বাঘের পাল থেকে একটি বাঘের ছানা হারিয়ে গেলো। বনের গভীরে। পরদিন সকালে বকরীর রাখাল বাঘের ছানাটিকে বাড়িতে নিয়ে এলো। বকরীর দুধ খাইয়ে পালন করতে লাগলো তাকে। দিন যায়, মাস যায়। ধীরে ধীরে বাঘের ছানা নিজের অস্তিত্ব আর স্বকিয়তা ভুলে পরিণত হলো অবোধ বকরীতে। ভুলে গেলো নিজের অতীত। বকরীর সাথে ঘুরে ফিরে ঘাস খায় আর ম্যাঁ ম্যাঁ করে বেড়ায়। বাঘের হুঁঙ্কার শুনে বকরীপালের সাথে সেও পালিয়ে যায়। এভাবেই চলছিলো তার দিন। এদিকে বাঘের ছানা ধীরে ধীরে যৌবনে উপনিত হলো
:
একদিনের ঘটনা। বাঘের ছানা ছাগলপালের সাথে জঙ্গলে ঘাস খেতে গেলো। দূর থেকে একটি বাঘ ছাগলপালের সাথে বাঘের ছানাকে দেখে চমকে উঠলো। এ কীকরে হয়? একটি বাঘ বকরীপালের সাথে ঘাস খাচ্ছে। অথচ বকরীগুলো বাঘকে দেখে ভয়ই পাচ্ছে না ! অদ্ভুত কারবার!! দূর থেকে ইশারায় কাছে ডাকলো বাঘের ছানাকে।
:
“এই শোন ! এদিকে আয়!! তুই বকরীর সাথে কেন“?
: আমি তো বকরীই। ছোটকাল থেকে বকরীর সাথেই আছি।
: আরে তুই তো ছাগল না ! তুই তো বাঘ! : নাহ ! আমি মানি না। প্রমাণ দেন!
: আয় ! আমার সাথে আয়!!
নদীরপাড়ে নিয়ে গেলো বাঘের ছানাকে। : দেখ তোর চেহারা আর আমার চেহারা এক রকম।
: হ্যাঁ । তাইতো!!
: আরো প্রমাণ দেখ। একটা বকরীর ছানা ধরে আনলো বাঘ। ঘাড় মটকে নিজে বকরীর রক্ত খেলো। বাঘের ছানাকেও খাইয়ে দিলো। এবার বাঘের ছানা দিলো এক হুঁঙ্কার হা.....লুম.......।
এবার বাঘের ছানার হুঁঙ্কার শুনে বকরীপাল ভয়ে পালিয়ে গেলো।
:
দৃশ্যপট-[দুই]
:
আমরা মুসলমান। মুসলমান সিংহের জাতি। মুসলমানের হুঁঙ্কারে কুফফার আগে থরথর করে কাঁপতো। কিন্তু এখন কুরআন সুন্নাহর আদর্শ থেকে দূের সরে ইহুদী-খৃষ্টানদের আদর্শ আমরা আপন করে নিয়েছি। জনম জনম এভাবে চলতে চলতে এখন আমাদের আর তাদের মাঝে ফরক করার কোনো সুরত নেই। তাদের চেহারা আমাদের চেহারার মাঝে কোনো ফরক নেই। তাদের চলন-বলন আর আমাদের চলন-বলনের মাঝে কোনো পার্থক্য নেই। বরং আরো নিকৃষ্ট।
:
এখন আমাদের দেখে আর কেউ ভয় পায় না। আমাদের আওয়াজ আর তাদের মাঝে কম্পন সৃষ্টি করে না। আমাদের আদর্শ দেখে তারা প্রভাবিত হয় না। কারণ আমাদের মাঝে সেই তেজ নেই। সেই ঈমান নেই। সেই আমল নেই। আমরা সব হারিয়েছি।
:
প্রয়োজন একজন ত্রাণকর্তার যিনি আমাদের সামনে আমাদের পরিচয় তুলে ধরবে। আমাদের মাঝে ঈমানের স্বাদ জাগাবে। আমাদের মাঝে হৃত ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের প্রেরণা জাগাবে। আমাদের অতলান্ত গহ্বর থেকে টেনে নিবে সফলতার রাজপথে। কোথায় পাবো সে মহামানব? কোথায় খুঁজবো তাকে? রাজি আছে কি কেউ বিপন্ন জাতির কাণ্ডারী হতে? আছে কি? তবে এসো ! আওয়াজ তুলো!! অসহায় জাতি আজ তোমার প্রতীক্ষায়................ হে কাণ্ডারী!!
:
একদিনের ঘটনা। বাঘের ছানা ছাগলপালের সাথে জঙ্গলে ঘাস খেতে গেলো। দূর থেকে একটি বাঘ ছাগলপালের সাথে বাঘের ছানাকে দেখে চমকে উঠলো। এ কীকরে হয়? একটি বাঘ বকরীপালের সাথে ঘাস খাচ্ছে। অথচ বকরীগুলো বাঘকে দেখে ভয়ই পাচ্ছে না ! অদ্ভুত কারবার!! দূর থেকে ইশারায় কাছে ডাকলো বাঘের ছানাকে।
:
“এই শোন ! এদিকে আয়!! তুই বকরীর সাথে কেন“?
: আমি তো বকরীই। ছোটকাল থেকে বকরীর সাথেই আছি।
: আরে তুই তো ছাগল না ! তুই তো বাঘ! : নাহ ! আমি মানি না। প্রমাণ দেন!
: আয় ! আমার সাথে আয়!!
নদীরপাড়ে নিয়ে গেলো বাঘের ছানাকে। : দেখ তোর চেহারা আর আমার চেহারা এক রকম।
: হ্যাঁ । তাইতো!!
: আরো প্রমাণ দেখ। একটা বকরীর ছানা ধরে আনলো বাঘ। ঘাড় মটকে নিজে বকরীর রক্ত খেলো। বাঘের ছানাকেও খাইয়ে দিলো। এবার বাঘের ছানা দিলো এক হুঁঙ্কার হা.....লুম.......।
এবার বাঘের ছানার হুঁঙ্কার শুনে বকরীপাল ভয়ে পালিয়ে গেলো।
:
দৃশ্যপট-[দুই]
:
আমরা মুসলমান। মুসলমান সিংহের জাতি। মুসলমানের হুঁঙ্কারে কুফফার আগে থরথর করে কাঁপতো। কিন্তু এখন কুরআন সুন্নাহর আদর্শ থেকে দূের সরে ইহুদী-খৃষ্টানদের আদর্শ আমরা আপন করে নিয়েছি। জনম জনম এভাবে চলতে চলতে এখন আমাদের আর তাদের মাঝে ফরক করার কোনো সুরত নেই। তাদের চেহারা আমাদের চেহারার মাঝে কোনো ফরক নেই। তাদের চলন-বলন আর আমাদের চলন-বলনের মাঝে কোনো পার্থক্য নেই। বরং আরো নিকৃষ্ট।
:
এখন আমাদের দেখে আর কেউ ভয় পায় না। আমাদের আওয়াজ আর তাদের মাঝে কম্পন সৃষ্টি করে না। আমাদের আদর্শ দেখে তারা প্রভাবিত হয় না। কারণ আমাদের মাঝে সেই তেজ নেই। সেই ঈমান নেই। সেই আমল নেই। আমরা সব হারিয়েছি।
:
প্রয়োজন একজন ত্রাণকর্তার যিনি আমাদের সামনে আমাদের পরিচয় তুলে ধরবে। আমাদের মাঝে ঈমানের স্বাদ জাগাবে। আমাদের মাঝে হৃত ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের প্রেরণা জাগাবে। আমাদের অতলান্ত গহ্বর থেকে টেনে নিবে সফলতার রাজপথে। কোথায় পাবো সে মহামানব? কোথায় খুঁজবো তাকে? রাজি আছে কি কেউ বিপন্ন জাতির কাণ্ডারী হতে? আছে কি? তবে এসো ! আওয়াজ তুলো!! অসহায় জাতি আজ তোমার প্রতীক্ষায়................ হে কাণ্ডারী!!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন