবং অন্যকে তা জানালো.....( বায়হাকী)
غش الإمام للرعية وظلمه لهم
শাসক ব্যক্তি কর্তৃক প্রজাদেরকে ধোকা দেয়া এবং তাদের উপর অত্যাচার করা----------
আল্লাহ বলেন-
إِنَّمَا السَّبِيلُ عَلَى الَّذِينَ يَظْلِمُونَ النَّاسَ وَيَبْغُونَ فِي الْأَرْضِ بِغَيْرِ الْحَقِّ أُولَئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ ﴿42﴾. (الشورى:৪২)
‘‘শুধু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, যারা মানুষের উপর অত্যাচার চালায় এবং পৃথিবীতে অন্যায়ভাবে বিদ্রোহ করে বেড়ায়। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি।’’ (সূরা আশ-শূরা : ৪২)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
من غشنا فليس منا) رواه مسلم:৪৮৬৭)
‘‘যে আমাদেরকে ধোকা দেয় সে আমাদের অন্তভুক্ত নয়।’’ (মুসলিম:৪৮৬৭)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন-
الظلم ظلماة يوم القيامة . (رواه البخارى:২২৬৭)
‘‘অত্যাচার কেয়ামতের দিন চরম অন্ধকার হবে।’’ ( বুখারী:২২৬৭)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
أيما راع غش رعيته فهو في النار,(ابن عساكر. صحيح الجامع)
‘‘যে শাসক তার অধীনস্থদের ধোকা দেয়, তার ঠিকানা জাহান্নাম।’’ (ইবনে আসাকির , সহীহ আল জামে)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
من ولي من أمنور المسلمين شيئا فاحتجت دون خلتهم وحاجتهم وفقرهم وفاقتهم احجتب الله عنه يوم القيامة دون خلته وفاقته. (رواه أبو داؤد:২৫৫৯)
‘‘যে ব্যক্তি কোন বিষয়ে মুসলমানদের প্রতিনিধিত্ব করার দায়িত্ব পান, অতঃপর সে তাদের অভাব-অনটন ও প্রয়োজনের সময় নিজেকে গোপন করে রাখে, আল্লাহ তাআলা কেয়ামতের দিন তার অভাব দূরকরণের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন না।’’ (আবু দাউদ:২৫৫৯)
বর্তমানে আমাদের অবস্থা অত্যন্ত দুঃখজনক কারণ আমরা আমাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করি। । আর বাতিলের ব্যাপারে একেবারেই নিশ্চুপ, নির্বিকার এবং অন্যায়ের কোন প্রতিকার নেই।
=============================
সবার কাছে অনুরোধ শেয়ার বা কপি করতে ভুলবেন না প্লিজ,কারন এটা আপনার পবিএ দ্বায়িত্ব। আল্লাহ্ বলেন.. ঐ ব্যাক্তির কথার চেয়ে কার কথা উওম যে নিজে সৎকর্ম করে এবং অন্যকে সৎকর্ম জন্য আহবান করে।____ সূরা হা-মিম সিজদাহ্--(৩৩)......। নবী সা.বলেন. আমার পরে সবচেয়ে বড় দানশীল ব্যাক্তি তিনি,যে কোন বিষয়ে জানলো এবং অন্যকে তা জানালো.....( বায়হাকী)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন